ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চলের বোলাদের মধ্যে আবু জায়েদ সর্বোচ্চ ৫টি উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া সাকলাইন সজিব ও আফিফ হোসেন নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
জবাবে পূর্বাঞ্চল তাদের প্রথম ইনিংসে শরীফের বোলিং তোপে পড়ে ২১১ রানেই অলআউট হয়ে যায়। দলের পক্ষে ইয়াসির আলী ও আবুল হাসান প্রত্যেকেই ৪৮ রানের ইনিংস খেলেছেন। মধ্যাঞ্চলের বোলারদের মধ্যে শরীফ চারটি এবং শুভাগত ও মোশাররফ রুবেল দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
১১৭ রানে এগিয়ে থেকে ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল তাদের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে। চতুর্থ দিনের সকালে ৭ উইকেটে ২৮২ রান সংগ্রহ করে ইনিংস ঘোষণা করে মধ্যাঞ্চল। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৩ রানের ইনিংস খেলেছেন মার্শাল আইয়ু্ব। এছাড়া তাইবুর রহমান ৫৭ ও নুরুল হাসান ৪৫ রান করেছেন। পূর্বাঞ্চলের বোলারদের মধ্যে এবাদত হোসেন, অলক কাপালি ও মুমিনুল হক প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
৪০০ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ইসলামী ব্যাংক পূর্বাঞ্চল ১৭২ রানেই অলআউট হয়। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭১ রান করেছেন অলক কাপালি। যার ফলে ২৭৭ রানের ব্যবধানে ম্যাচ জেতে ওয়ালটন মধ্যাঞ্চল। মধ্যাঞ্চলের বোলারদের মধ্যে শুভাগত হোম সর্বোচ্চ চারটি উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া মোহাম্মদ শরীফ, তাইবুর পারভেজ ও কামরুল ইসলাম রাব্বি প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
ব্যাট ও বল হাতে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের কারণে ম্যাচসেরা পুরস্কার পান ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের পেসার মোহাম্মদ শরীফ।
/আরআই/কেআর/