X
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
১৯ বৈশাখ ১৪৩১

‘শিক্ষার্থীদের মন থেকে হিংসা মুছে ফেলতে হবে’

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
১৬ অক্টোবর ২০১৯, ০৭:৪১আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০১৯, ০৭:৫০





নবীন বরণ অনুষ্ঠানে নসরুল হামিদ বিপুর সঙ্গে কয়েকজন সাধারণ পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষা অর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। তিনি বলেন, ‘নৈতিক শিক্ষাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় শিক্ষা। এজন্য সব ছাত্র-ছাত্রীর মন থেকে হিংসা মুছে ফেলতে হবে। মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে।’

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের নতুন বাক্তারচর স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় প্রতিমন্ত্রী নতুন বাক্তারচর স্কুল অ্যান্ড কলেজকে আধুনিকায়ন করাসহ ব্যাপক পরিবর্তনের আশ্বাস দেন।

নসরুল হামিদ বিপু বলেন, ‘ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ছাত্ররাই গড়েছে। কাজেই দেশ চালাতে যে ধরনের যোগ্য ও দক্ষ রাজনীতিবীদ দরকার, তা আজকের এই শিক্ষার্থীদের মাঝ থেকেই উঠে আসতে হবে। নবীনরাই আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে আসবে।’

নতুন বাক্তারচর স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিংবডির সভাপতি ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদের সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন— কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অমিত দেব নাথ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নিলুফার জাহান, বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

/আইএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ভাঙা হাটের দিন
ভাঙা হাটের দিন
ওটিটিতে উঠলো মস্কোজয়ী ‘আদিম’
ওটিটিতে উঠলো মস্কোজয়ী ‘আদিম’
গাজার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ৪০০ ইসরায়েলি হামলা
গাজার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ৪০০ ইসরায়েলি হামলা
উ. কোরিয়ার হুমকির মুখে কূটনৈতিক সতর্কতা বাড়ালো দ. কোরিয়া
উ. কোরিয়ার হুমকির মুখে কূটনৈতিক সতর্কতা বাড়ালো দ. কোরিয়া
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টন সমাদ্দার আটক
মিল্টন সমাদ্দার আটক
পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ, খুলনা-মোংলায় শুরু হচ্ছে ট্রেন চলাচল
পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ, খুলনা-মোংলায় শুরু হচ্ছে ট্রেন চলাচল
মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তদন্ত করবে ডিবি
মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তদন্ত করবে ডিবি
তীব্র তাপপ্রবাহ যেখানে আশীর্বাদ
তীব্র তাপপ্রবাহ যেখানে আশীর্বাদ
মে দিবসে ফুঁসে উঠলেন সিনেমা শ্রমিকরা
মে দিবসে ফুঁসে উঠলেন সিনেমা শ্রমিকরা