মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিট পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে তিন সদস্যের দলের কাছে নিজের বক্তব্য দেন শ্যামল কান্তি। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত আরও ১২ জনের বক্তব্য গ্রহণ করা হয়। এদিকে, মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ পূজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ও এলাকাবাসী তদন্ত কমিটির কাছে আলাদা তিনটি আবেদন দিয়েছেন।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি গোপীনাথ দাস ও মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সেক্রেটারি শিপন সরকার জানান, তারা আলাদা লিখিত বক্তব্য তদন্ত কমিটির কাছে পেশ করেছেন। তবে কী আছে সেটা জানাতে অপরাগতা প্রকাশ করেন তিনি।
মঙ্গলবার শ্যামল কান্তি সাহা ছাড়াও নারায়ণগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার (ক অঞ্চল) আবদুল্লাহ আল মাসুদ, বন্দর থানার ওসি আবুল কালাম, উপজেলা শিক্ষা অফিসার নুরুল আমিন, বন্দর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমী হাবিব, বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল, জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আবুল জাহের, বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ রশিদ, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন প্রধান, স্কুলের সাবেক সদস্য মোবারক হোসেন, কল্যান্দী এলাকার দোকানদার শাহীন ও সামসুজ্জামানের বক্তব্য গ্রহণ করা হয়।
এর আগে সোমবার তদন্ত কমিটি ১৯ জনের বক্তব্য গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন:
ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়টি রাজনৈতিক: শ্যামল কান্তি ভক্ত
/বিটি/