যশোর বিমানবন্দর ও কেন্দ্রীয় কারাগারে বাড়তি সতর্কতা

দেশের সব কারাগার ও বিমানবন্দরের মতো যশোর বিমানবন্দর ও কেন্দ্রীয় কারাগারে সর্বোচ্চ সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে। শুক্রবার বেলা ১টার দিকে রাজধানীর আশকোনায় র‌্যাবের নির্মাণাধীন সদর দফতরে আত্মঘাতি বোমা হামলার পর বিকাল ৪টা থেকে এ বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
যশোর বিমানবন্দর ও কারাগারযশোর বিমান বন্দরের ব্যবস্থাপক আলমগীর পাঠান জানিয়েছেন, সতকর্তা হিসেবে পুলিশ, আনসারসহ নিরাপত্তাকর্মীরা টহল দিচ্ছেন। বিমানবন্দরে আগত যাত্রীদের শরীর ও লাগেজ তল্লাশি করার পাশাপাশি বহিরাগতদের সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া বিমানবন্দর অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। অপরিচিত কাউকে পেলে নিরাপত্তা কর্মীরা জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

এদিকে, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. আবু তালেব বলেন, ‘যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে এমনিতেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার থাকে। এরপরও বাড়তি সতর্কতা হিসেবে রক্ষীরা বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ও মেটাল ডিটেক্টর নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া কারা এলাকায় অতিরিক্ত ফোর্সও মোতায়েন করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘কারাগারে আগত দর্শনার্থীদের শরীর তল্লাশি করার পর তাদের প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। শুধু দর্শনার্থী নন, কোনও অতিথিকেও তল্লাশি ছাড়া ভেতরে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।’

/এমও/