এ সময় ডিআইজি প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানান, এটি একটি সন্ত্রাসী হামলা। ঘটনাস্থল থেকে এক সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে অচিরেই এর রহস্য উদঘাটিত হবে বলে তিনি দাবি করেন।
এ সময় পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ঈশ্বরগঞ্জ পৌরমেয়র আব্দুস সাত্তার কমান্ডার, সরিষা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান ভুইয়া, আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মুখপাত্র হাজারী আল মুনিবসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ধর্ম নিয়ে কথা বলার কারণে এভাবে হামলার ঘটনায় এলাকায় নিন্দার ঝড় উঠেছে। স্থানীয় নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এই হামলাকে মেনে নিতে পারছে না। তারা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এর বিচার দাবি করেছেন।
এদিকে, হামলার ঘটনায় মঙ্গলবার পর্যন্ত কোনও মামলা হয়নি।
প্রসঙ্গত, সোমবার রাত পৌনে ৯টার দিকে কানপুর গাংপাড়া আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মসজিদের ইমাম মোস্তাফিজুর রহমান এশার নামাজ শেষে বের হলে তিন দুর্বৃত্ত তাকে কুপিয়ে আহত করে। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে রাত ২টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। এদিকে হামলার সময় স্থানীয় জনতা আব্দুল আহাদ নামে এক হামলাকারীকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে তুলে দেয়।
/বিএল/
আরও পড়ুন: