বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বলেন, ‘সোমবার সাঙ্গু নদীতে মরদেহটি ভেসে যেতে দেখে গ্রামবাসী পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। খবর পেয়ে আজ পরিবারের লোকজন এসে মরদেহটি শনাক্ত করে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য চমেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
গত ২৩ জুলাই বান্দরবান রুমা সড়কের দনিয়াল পাড়ার কাছে সড়কের ওপর পাহাড় ধসে পড়ে। এ সময় সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তখন বাসের যাত্রীরা সড়কটি পায়ে হেঁটে পার হওয়ার সময় আবারও তাদের ওপর পাহাড় ধসে পড়ে। ঘটনাস্থল থেকে চিংমেনু মারমা (১৮) নামের এক ছাত্রীর লাশ উদ্ধার করা হয়। কিন্তু বাকি চারজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিখোঁজের তালিকায় মুন্নি বড়ুয়াও ছিলেন। নিহত মুন্নি বান্দরবানে উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কাজ করতেন।
/বিএল/
আরও পড়ুন:
চট্টগ্রামে উদ্ধার মরদেহটি কি পাহাড় ধসে নিখোঁজ মুন্নির?