ম্যাচ শেষে মামিচ বলেছেন, ‘দলের খেলায় আমি সন্তুষ্ট। খুবই অল্প প্রস্তুতির সময় পেয়েছি আমরা।’
বিদেশি খেলোয়াড় কম হওয়ায় আফসোস আছে তার, ‘ওদের চার জন বিদেশি, আমাদের তিন জন। আমাদেরও চার জন থাকলে আরও বেশি সুবিধা পেতাম। তবে ওদের দলে বিদেশিরা সবাই জাতীয় দলের। তারাই ব্যবধান গড়েছে।’
মাজিয়ার মেসিডোনিয়ান কোচ মারজান সেকুলভস্কি তার পরিকল্পনা সফল বললেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা ছিল প্রথমে গোল আদায় করা। তবে গোল করে ডিফেন্সে যাওয়ার লক্ষ্য ছিল না। আবাহনীর পরিকল্পনার জন্য ডিফেন্স করতে হয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে পরিকল্পনা ছিল প্রতি আক্রমণে গোল করা। তিন পয়েন্ট পেয়ে দেশে ফিরতে পেরে সন্তুষ্ট।’
আবাহনীর পরের ম্যাচ ৪ এপ্রিল কলকাতার রবীন্দ্র সরবরে প্রতিপক্ষ মোহনবাগান।আবাহনী বিপক্ষে মালদ্বীপের মাজিয়া হোম ম্যাচ খেলবে ১৭ মে।
/আরএম/এফএইচএম/