অনুষ্ঠানে লুবাইসু চৌধুরী বলেন, ‘একজন শিল্পী রঙ-তুলি দিয়ে মনের ভাবনাকে ক্যানভাসের মাধ্যমে যেভাবে ফুটিয়ে তোলেন সেভাবে সমাজ পরিবর্তনেও রাখতে পারেন অবদান। পার্বত্য চট্টগ্রামের চারদিকে অপরূপ সৌন্দর্য ছড়িয়ে আছে। এখানকার অনেক তরুণ-তরুণীর মাঝে সৃজনশীলতা সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক পরিচর্যা ও সহযোগিতার মাধ্যমে এ প্রতিভা বের করে আনা সম্ভব। সরকারিভাবে পৃষ্টপোষকতা পেলে পাহাড়ে চিত্রশিল্প বিকশিত হবে।’
প্রসঙ্গত, তিন পার্বত্য জেলার ২০ জন চিত্র শিল্পীর অংশগ্রহণে গত ২১ অক্টোবর থেকে খাগড়াছড়িতে শুরু হয় পাঁচ দিনের আর্ট ক্যাম্পের। এর সার্বিক সহযোগিতায় ছিল খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট।