ইন্সটাগ্রামে ইসিল জানিয়েছেন, ‘আমি, আমার মেয়ে ও ছেলে পরীক্ষায় নেগেটিভ এসেছি। শুধু আমার স্বামী পজিটিভ হয়েছেন। এই মুহূর্তে তিনি আইসোলেশনে হাসপাতালে রয়েছেন।’
পরিবারের সবাই সুস্থ হলেও স্বামীর দেহে লক্ষণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় তারা খুবই বিচলিত, ‘এমনটা প্রত্যাশা করিনি, কারণ লক্ষণগুলো দ্রুত সংক্রমিত হয়েছে। অথচ সব কিছু স্বাভাবিক ছিল। এখন আমাদের সবচেয়ে কঠিন ও সঙ্কটকালীন একটা সময় যাচ্ছে। এই সময়ে তার পাশেও থাকতে দেওয়া হচ্ছে না।আমরা বাসায়, আর সে হাসপাতালে।’
তুরস্ক জাতীয় দলের হয়ে ১২০টি ম্যাচ খেলেছেন রেকবার। বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে ২০০৩ সালে ফেনারবাচে থেকে তাকে দলে ভিড়িয়েছিল বার্সেলোনা। অবশ্য এক বছর বাদেই ইস্তাম্বুলে ফিরে আসেন। ঘরোয়া ফুটবলেও অনেক সাফল্য আছে তার। ৫ বার জিতেছেন তুরস্কের সুপার লিগ। খেলেছেন আন্তালিসপোর, ফেনারবাচে ও বেসিকতাসে। ৪৬ বছর বয়সী রেকবার অবসরে গেছেন ২০১২ সালে।
উল্লেখ্য, তুরস্কেও করোনা ভয়াল থাবা বসিয়েছে। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১০৮ জন।