কাজলদিঘি কালিয়াগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত কালঠু ওঝার বাড়ি সদর উপজেলার কামাত কাজলদিঘি ইউনিয়নের পেত্মানীর হাট এলাকায়। সে ওই এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে।
আলাউদ্দিন চেয়ারম্যান জানান, শামিম তার তিন সহযোগীসহ বানিয়াপাড়া এলাকার সফিকুল ইসলামের বাড়িতে গোখরা সাপ ধরতে যায়। এক পর্যায়ে ওই ওঝা ও তার সহযোগীরা সাপটিকে ধরে ফেলে। পরে বস্তায় ভরে মুখ বাঁধার সময় সাপটি লাফিয়ে ওঠে। সাপটি ওঝা শামিমের বুকে ছোবল দেয়, এতে ঘটনাস্থলেই সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে বাড়ির মালিক ও স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা বললেও তাকে হাসপাতালে নেয়নি সহযোগীরা। ঝাড়ফুঁক করে তাকে ভালো করা হবে বলে জানায় সহযোগীরা।
কামাত কাজলদিঘি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. মোজাহার আলী জানান, ওই ওঝার লাশ তার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। বিকালেই তার গ্রামের বাড়ির কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে।