ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আবাসিক দফতর ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘যৌন হয়রানির যে কোনও অভিযোগই উদ্বেগজনক।’
অভিযোগ উঠেছে, ব্রিটিশ মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর কাছ পর্যন্ত পৌঁছেছে। এ ধরনের এমপি-মন্ত্রীদের একটি তালিকাও তার কাছে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে। ক্ষমতাসীন দলের চিফ হুইপ গ্যাভিন উইলিয়ামসন বেশ কিছুদিন ধরে এমন সব অভিযোগের তালিকা প্রধানমন্ত্রীকে সরবরাহ করছেন। এর জেরে থেরেসা মে মন্ত্রিসভা পুনর্গঠন করতে পারেন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।
বলা হচ্ছে, অভিযুক্ত এমপি-মন্ত্রীরা কখনও খোদ পার্লামেন্টে, আবার কখনও বা নিজ নির্বাচনি এলাকায় নারীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছেন। আর এমন অভিযোগ উঠেছে নারী সাংবাদিক এবং কোনও কোনও মন্ত্রীর সহযোগী নারীদের কাছ থেকে।
থেরেসা মে বলেছেন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট পার্লামেন্টারি স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি (আইপিএসএ)-এর বিধান অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি না যে, এমন পরিস্থিতি সহ্য করা হবে।