জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় চারশ ৪১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যার পানিতে প্লাবিত হওয়ায় চারশ ২৪টি বিদ্যালয়ে পাঠদান স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি ১৭টি স্কুলে বিকল্প পদ্ধতিতে পাঠদান চলছে। বন্ধ হওয়া স্কুলগুলোর মধ্যে দেড়শটি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যার্তদের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এদিকে জেলার সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গত ১২ ঘণ্টায় ধরলা নদীর পানি ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে ফেরিঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ১৩৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং ব্রহ্মপুত্রের পানি ২৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদ-নদীর পানিও বাড়ছে।
আরও পড়ুন-
দিনাজপুরে বন্যায় ১৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ার ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দি
দ্বিতীয় দফা বন্যায় নাকাল দেশবাসী
/টিআর/