X
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
৩ আষাঢ় ১৪৩২

বুলগেরিয়ার উৎসবে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য

বিনোদন রিপোর্ট
২৬ এপ্রিল ২০২৫, ২২:২৭আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ২২:২৭

বুলগেরিয়ার গোল্ডেন ফেমি চলচ্চিত্র উৎসবের চতুর্থ আসরে নির্বাচিত হলো বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘অ্যানাদার ওয়ার্ল্ড’। ছবিটি পরিচালনা করেছেন কেএম সোহাগ রানা। তাকে উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন আয়োজকরা।

গত ১৯ এপ্রিল কেএম সোহাগ রানাকে আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছেন গোল্ডেন ফেমি চলচ্চিত্র উৎসবের আর্টিস্টিক পরিচালক ইফেমিয়া ফার্দ। তিনি এতে উল্লেখ করেছেন, ‘অ্যানাদার ওয়ার্ল্ড’ ফাইনালিস্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। আগামী ৭ জুন সোফিয়া বলকান প্যালেস হোটেলের রয়েল হোটেলে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। উৎসবের সম্মানসূচক পৃষ্ঠপোষক হিসেবে অনুষ্ঠানে থাকবেন বুলগেরিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ইলিয়ানা লোতোভা।

‘অ্যানাদার ওয়ার্ল্ড’ ছবির গল্প দুই অনাথ ভাই আলাদিন ও আলামিনকে ঘিরে আবর্তিত। এ দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছে বাস্তবের দুই টোকাই। তারা ঢাকার উত্তরায় থাকে। এছাড়া অভিনয় করেছেন জিএম মাসুদ ও মারজিয়া।

বুলগেরিয়ার উৎসবে নিজের স্বল্পদৈর্ঘ্য নির্বাচিত হওয়ায় আনন্দিত কেএম সোহাগ রানা। তিনি বলেন, ‘যে কোনও বৈশ্বিক মঞ্চে জায়গা পাওয়া অন্যরকম ভালো লাগার ব্যাপার। আমার অনুভূতিও এমনই। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এটাই আমার প্রথম কোনও স্বীকৃতি। এজন্য কৃতজ্ঞতা জানাই নির্মাতা মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজকে। তিনি আমার শিক্ষক। তার কাছেই নির্মাণ শেখা।’

কেএম সোহাগ রানা যোগ করেন, ‘স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবিটির মাধ্যমে আমি একটি বার্তা দিতে চেয়েছি। শিশুদের দৃষ্টিকোণ থেকে সাধারণ কিছু প্রশ্ন রেখেছি, সেটি হতে পারে সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের প্রতি।’

স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবিটির চিত্রগ্রহণ করেছেন ফুয়াদ বিন আলমগীর। সম্পাদনা ও রং বিন্যাসে মাহফুজ লিয়ন। প্রযোজনায় পারভেজ মিয়া।

/এমএম/
সম্পর্কিত
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
শিক্ষাগুরুর মর্যাদার গল্পে প্রশংসিত ‘সম্মান’
শিক্ষাগুরুর মর্যাদার গল্পে প্রশংসিত ‘সম্মান’
‘সন্তানরা পর্দায় আমার কান্না দেখতে পছন্দ করে না’
‘সন্তানরা পর্দায় আমার কান্না দেখতে পছন্দ করে না’
গল্পটা আমাকে মানসিকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে: নিহা
গল্পটা আমাকে মানসিকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে: নিহা
ঢাকা টু কলকাতা: মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছেন জয়া!
ঢাকা টু কলকাতা: মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মুচকি হাসছেন জয়া!
আবার মঞ্চে ‘পাইচো চোরের কিচ্ছা’
আবার মঞ্চে ‘পাইচো চোরের কিচ্ছা’