ত্বকে ঘাম ও ধুলাবালি জমে সৃষ্টি হয় ঘামাচির। ঘামাচির অসহনীয় চুলকানি থেকে অনেক সময় ত্বকে ইনফেকশন পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি। ত্বকে ঘাম জমতে দেবেন না। ঘাম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুছে ফেলুন। সম্ভব হলে সঙ্গে ভেজা টিস্যু রাখুন। পাশাপাশি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। ঘামাচি ও চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায় থাকছে বাংলা ট্রিবিউনের আয়োজনে...
বরফ
পাতলা কাপড়ে বরফের টুকরা নিয়ে চেপে ধরুন ঘামাচির উপর। কমে যাবে ঘামাচি ও চুলকানি।
ওটমিল
বাথটাবে ঠাণ্ডা পানি ভরে ওটমিল পাউডার মেশান। এক ঘণ্টা শরীর ভিজিয়ে রাখুন বাথটাবে। দিনে দুই বার করলে দূর হবে ঘামাচি।
বেকিং সোডা
১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা এক কাপ ঠাণ্ডা পানিতে মেশান। এক টুকরা পাতলা কাপড় দ্রবণে ভিজিয়ে ঘামাচি আক্রান্ত ত্বকে লাগান।
করলা
করলা বেটে ঘামচি আক্রান্ত ত্বকে লাগিয়ে রাখুন এক ঘণ্টা। ঘামাচি ও চুলকানি দূর হবে।
শসা
শসা পেস্ট করে ঘামাচির উপর লাগিয়ে রাখুন। এটি ঠাণ্ডা রাখবে ত্বক ও দূর করবে ঘামাচি।
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেল ঘামাচি আক্রান্ত ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। এটি ইনফেকশন ও চুলকানি দূর করবে।
জিরা
জিরার গুঁড়ার সঙ্গে সামান্য নারিকেল তেল মেশান। মিশ্রণটি ঘামাচির উপর লাগিয়ে রাখুন পুরো রাত। পরদিন সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
নিম
নিম পাতা বেটে ঘামাচি আক্রান্ত স্থানে লাগান। দূর হবে ঘামাচি।
চন্দন
চন্দনের গুঁড়া ও গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ঘামাচির র্যাশে লাগিয়ে রাখুন পেস্টটি। কমে যাবে ঘামাচির অস্বস্তি।
মুলতানি মাটি
মুলতানি মাটি ও গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি করুন পেস্ট। ত্বকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন পেস্ট। ঘামাচি দূর হবে।
/এনএ/