শিমুলিয়া ঘাট ব্যবস্থাপক শাহ নেওয়াজ বলেন, প্রায় ৬০০ গাড়ির মতো পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যে প্রাইভেটকারের সংখ্যাই বেশি। যানবাহন আরও বাড়তে পারে। তবে আমরা যাত্রীবাহী গাড়িকে প্রাধান্য দিয়ে পারাপার করছি। ১৮ টি ফেরির সবগুলো চালু আছে।’
এদিকে, ফেরি লোড-আনলোড করতে সময় বেশি লাগায় অনেক যাত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে, সি বোট ও লঞ্চে করেও শত শত যাত্রীকে পদ্মা পার হতে দেখা গেছে।
এদিকে লঞ্চে বেশি ভাড়া আদায় করছে বলে কয়েকজন যাত্রী অভিযোগ করেন। তবে লঞ্চ মালিক ইকবাল হোসেন জানান, লঞ্চে যাতায়াতে ভাড়া লাগে ৩০ টাকা করে। ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে না। তবে কেউ বেশি দাবি করলে তার ব্যাপারে অভিযোগ দাখিল করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
/এআর/