ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে আমরা ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করি। এতে ত্বক ময়েশ্চারাইজড হয়। অনেকেই মনে করেন ক্রিম ও লোশন বুঝি একই জিনিস। তবে এটি ভুল ধারণা। এই দুটোর মধ্যে রয়েছে অনেকটাই তফাৎ। লোশন ও ক্রিমের কাজ করার পদ্ধতি একেবারেই আলাদা।
এই দুটোর মধ্যে রয়েছে অনেকটাই তফাৎ। আর সেই কারণেই এই দুটোর ত্বকের কাজ করার পদ্ধতি একেবারেই আলাদা।
লোশন ক্রিমের চেয়ে অনেকটাই হালকা। লোশনে পানির পরিমাণ বেশি মাত্রায় থাকে, মানে লোশন হয় ওয়াটার বেসড। অন্যদিকে, ক্রিম লোশনের তুলনায় অনেকটাই ভারী হয় এবং এতে তেলের মাত্রা বেশি থাকে এবং পানির মাত্রা থাকে কম।
লোশনে পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এটা তরল আকারের হয় এবং ব্যবহার করা সুবিধাজনক। অন্যদিকে ক্রিম বেশ ঘন হয়।
ক্রিম বা লোশন যাই ব্যবহার করুন না কেন, আগে ত্বকের ধরন বুঝে নেওয়া চাই। অর্থাৎ ত্বক শুষ্ক বা তৈলাক্ত হলে কিংবা মিক্সড হলে সেটা বুঝেই লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। ত্বক যদি খুব শুষ্ক হয়, তাহলে অয়েল বেসড ক্রিম ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে লোশন এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। অন্যদিকে, যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয় বা মিশ্র হয়, তাহলে নিশ্চিন্তে মাখুন লোশন।