ডায়ালগে বক্তারা বলেন, আগাম বন্যা প্রতিরোধে সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদী কার্যক্রম ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। হাওর এলাকার নদ-নদী খনন এবং হাওরে পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে হবে। পাশাপাশি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে খাদ্য, সার, বীজ, কৃষি উপকরণ পর্যাপ্ত হারে বিতরণ নিশ্চত করতে হবে। এছাড়া হাওরে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে।
ডায়ালগে বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রাণিসম্পদ-বিষয়ক কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান খাঁন, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিগার সুলতানা কেয়া, উপজেলা মৎস্যবিষয়ক কর্মকর্তা সীমা রানী বিশ্বাস, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রঞ্জন কুমার দাস, বিএনডিসির কৃষিবিষয়ক প্রকৌশলী হাছান মাহমুদ প্রমুখ।
হাওরে আগাম বন্যা প্রতিরোধবিষয়ক সংলাপে জনপ্রতিনিধি, সরকারি বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, উন্নয়নকর্মী, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার লোকজন অংশ নেন। তাদের মতামতের ভিত্তিতে আগাম বন্যা প্রতিরোধে করণীয় এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পুর্নবাসনে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়।