শনিবার ১০ দিনব্যাপী দ্বিতীয় পর্যায়ের বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের প্রথম দিনে ডিএনসিসি’র ৫৪টি ওয়ার্ডে একযোগে বিশেষ এই পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালিত হয়। এতে ১২ হাজার ৬১৯টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে ৯১টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। এছাড়া ৮ হাজার ৭৬৪ টি বাড়ি-স্থাপনায় এডিস মশা বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া যায়। এসময় ১২টি মামলায় ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অন্যান্য বাড়ি ও স্থাপনার মালিককে সতর্ক করা হয়েছে। ডিএনসিসির জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দ্বিতীয় ধাপে অভিযান পরিচালনার সময় এবারও প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি সেক্টরে ভাগ করে প্রতিটি সেক্টরকে ১০টি সাব-সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিদিন প্রতিটি ওয়ার্ডের ১টি সেক্টরে ১০টি সাব-সেক্টরে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হবে। চিরুনি অভিযানে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে ৬ জন চিকিৎসক, ৯ জন কীটতত্ত্ববিদ, ডিএনসিসির ৩ জন কীটতত্ত্ববিদ এবং ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষভাবে কাজ করছেন।
প্রথম পর্যায়ের ১০ দিনব্যাপী (৬-১৫ জুন) চিরুনি অভিযানে ডিএনসিসির ৫৪টি ওয়ার্ডে ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৩৫টি বাড়ি, স্থাপনা, নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করে ১ হাজার ৬০১টিতে এডিস মশার লার্ভা এবং ৮৯ হাজার ৬২৬ টি বাড়ি-স্থাপনায় এডিস মশা বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া যায়। এসময়ে ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।