শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা বলেছেন, শুধু রফতানি নয়, বিদেশি কোম্পানির অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি, শুল্ক মওকুফ ও গ্যাস কেনার দাম বৃদ্ধিসহ আরও নানা সুবিধা দিয়ে চুক্তিটি করা হয়েছে। এই চুক্তি দেশের জন্য আরেকটি আত্মঘাতী জাতীয় স্বার্থবিরোধী চুক্তির নজির হয়ে থাকবে।
ন্যাপের এই দুই নেতা আরও বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি দাইয়ুর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির প্রক্রিয়াটিও অস্বচ্ছ। কোনও দরপত্র আহ্বান ছাড়াই গোপন সমঝোতার ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত এই চুক্তি সরকারের দেশবিরোধী নীতি ও দুর্নীতির ফল।
জেবেল রহমান গানি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, দক্ষিণ কোরীয় দাইয়ুর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় অন্য ব্লকগুলোতেও একই সুবিধা পাওয়ার জন্য ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো এ ধরনের চুক্তি করার চেষ্টা ও দাবি করবে। এর ধারাবাহিকতায় একসময় গোটা বঙ্গোপসাগরের সম্পদই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
আরও পড়ুন-
সীতাকুণ্ডে জঙ্গি আস্তানার ঘটনায় ৪ মামলা
মুসার নেতৃত্বে চট্টগ্রামে সংগঠিত হচ্ছে জঙ্গিরা!
/এসটিএস/টিআর/