জয়টা অপ্রত্যাশিত হলেও জয়ীদের দাপুটে পারফরম্যান্সের কাছে ম্লান ছিলো ম্যানইউ। দ্বিতীয়ার্ধের ৭০ ও ৭৬ মিনিটে দুটি গোল আদায় করে নেয় তারা। শেষ দিকে ইনজুরি সময়ে র্যাশফোর্ড একটি গোল শোধ দিলেও তা উলভার হ্যাম্পটনের উচ্ছ্বাস কমাতে পারেনি মোটেও। ম্যানইউর দশা আরও শোচনীয় হতে পারতো যদি ডিফেন্ডার ভিক্টর লিন্ডেলফ লাল কার্ড দেখেই মাঠ ছাড়তেন। ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকায় রিভিউর মাধ্যমে তা রূপ নেয় হলুদ কার্ডে।
কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ দল ঘুরে দাঁড়ায় প্রতি আক্রমণ আর ভাগ্যের জোরে! ৬৯ মিনিটে বেরনার্ডো সিলভা একটি ও ৭৮ মিনিটে সোয়ানসির আত্মঘাতী গোলে নাটকীয়ভাবে ২-২ সমতায় চলে আসে ম্যানসিটি।
শেষ দিকে ৮৮ মিনিটে বদলি সের্জিও আগুয়েরোর গোলে জয় নিশ্চিত হলেও সেই গোলটি নিয়ে থেকে গেছে বিতর্ক। কারণ অফসাইড অবস্থানে থেকে গোল করেছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। কিন্তু লিবার্টি স্টেডিয়ামে রিভিউ সিস্টেম না থাকায় বিতর্কিত জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে গার্দিওলার দল।