প্রতিকূল আবহাওয়ায় ম্যাচের ফল নিষ্পত্তির জন্য গণিতবিদ ফ্র্যাঙ্ক ডাকওয়ার্থের সঙ্গে এই পদ্ধতি বের করেছিলেন লুইস। ১৯৯৭ সালে প্রথমবার তারা সামনে এনেছিলেন ‘ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথড’। পরে ১৯৯৯ সালে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) আনুষ্ঠানিকভাবে সেটি গ্রহণ করে। ফল নিষ্পত্তির এই পদ্ধতি টিকে থাকলেও লুইস চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
এক বিবৃতিতে ইসিবি জানিয়েছে, ‘খুবই দুঃখের সঙ্গে জানাতে হচ্ছে ৭৮ বছর বয়সে মারা গেছেন টনি লুইস। টনি, তার সতীর্থ গণিতবিদ ফ্র্যাঙ্ক ডাকওয়ার্থের সঙ্গে মিলে ১৯৯৯ সালে উদ্ভাবন করেছিলেন ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি।’ সঙ্গে যোগ করা হয়েছে, ‘পরে ২০১৪ সালে ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন নামকরণ করা গাণিতিক ফর্মুলা বৃষ্টিবিঘ্নিত সীমিত ওভারের ম্যাচে গোটা বিশ্বে ব্যবহার করা হচ্ছে।’