বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বেলা ১১টায় তিনি সুনামগঞ্জের বালুর মাঠ এলাকা থেকে স্পিডবোটে করে আপার বৌলাই নদীর খননকাজ পরিদর্শন করেন। তিনি জেলার শনির হাওর, সোনামোড়ল হাওর, হালির হাওর ও জলডাঙ্গা হাওরের ডুবন্ত বাঁধ ও ক্লোজার পরিদর্শন করেন।
এ বছর হাওরের পানি দেরিতে নামার কারণ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘বন্যায় হাওর এলাকার নদীগুলোতে বেশি পরিমাণ পলিমাটি পড়েছে। অনেকে ভাবছেন হাওরের মধ্যে পানি আটকে আছে। আসলে হাওরে পানি আটকায়নি। হাওর ও নদীর পানি এক লেভেলে রয়েছে। হাওরের পানি নদীতে তীব্র গতিতে প্রবাহিত হচ্ছে। এজন্য মন্ত্রণালয় চিন্তিত। এ সমস্যা সমাধানে আমরা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছি। হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ দ্রুত শুরু করতে হবে। জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে শুরু করে ফ্রেব্রুয়ারিতে কাজ শেষ করতে হবে।’
মন্ত্রীর সঙ্গে সুনামগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, জেলা প্রশাসক মো. সাবিরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো. বরকতুল্লাহসহ সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী বৃহস্পতিবার রাতে সুনামগঞ্জ সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ নিয়ে মতবিনিময় সভা করবেন।