শুক্রবার (২৩ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বরযাত্রীরা আসার আগেই বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুলিশ বিয়ে বন্ধ করে দেয়।
যশোর কোতোয়ালি থানার এসআই হায়াৎ মাহমুদ জানান, ৯৯৯ নম্বর থেকে বাল্যবিয়ে হচ্ছে ফোন পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে যান। মেয়ের অভিভাবকদের সরেঙ্গ কথা বলে ও খোঁজখবর নিয়ে তারা জানতে পেরেছেন, মেয়ে অপ্রাপ্তবয়স্ক। এ কারণে তারা বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছেন। মেয়ের অভিভাবকরাও কুফল বুঝতে পেরে বিয়ে বন্ধ রাখতে রাজি হন।
লিজার বাবা জিয়ারুল ইসলাম জানান, যশোর সদরের ঘুরুলিয়া গ্রামের স্যানিটারি মিস্ত্রি আবিরের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে ঠিক করেছিলেন। গরিব হওয়ায় সংসারের খরচ মেটানো তার জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। মেয়ে যেন ভালো থাকতে পারে, সেজন্য বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন।