আখেরি মোনাজাতের সময় ইজতেমাস্থল ছাড়াও আশপাশের বিভিন্ন সড়ক মানুষ দোয়ায় শরিক হন। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে বাগেরহাট শহরের সরকারি স্কুল মাঠে এই ইজতেমা শুরু হয়। হেদায়েতি বয়ান, ধর্মীয় আলোচনা ও জিকির-আজকারের মধ্য দিয়ে তিন দিন পার করেন জামাত বেঁধে ইজতেমায় আসা মুসল্লিরা।
তাবলিগ জামাতের বাগেরহাট মার্কাজের সুরা সদস্য মাওলানা মাকসিম জানান, ‘শান্তিপূর্ণভাবে এই জেলা ইজতেমা সম্পন্ন হয়েছে। ইজতেমাকে ঘিরে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। আখেরি মোনাজাতের পর জেলার অর্ধশতাধিক জামাত ইসলামের দাওয়াত দিতে দেশের বিভিন্ন জেলাসহ বিদেশে রওনা হয়েছেন।’
শনিবারের আখেরি মোনাজাতে বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাড. মীর শওকাত আলী বাদশা, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাকী তালুকদারসহ অন্যান্য ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা অংশ নেন।