নীলফামারীতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শাহিদ মাহমুদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত

 নীলফামারী

নীলফামারী সদর আসনে আওয়ামী লীগের চেয়াম্যান প্রার্থী শাহিদ মাহমুদ (নৌকা)বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুরে সহকারী নিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলাম তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার শেষদিন (১৯ ফেব্রুয়ারি)একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফয়েজ উদ্দিন  প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বী নির্বাচিত হয়েছেন।

মনোনয়ন প্রত্যাহারকারী ফয়েজ উদ্দিন বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরীক দল ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী ছিলেন।

যাছাই বাছাইয়ে পর মনোনয়নপত্র বাতিল এবং আপিলে বেশ কয়জন প্রার্থীতা ফিরে পেলেও মনোনয়পত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় ছয় উপজেলার তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন।

তারা হলেন- নীলফামারীর সদরে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়েজ উদ্দিন, ডিমলায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আমজাদ হোসেন সরকার ও সৈয়দপুরে  আনোয়ার হোসেন প্রামাণিক।

জেলা সদরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ডোমার উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং ডিমলা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জলঢাকা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যানপদে ২ জন। কিশোরীগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ৬ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও সৈয়দপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।