এরকম পরিস্থিতিতে মরগান যে আসতে চাচ্ছেন না তা নিজের মুখেই বলেছেন তিনি, ‘আমি এসব জায়গাতে আগেও গিয়েছি। এরকম পরিস্থিতি আমাকে বিক্ষিপ্ত করে দিয়েছিল। তখন নিজেকেই বলেছি এরকম পরিস্থিতিতে আর নিজেকে ফেলতে চাই না।’
সফর নিয়ে বাকিদের নেতিবাচক চিন্তার কথাও বলেছেন মরগান, ‘এখানে খুব বেশি প্রত্যাশা রাখা ঠিক হবে না। কারণ অনেকেই আছে যারা এরকম পরিস্থিতে প্রথমবার সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।’
বাংলাদেশ সফরে আসার সিদ্ধান্ত নিতে আগামী শনিবার পর্যন্ত সময় পাচ্ছে ইংলিশ ক্রিকেটাররা। ইতোমধ্যেই ইংল্যান্ডের টিম ডিরেক্টার অ্যান্ড্রু স্ট্রস সব ক্রিকেটারকে সফরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। শনিবারের পরই স্কোয়াড ঘোষণা করবে ইসিবি।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিকল্পনায় সন্তুষ্ট হয়ে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড ৩০ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত সময়েই বাংলাদেশে সফর করার আগের সিদ্ধান্তে অটল থাকে। এই সফরে ইংলিশদের বিপক্ষে বাংলাদেশ তিনটি ওয়ানডে ছাড়াও দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে। নিরাপত্তা প্রতিনিধির দেওয়া রিপোর্টের পর ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড ইলিংশ ক্রিকেটারদের মতামতকে প্রাধান্য দেবে বলে ঘোষণা করে। সেই প্রেক্ষিতে এয়োইন মরগান এমন সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
/এফআইআর/