ভুলটা অবশ্য মেনেই নিয়েছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ, ‘ভুল হয়েছে মানতেই হবে। এটা খুব গুরুত্ব দিয়েই দেখা হচ্ছে। একটা জার্সি সবুজ-লাল হলেও অন্যটা কেনও নীল-ছাই রঙের হলো তাও দেখা হবে।’
একই সুর বাফুফে সহ-সভাপতি বাদল রায়ের কণ্ঠে, ‘ছেলে-মেয়ে যারাই হোক, মানতে হবে জাতীয় দল। খেলোয়াড়রা দেশের প্রতিনিধিত্ব করে, তাই একটা নির্দিষ্ট পোশাক কোড করে সকল জাতীয় দলের জার্সি এক করা উচিত। নয়তো বার বার বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হবেই।’
শুধু পুরুষ জাতীয় দল ছাড়া আর কারও জার্সি নির্দিষ্ট নেই। গত বছর হোম ম্যাচের জন্য লাল-সাদা ও প্রতিপক্ষের মাঠে সবুজ-সাদা জার্সি নির্ধারণ করে কার্যনির্বাহী সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অন্য দলগুলোর সময় দেখা গেছে গুলিস্তান স্পোর্টস মার্কেট থেকে রেডিমেড জার্সি কিনে জাতীয় পতাকা ও বাফুফের লোগো ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে ফুটবলারদের।
গত বছর পার্থে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের অ্যাওয়ে ম্যাচে দেশ ও ফুটবলারের নাম এবং জাতীয় পতাকার লোগো ছাড়া জার্সি পড়ে খেলে বিতর্কের জন্ম দেয় বাংলাদেশ; যার কড়া সমালোচনা হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ান গণমাধ্যমে।
/আরএম/এফআইআর/