প্রথম বলেই শাহীন শাহ আফ্রিদি এলবিডব্লিউর আবেদন করেন। আম্পায়ার সাড়া না দিলে রিভিউ নেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। বল ব্যাটে ইনসাইড এজ হয়ে প্যাডে লেগেছিল। অবুঝের মতো রিভিউ নিয়ে নষ্ট করে পাকিস্তান।
মিচেল মার্শ ওই ওভারে ছক্কা মেরে রানের খাতা খোলেন। বাকি সময়ও একই মনোভাব নিয়ে খেলেছেন। বিশেষ করে পাওয়ার প্লের শেষ দুই ওভারে তাণ্ডব চালান তারা। প্রথম আট ওভারে ৪৩ রান তোলেন ওপেনিং জুটি।
পরের দুই ওভারে আসে ৩৯ রান! হারিস রউফ দেন ২৪ রান, ইফতিখার আহমেদ খরচ করেন ১৫ রান। অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের তালিকায় অ্যাডাম গিলক্রিস্টকে (১০৮৫) টপকে যান ডেভিড ওয়ার্নার। তার ওপরে কেবল রিকি পন্টিং (১৭৪৩)।
পাওয়ার প্লেতে অস্ট্রেলিয়া তোলে ৮২ রান, যা দেশের বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ১০ ওভারে ৮০ রানের কীর্তিকে পেছনে ফেলেন ওয়ার্নার-মার্শ। ১৩তম ওভারে দুটি রান নিয়ে ফিফটি করে দলীয় স্কোর একশতে নেন ওয়ার্নার। দুই ওভার পর টানা দ্বিতীয় ফিফটির দেখা পান মার্শ। ২১তম ওভারে এই জুটি দেড়শ ছোঁয়। ২১ ওভারে কোনও উইকেট না হারিয়ে অজিদের রান ১৫৯।