কারাদণ্ডের পাশাপাশি এক কোটি ৪০ লাখ ২৭ হাজার ৭২৭ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। এছাড়া আসামির স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনূকুলে বাজেয়াপ্ত করারও আদেশ দেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত শামছুল আলম বরিশালের বানারীপাড়ার পূর্ব মলুহার গ্রামের মৃত ডা. এন্তাজ উদ্দিনের ছেলে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়,৭০ লাখ ১৪ হাজার টাকা মানি লন্ডারিং করার অভিযোগে ২০১৪ সালের ৮ জুলাই দুদকের উপপরিচালক শেখ ফাইয়াজ আলম শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন। এরপর ২০১৭ সালের ১১ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক তদন্ত শেষে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলাটির বিচার চলাকালে বিভিন্ন সময় সাতজন সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া হয়।