ঈদুল আজহা উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে টানা ১০ দিন আমদানি-রফতানি বাণিজ্য বন্ধ ঘোষণা করেছেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীরা। তবে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টযাত্রী পারাপার চালু থাকবে। এ ছাড়া সরকারি ছুটি ব্যতীত কাস্টমস ও বন্দরের কার্যক্রম চালু থাকবে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্রে বিষয়টি ভারতের হিলি এক্সপোটার্স অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনকে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকবে। ছুটি শেষে ১৫ জুন পুনরায় দুই দেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য চালু হবে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত ১০ দিন হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকবে। ১৫ জুন পুনরায় আমদানি-রফতানি কার্যক্রম চালু হবে।’
হিলি স্থলবন্দর পরিচালনাকারী পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেডের ম্যানেজার অশিত স্যানাল বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা বন্দর দিয়ে ১০ দিন আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা করেছেন। তবে ঈদুল আজহায় সরকারি ছুটি ব্যতীত অন্যান্য দিন বন্দরের ভেতরের কার্যক্রম চালু থাকবে। এ সময়ে চাইলে আমদানিকারকরা আগের আমদানিকৃত পণ্য কাস্টমসের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে খালাস করে নিতে পারবেন।’
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমদানি রফতানি বন্ধ থাকলেও যাত্রী পারাপার চালু থাকবে। ঈদের দিন থেকে শুরু করে সব দিন; সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টে যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন।’