মুশফিক ভিন্নভাবে চিন্তা করলেও এগিয়ে রাখলেন নিজেদেরকেই। তার মতে দুই দলের স্পিন আক্রমণ দুই ধরণের, ‘দুটো দুই ধরণের। ভালো পেস বোলিং আক্রমণের কারণে ওদের স্পিনারদের আক্রমণে যেতে হয় না। রক্ষণাত্মক ফিল্ডিং সাজিয়ে লম্বা সময় বোলিং করে গেলেই হয়। আমাদের স্পিনাররাই মূল শক্তি, ওদেরই অ্যাটাক করতে হয়, উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করতে হয়। রক্ষণাত্মক বোলিং করে লাভ হবে না। সে দিক থেকে অবশ্যই আমাদের স্পিনারা এগিয়ে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমাদের স্পিনাররা অন্তত তিনটা কন্ডিশনে বল করতে পারে। পুরনো বলে হোক বা নতুন বলে, অ্যাটাক করে বা ডিফেন্সিভ, তারা খেলতে পারে। এটাই আমাদের ন্যাচারাল। আমাদের স্পিনাররা ওয়ানডেতেও নতুন বলে বল করে অভ্যস্ত। যেটা বাইরের দেশে অনেকেই অভ্যস্ত নয়। সেদিক থেকে আমাদের স্পিনাররা এগিয়ে।’
চট্টগ্রামে টেস্টে বাংলাদেশের স্পিনাররা মিলে ১৯টি উইকেট নিয়েছেন। এর পরও মুশফিক মনে করেন এর চেয়ে ভালো করার জায়গা ছিল স্পিনারদের, ‘গত টেস্টে আমাদের স্পিনাররা আরও ভালো বল করতে পারতো। হয়তো ১৫ মাস পর খেলেছে, কিন্তু এ রকম উইকেটে প্রথম ইনিংসে আরও একটু ভালো বোলিং করলে ওদের রান একটু কম হতো।’
/আরআই/কেআর/