মঈনুল হক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এ পর্যন্ত ৫৮টি কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উপজেলার আর কোনও জায়গায় এ ধরনের কয়লা তৈরির কারখানা আছে কিনা, বিষয়টি দেখা হচ্ছে। বনাঞ্চল ঘেঁষে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কয়লা তৈরির কারখানা (চুল্লি) তৈরি করে একটি চক্র। দীর্ঘদিন ধরে রাতে বনের কাঠ কেটে এনে তারা পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করছিল। বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। বুধবার বিকালে উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের মাটিয়াখোলা ও খাটিয়ারহাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ১৫টি চুল্লি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এ কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে আজগানা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য (মেম্বার) মো. রাসেলকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তখন ৪৫০ বস্তা কয়লাও জব্দ করা হয়।’