শনিবার (৪ জুলাই) বেলা ১২টায় ওয়ারীর লকডাউন এলাকা পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের এই কথা কথা বলেন শাহ মো. এমদাদুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের কোথাও কোন গ্যাপ নেই। ই-কমার্স রয়েছে, ভ্যান সার্ভিস রয়েছে তারা বিভিন্ন খাবার নিয়ে ভেতরে অবস্থান করছে। ওষুধের ফার্মেসিগুলো খোলা রয়েছে। আমাদের দেড়শতাধিক স্বেচ্ছাসেবী তিন শিফটে কাজ করছে। এছাড়া আমাদের অফিসার ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার লোকজন পরিষ্কার পরিছন্নতা কাজে নিয়োজিত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘লকডাউন এলাকায় করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এখানে দুই জন ডাক্তার রয়েছেন। তারা করোনায় আক্রান্ত ৪৬ জন রোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে কাজ করছেন। তাদের চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছেন।’
লকডাউন এলাকায় যে অব্যবস্থাপনা চলছে সেটা কারা নিয়ন্ত্রণ করবেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কোথাও কোনও অব্যবস্থাপনা নেই। আপনারা ঘুরে ঘুরে দেখে আসতে পারেন। আজকে প্রথম দিন হয়তো কিছু সমস্যা থাকতে পারে। আমাদের লোকজন রয়েছে পরবর্তীতেগুলো সব ঠিক হয়ে যাবে।’
তিনি জানান, একটি করোনা অ্যাম্বুলেন্স ও একটি নন করোনা অ্যাম্বুলেন্স ওই এলাকায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য হাসপাতাল তৈরি রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: