X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

বেঁচে থাকাই ক্ল্যাসিক : চঞ্চল মাহমুদ

.
০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৬:১৩আপডেট : ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৬:৩০

বেঁচে থাকাই ক্ল্যাসিক : চঞ্চল মাহমুদ চঞ্চল মাহমুদ। জন্ম ১৫ ডিসেম্বর ১৯৮৮, পাবনায়। কবিতার বই : কম্পিত বিন্দুর ধারণা [প্রকাশক- চৈতন্য, প্রকাশকাল- ফেব্রুয়ারি ১৭] 

দ্বিতীয় দশকের কয়েক জন কবির কাব্য-ভাবনা লেখালেখি নিয়ে বাংলা ট্রিবিউন সাহিত্যের এই আয়োজনসাক্ষাৎকার নিয়েছেন একই সময়ের কবি রাসেল রায়হান

প্রশ্ন : কবিতায় কিসের দিকে জোর দেন? নির্মাণ না বোধে?

উত্তর : কবিতায় আমি অবশ্যই বোধের দিকে জোর দেই। বোধ আকাশ থেকে পড়ার বিষয়ও না। আমার পারিপার্শ্বিকতা থেকেই জন্ম নেয়। তবে বোধের সাথে নির্মাণের একটা সম্পর্ক আছে। আবার বোধও নির্মিত হয় আপনার উপস্থিতির ধারাবাহিকতায়। ধরুন, আমি আকাশে তাকিয়ে একঝাঁক চিল দেখে গত দুইমাস আগে লিখলাম, নিয়োজিত চিল গহীন আকাশে সাঁতার কেটে যাচ্ছে । এই যে চিলকে নিয়োজিত ভাবলাম; এরপর ঐ চিল আমার মগজের গাজন প্রক্রিয়ায় ঢুকে গেল। কোনো একদিন সে চিল পুরনো মদের মহিমা নিয়ে আমাকে আক্রান্ত করবে আবার; আমি জানি। এইটা একটা পরিণতি । আরও অগণিতভাবে আমি কবিতাকে পাই ।

প্রশ্ন : কবিতার আন্তর্জাতিকতার বিষয়টাকে কিভাবে দেখেন?

উত্তর : কবিতা হচ্ছে মিনিমাম আন্তর্জাতিক; এরপর প্রকারান্তরে কবি পৃথিবীর বাইরের হিসাবও মেলাতে চায় । সেটা মেলে না কারোরই; তবে হিসাবের খাতায় একধরনের চক্রবৃদ্ধি হতাশা বেড়ে ওঠে।

প্রশ্ন : একজন কবির নিজের মাটির কথা বলা কতটা বাধ্যতামূলক? কবিতা কখন নিজের সীমারেখা ছাড়িয়ে বৈশ্বিক হয়ে ওঠে?

উত্তর : কবি তো বটেই; প্রতিটি মানুষ মাটিতেই দাঁড়িয়ে থাকে। উপরে তাকালে পাখিটাখি দেখে, আকাশ দেখে; প্রত্যেক মানুষ তার নিজস্ব বৃত্তের কেন্দ্র। সে শুধু পারে তার বৃত্তকে অস্থিতিশীল করে তুলতে। ‘উপায় নেই’ বাক্যের ভেতরেই মানুষ তার সকল উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছে। আমি আবারো বলছি, আমি সব সময়ই মনে করি, কবিতা প্রচলিতভাবেই মিনিমাম আন্তর্জাতিক।

প্রশ্ন : আপনি নিজের কবিতার ক্ষেত্রে ক্ল্যাসিক বিষয়টিকে কীভাবে আনতে চান?

উত্তর : ব্যাপারটা আমি এভাবে বুঝি যে, বেঁচে থাকাই ক্ল্যাসিক। আমি একটা সময়ে ইউরোপের কামলার হাটে গিয়ে বসেছি। কখনোই আমি আফ্রিকানদের সাথে জোরে পারিনি। তারাই উঠে গেছে ফাইনালি মালিকের গাড়িতে। তখনকার তাৎক্ষণিকতায় আফ্রিকানরা নিজেদের ক্লাসিক ভাবতে পারে হয়তো; কিন্তু, আমার কর্মহীন অবস্থার যে ধারাবাহিকতা— সেটাকেই আমি ক্ল্যাসিক ভাবতে থাকি। মোড়লের মতো বিচারিক মিথ্যা গাম্ভীর্যকে আমি কখনোই ক্ল্যাসিক ভাবি না। একটা কাক কা কা করে উড়ে যাচ্ছে, আমি তাকিয়ে দেখলাম বাতাস কালো হয়ে যাচ্ছে; এইটা ক্লাসিক। আমার ক্ল্যাসিক শুধু আমি বুঝি। কারো ক্ল্যাসিকের ভাবনা অন্য কেউ বুঝে উঠতে পারে না। মার্কিং করি যদি, তাহলে মানুষ যা পায় না, মানুষ যা বোঝে না— তা-ই ক্ল্যাসিকের অদৃশ্যময়তায় নিমজ্জিত।

প্রশ্ন : বাংলা কবিতায় নানা বৈশিষ্ট্য-বৈচিত্র্য আছে। এর মধ্যে আপনার কবিতা কী স্বাতন্ত্র্য নিয়ে এসেছে। ঠিক কিসের তাগিদে লিখছেন?

উত্তর : আমার কবিতার স্বাতন্ত্র্য নিয়ে যদি জানাতে চাই, তাহলে আমি বলব, আমি কবিতায় ক্ষুধাকে কেন্দ্র ধরে ক্ষুধার্ত মানুষের একটা গ্রহণযোগ্য ক্ষেত্রফল পরিমাপের চেষ্টা করছি। এইগুলো নিয়ে আগেও যারা কাজ করেছে তাদের সাথে আমার ব্যতিক্রম হলো আমি ক্ষুধার্তের অবস্থানকে নড়বড়ে করে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীভূত হয়ে যাচ্ছি, আমার নিজের অবস্থানকে বেইজ ধরে। আমার কোনো সংগঠন নেই, আমি কারো আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য নিজেকে ব্যস্ত রাখিনি। তবে ক্ষুধার্তের অনুকূলে দাঁড়িয়ে আমি যে কোনো পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ধানক্ষেতের গভীরতা; সেইসব পাতাঝরা অরণ্য— যা আমি কখনো দেখিনি, তার জন্য আমার কোনো সীমিত হারমোনিও তৈরি হয় না। আমার তো খুব জঘন্য লাগে এসব যে, একটা মানুষ কিভাবে সারাজীবন আরেকটা মানুষের কথা বলে তার জীবনকে আরেকটা জীবনের প্যারালাল ঢেউ হিসেবে পার করে দেয়! এসব অসুস্থতা।

প্রশ্ন : কবিতায় শ্লীলতা-অশ্লীলতার একটা তর্ক শোনা যায় মাঝে মাঝে। এই শ্লীলতা-অশ্লীলতার সীমা ঠিক কতটুকু? কতটা শ্লীলতা অতিক্রম করে গেলে সেটাকে অশ্লীল বলা যেতে পারে? আদৌ বলা যেতে পারে কি না?

উত্তর : অশ্লীলতা তো অন্যকে ফলো করা, মানে ফলোয়ার হয়ে যাওয়া। যেহেতু আমি এসেছি, এখানে পৃথিবী আছে । সমানভাবে বিপদে সবাই । কাউকে অনুসরণ করে নিজেকে বাহিত না করলে সবই শ্লীল। সফোক্লিস তো কত আগে ইডিপাসকে দিয়ে তারই মায়ের সাথে মিলন ঘটিয়ে দিলো। এটা সফোক্লিসের চিন্তা। আমি সে চিন্তায় মুগ্ধতা প্রদর্শন করে তো ইডিপাস হয়ে যেতে পারি না। আমি চঞ্চল মাহমুদ; আমার মায়ের মৃত্যুকে আমি অশ্লীল ভাবতে থাকি। যেহেতু মৃত্যু ঘটেই যায় সেহেতু তার মৃত্যুর পর আমি যেভাবে জীবন পার করছি, আমি যেভাবে নিজেকে প্রস্তুত করছি মৃত্যুর জন্য; এটাকেও কি অশ্লীল বলা যায়? না, এটা শ্লীল, এটাই বিউটি। যেমন, সজারুর শরীর বা ক্যাকটাস দেখলে কেমন করে ওঠে ভেতরটা। এটাও শ্লীল, এদের সৌন্দর্য কাঁটা কাঁটা হয়ে সজাগ রয়েছে শুধু।

অশ্লীল শব্দটা আধিপত্যবাদী অসুস্থ মানুষদের একটা চূড়ান্ত রাজনীতি ধরতে পারেন। তারা ক্ষুধার্তকে অশ্লীল ভাবে। অন্যকে অসুস্থতা দান করে তাকে অবজ্ঞা করতে থাকে।

প্রশ্ন : বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, নবীন কবিদের জ্যেষ্ঠরা সাপোর্ট করেন না। সত্যিকারের কবিরা সেই সাপোর্টটা চায়ও না হয়তো একসময়। কিন্তু জ্যেষ্ঠদের অসহযোগিতার কারণটা ঠিক কী?

উত্তর : আমি বা আপনি কবিতা লিখতে আসার আগে কত কবি আসলেন। আমরা কি তাদের সবাইকে সাপোর্ট করতে পেরেছি? কেন করতে যাব? আমি তো আমার পূর্ববর্তী ২০০ কবির নামই জানি না। মুগ্ধতার পর্যায়ে হয়তো গোটা ২৩ জন কবি পেয়েছি । আপনাকে কেউ সাপোর্ট করল মানে আপনাকে সে ক্ষতি করতে চাইল। এই ক্ষতি আমি মেনে নিতে পারি না। কারো সিংহাসনে কেউ বসতে পারে না; যার যার জগত সে নিজেই নির্মাণ করে। নিজের নির্মিত জগতে কাউকে বসিয়ে দেয়া যায় না দায়িত্ব দিয়ে; বরং, এই অল্প সময়ে তাকে আমন্ত্রণ করা যায় এভাবে যে, সময় পেলে আমার জগতটা একবার ভ্রমণে আসবেন। আমি কারো কাছে কোনো জায়গা চাই না, আমিও কারো জন্য জায়গা দিতে চাই না বা পারি না। সীমাবদ্ধতা বলতে তো এসবই। আমি অন্যায়ভাবে (প্রচলিত আধিপত্যের গভীরতা) ভাব প্রতিষ্ঠা করতে চাই না।

প্রশ্ন : কবিতার সঙ্গে জীবনাচরণ, রাজনীতির দ্বন্দ্ব আছে কি না?

উত্তর : জীবন বাহিত করার জন্য মানুষকে যে আচরণের সাঁকো পাড়ি দিতে হয় তাকেই জীবনাচরণ বলে। এই সাঁকো পারাপারে সুবিধাপ্রাপ্ত হওয়ার জন্য মানুষ তার আচরণকে ব্যবহার করে। এটা মানুষের স্বচ্ছ ধারাবাহিক রাজনীতি। সে ভাষাকে পেয়েছে তার রাজনীতি কায়েমের জন্য। রাজনীতি খারাপ কিছু না; তবে অনুকূল ও প্রতিকূল অবস্থা বিবেচনায় এনে সেটাকে আস্থা-অনাস্থার সিদ্ধান্ত পর্যন্ত ভাবা যেতে পারে।  কবিতার সাথে রাজনীতির কোনো তফাত নেই। তবে জীবনাচরণের সাথে তার কিছু কিছু রেখা বেঁকে যেতে পারে। যদি বলি, আমরা ৯৬ ভাগ ক্ষুধার্ত মানুষ জগতে। আমাদের সাপেক্ষে তারাও তো পেইন্টার (বাকি ৪ ভাগ), যারা ক্ষুধার্তকে একে যাচ্ছে । আঁকার সামগ্রী তাদের হাতে, তাই আমরা কিন্তু প্রকৃত লেখচিত্র থেকে বেঁকে গেছি। অথচ এই ৯৬ ভাগ মানুষ যে কোনো সময় চাইলে বাকিদেরকে ভাসিয়ে দিতে পারে শুধু তিন মিনিটের বিদ্রুপে। আমরা পারছি না কেন? এজন্য যে, মানুষ অমানসিকভাবে সুবিধা (অসুস্থতা) খুঁজে বেড়াচ্ছে।

প্রশ্ন : কবিতার চিরাচরিত অভিযোগ, গ্রুপিং। এই ব্যাপারটিকে কীভাবে দেখেন?

উত্তর : শুধু কবিতায় না। সফলতার প্রচলিত অবস্থায় প্রায় সকলেই গ্রুপিং করে টিকে আছে। হাজার হাজার নাম বলা যাবে, যারা চেয়েছে গ্রোত্রের নেতা হতে। তারা পৃথিবীতে তৈরি বিভিন্ন পোস্টে আপনাকে দায়িত্ব দিয়ে গেছে। আপনি জানেনও না ঠিকভাবে, কার আন্ডারে আপনি জীবন পার করছেন। কী বীভৎসতা! এসব নির্মমতাও। আপনি যখন কামনা করেন আপনার অনুসারীতে জগত ছেয়ে যাক, তখনই আপনাকে আমি অমানবিক ভাবতে থাকব। ব্যক্তি কোনোভাবেই অন্য ব্যক্তির চিন্তার প্রসারণশীলতাকে টেনে ধরতে পারে না।

প্রশ্ন : এমন একটা ধারণা আমাদের এখানে চালু আছে যে কবিকে হতে হবে মহামানব ধরনের? এই ধারণার ভিত্তি কী? আপনি কি একমত?

উত্তর : সমাজে মহামানবদের (প্রচলিত) কবি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এইসব প্রচলনের চূড়াকে কবি কেন পাত্তা দিতে যাবে! আমার প্রেমিকা আমাকে ডাকাত বলে ডাকে । ডাকাতের একটা প্রচলিত সামাজিত অর্থ আছে। কিন্তু আমার প্রেমিকা জানে এখানে ডাকাতের তরবারি তার সম্পদকে কোনভাবেই বিক্ষত করবে না। সবাই ডাকাতের ভয়ে যখন জড়োসড়ো, তখন সেখানে দাঁড়িয়েই আমার প্রেমিকা ডাকাত শব্দের অর্থ করে যাচ্ছে ‘প্রতিরোধ’।   

প্রশ্ন : কবিতায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ কোনটিকে মনে হয়? ভাষা, ফর্ম, নাকি বোধ? নাকি অন্য কিছু?

উত্তর : ধরেন, আমি একটা মেথরপট্টিতে বসে আছি। চোখ বড় বড় করে আমি হুবহু দেখে যাচ্ছি তাদের। কিন্তু যা দেখছি হুবহু তো দূরে থাক, তার সামান্যও লিখতে পারছি না। এর কারণ কী আসলে! ভাষার এইরূপ সীমাবদ্ধতা নিয়ে আমি ভেবে দেখেছি; কিন্তু এর উত্তরণ পেয়েছি শুধু ভাষাহীনতার ভেতর। যেখানে ভাষা ব্যবহারই করা যাবে না; শুধু বসে বসে ভাবতে হবে। তবে এক্ষেত্রে অস্থিরতা আপনাকে ডুবিয়ে ফেলতে পারে ঘন ঘন কালার চেঞ্জের ভেতর দিয়ে ।

ভাষার সীমাবদ্ধতা নিয়ে আমি একটা গল্প করি—

আমার বাড়ির সামনে পুকুর। চারধারে কলাগাছ। ভোর হওয়ার একটু আগে আমি পুকুরের কোণায় দাঁড়িয়ে আছি। পানির অল্প নিচেই মাছেরা দেখলাম কলাপাতার ছায়াকে মূল কলাপাতা ভেবে ঠোঁট নাড়িয়ে নাড়িয়ে খাচ্ছে। মাছকে তখনই আমার বোকা মনে হয় না। কিন্তু এভাবে ছায়া খাওয়ার মানে কী! আমি কবিদের জীবনের সাথে আমার মাছেদের জীবন মেলানোর চেষ্টা করতে থাকলাম।

কবি প্রচলিত একটা ভাষায় কথা বলে। অনেক অপ্রচলিত ভাষার কাঠামোও কবি পলকে পলকে দেখতে পায়, কিন্তু হুবহু তুলে আনতে পারে না; কারণ তার জিভ ঢেকে গেছে প্রচলিত বর্ণমালায়। প্রচলিত সেই ভাষায় কবি বাধ্য হয় কবিতা লিখতে। অপ্রচলিত পলকে দেখা ভাষা কবিকে দীর্ঘভাবে ভাবায় এবং তাকে প্রচলিত করে তোলার ব্যাপারে সরাসরি কবির সাথে সংঘাতে চলে আসে। কবি অসহায় বোধ করে। সে ভাষার কারাগারে ঝরে পরা বকুল কুড়িয়ে পলকে দেখা অপ্রচলিত ভাষার পায়ের নিচে বিছিয়ে দেয় আর চিৎকার করে বলে, দ্যাখো, আকাশ থেকে কারা যেন গুলি ছুড়ে মারছে, কারণ আমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভালবাসি।

ধন্যবাদ, চঞ্চল।

আপনাকেও ধন্যবাদ।


 

আরো পড়ুন-

জীবনকে প্রতিনিয়ত খোঁড়াখুঁড়ি আর আবিষ্কারের মোহ : জিনাত জাহান খান

 

জেড.এস.
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ওমরা পালনে সৌদি গেলেন পাটমন্ত্রী
ওমরা পালনে সৌদি গেলেন পাটমন্ত্রী
গাজায় আবিষ্কৃত গণকবরের স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় আবিষ্কৃত গণকবরের স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র
খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভিত্তিহীন তথ্য রয়েছে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিমার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভিত্তিহীন তথ্য রয়েছে
সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা