X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

চেনা সুরের রাগ-রঙ

বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায়
১৮ জুলাই ২০১৮, ১৬:২২আপডেট : ১৮ জুলাই ২০১৮, ১৬:২৮

চেনা সুরের রাগ-রঙ

প্রসঙ্গ : মালকোশ
মালকোশ রাগের চেনা গানটির প্রসঙ্গে, অনেকে ভাবতে পারেন, ‘আনন্দ ধারা বহিছে ভুবনে’গানটির সঙ্গে সঙ্গে শিল্পীর নামও উল্লেখ করলাম কেন? কারণ, এই রবীন্দ্রসঙ্গীতটির আদিরূপ, শুনেছি, কিছুটা অন্যরকম ছিল। সে সুরকে ঠিক বিশুদ্ধ মালকোশ বলা যায় না। কিন্তু কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটিতে বিশুদ্ধ মালকোশের রূপ আছে আর তাই তাঁর নামটিও উল্লেখ করে দিতে হলো। অবশ্য গানটির অন্য সবগুলি রেকর্ডেও ওই একই সুর পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথের দেওয়া সুরটিই বরং এখন প্রায় অপ্রচলিতই হয়ে পড়েছে। তবে, যতদূর মনে পড়ে, খুব নিশ্চিত অবশ্য নই, তবু সম্ভবত অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠে গানটি শুনেছিলাম রবীন্দ্রনাথের নিজস্ব সুরে। সম্ভবত তার রেকর্ড আছে।

কিন্তু, সেটা আমাদের কাছে এই মুহূর্তে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নয়; বরং আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় হলো বিশুদ্ধ মালকোশ-এর রাগরূপটি, যা কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওই রেকর্ডটিতে ধরা আছে।

কর্ণাটকী বা দক্ষিণ ভারতীয় সঙ্গীতেও মালকোশ রাগটি আছে। কিন্তু কর্ণাটকী সঙ্গীতে এর নাম হিন্দোলম। উত্তর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে আবার হিন্দোল নামে একটি রাগ আছে- সেটি সম্পূর্ণ পৃথক একটি রাগ, যা বসন্ত ঋতুতে গাওয়া হয়। হিন্দোল বা হিন্দোলম- কথার অর্থ হলো দোলা বা দোলনা। আর হিন্দোল এবং হিন্দোলম মানে মালকোশেরও বড় বৈশিষ্ট্য ওই দোলা। সুরের দোলা, যাকে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের পরিভাষায় বলে, স্বরের আন্দোলন। ‘আনন্দ ধারা বহিছে ভুবনে’- গানটি মন দিয়ে শুনলেই বুঝতে পারবেন আন্দোলন ঠিক কোথায়। আনন্দ ধারা শব্দটির সুর ওঠানামা করছে এই ভাবে- আ...আ...আ... ন...অ...ন্দ... ধা...আ...রা...আ...

সমস্ত গানটি জুড়েই সুরের এই আন্দোলন অনুভব করতে পারবেন।

মালকোশ শান্ত রসের রাগ। যেন এই বিশ্বচরাচরের রাত্রির শান্ত অন্ধকারকে পরিব্যাপ্ত করে উঠছে আনন্দের ঢেউ! তাকে অনুভব করার চেষ্টা করুন। তার রঙ আমি দেখি প্রায় কৃষ্ণা ও নীল। তার রূপ অনন্ত ভূমার মতো, চৈতন্যময় কিন্তু নিস্পৃহ, উদাসীন ...উদ্বাহু হয়ে সংসার পার হয়ে চলেছেন মুক্তির দিকে।... বাকিটা ভাষার অতীত। আপনাকেও বাকিটা দেখতে হবে সূচক্ষে।

মালকোশের এ রূপ সহজে দর্শন হবে, পণ্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের রেকর্ডটি শুনলে। সে আমলে ৭৮ আরপিএম গালার তৈরি যে সব রেকর্ড হতো, তার মধ্যে এক পিঠে বড়জোর সাড়ে তিন মিনিটের রেকর্ড করা যেত। কিন্তু ওঙ্কারনাথের রেকর্ডটি ছিল বড়। একেক পিঠ প্রায় পাঁচ মিনিট এবং দুই পিঠ মিলিয়ে মিনিট দশেক। প্রথম পিঠে ছিল একটি বিলম্বিত খেয়াল- ‘পীর ন জানি...’। গানটি একতালে নিবদ্ধ (১২ মাত্রা) এবং উল্টো পিঠে ত্রিতালে নিবদ্ধ প্রথমে মীরার ভজন- ‘পগ ঘুংঘর বাঁধি মীরা নাচি’এবং সবশেষে ত্রিতালে নিবদ্ধ তারানা; দশ মিনিটের একটি রেকর্ডে মালকোশের একটি পরিপূর্ণ রূপায়ণ! এই রেকর্ডটি অতি অবশ্যই শুনবেন।

শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে মালকোশের অসামান্য রেকর্ড বহু আছে। কিন্তু বাংলা গানে মালকোশ রাগের ব্যবহার এতই অল্প যে, ভাবলে অবাক হতে হয়। এত সুন্দর এবং সুগভীর রাগটি, অথচ, এমনকি কবিগুরুও এই রাগে প্রায় কোনো গানই রচনা করেননি, এটাও কম আশ্চর্যের কথা নয়। শুনেছি, মালকোশ এবং দরবারী, এই দুটি রাগ তাঁর পছন্দের তালিকায় ছিল না। আনন্দ ধারা বহিছে ভুবনে গানটির মূল রাবীন্দ্রিক সুরটা যে বিশুদ্ধ মালকোশে ছিল না, সে কথা আগেই বলেছি। তবে, একটি রবীন্দ্রসঙ্গীত এবং সম্ভবত একটিই মাত্র, যা পুরোপুরি মালকোশে বাঁধা, সেটি চিরকুমার সভা নাটকের হাল্কা চালের একটি গান এবং সেটি হলো, ‘স্বর্গে তোমায় নিয়ে যাবে উড়িয়ে’। একটি রেকর্ড আছে, শিল্পী অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠে।

তবে, মনে হয়, মালকোশ রাগে সবচাইতে উল্লেখযোগ্য আরেকটি গানের কথা না বললেই নয়। গানটি হলো, ‘এ কী তন্দ্রাবিজড়িত আঁখিপাত’- লেখক তুলসী লাহিড়ী। অবিস্মরণীয় এই গানটির শিল্পী জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী। এই গানটি অবশ্য কোনো কোনো সংকলনে নজরুল গীতি হিসেবেই গ্রন্থিত হয়েছে, কিন্তু গানটি আসলে তুলসী লাহিড়ীরই রচনা। কাজী নজরুল ইসলামের দুটি গানের কথা মনে পড়ছে যা মালকোশ রাগে। একটি গান হলো, ‘শোনো লো বাঁশিতে ডাকে আমারে’এবং অন্যটির বাণী- ‘কোন্ মহাব্যোমে ধ্বনি ওঠে ওম্’। গান দুটি শুনেছি কোনো শিল্পীর কণ্ঠে, কিন্তু সম্ভবত কোনোটির রেকর্ড হয়নি। অন্তত আমি শুনিনি। যদি আপনি কখনো শোনেন, তার মধ্যে মালকোশের সেই উদাত্ত আনন্দধারা, সেই শান্ত তন্দ্রাবিজড়িত আঁখিপাত অবশ্যই খুঁজে পাবেন।

মালকোশ রাগাশ্রিত আরেকটি বাংলা গান হয়তো শুনে থাকবেন। মান্নাদের গাওয়া এই গানটি হলো, ‘রাধা চলেছে মুখটি ঘুরায়ে’। গানটি ‘সরি ম্যাডাম’ছায়াছবি থেকে এবং প্রথম রেকর্ড হয় ১৯৬২-তে। মালকোশ রাগটি চিনতে এই গানটিও আপনার সহায়ক হবে। এই সঙ্গে বলি, পাশাপাশি একটি খেয়াল অবশ্যই শুনবেন। শিল্পী ভীষ্মদেব চট্টেপাধ্যায়- গানটির বাণী, ‘মুখ মোর মোর’, ত্রিতালে নিবদ্ধ দ্রুত খেয়াল। সুরের গতির মিল পাবেন দুটি গানে। ভীষ্ম বাবুর আরো একটি রেকর্ড আছে মালকোশ রাগে। গানটির বাণী সেই পরিচিত, ‘পীর না জানি’, যা আগে শুনেছি ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের কণ্ঠে। দুটি গানের বাণী বহুপ্রচলিত, কিন্তু তাদের ভাবের পার্থক্য লক্ষণীয়। ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের গানটি শুনলে মনে হয় যেন সমস্ত মহাকাশ আন্দোলিত হচ্ছে, কিন্তু ভীষ্ম বাবুর গানটিতে যেন কেমন একটা ঘোর লাগা ভাব। মনে হয়, যেন আন্দোলিত হচ্ছে সমস্ত হৃদয়, সমস্ত অস্তিত্বই!

বলা হয়নি, ওই ‘পীরন জানি দেখি’... গানটির আরেকটি অপূর্ব রেকর্ডের কথা। শিল্পী ওস্তাদ আবদুল করিম খাঁ। মালকোশের যে বৈশিষ্ট্য অর্থাৎ সুরের আন্দোলন, এই গানটিতেও তা অবশ্যই পাবেন। গানটি আরো বিলম্বিত লয়ে গাওয়া হয়েছে, সুতরাং আন্দোলন আরো মন্থর।

পণ্ডিতেরা শিল্পে নয়টি রসের কথা বলে থাকেন। তার মধ্যে শান্ত রস অন্যতম, যা মালকোশ রাগের বৈশিষ্ট্য বলে মনে হয়। কিন্তু আদিরস রূপে স্বীকৃত হয়েছে শৃঙ্গার। শৃঙ্গারই যে সমস্ত সৃষ্টির মূলে তাতে আর সন্দেহ কি? শৃঙ্গার তো প্রেমেরই প্রকাশ। তাই শৃঙ্গারই সব রসের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃত। একই শিল্পে শুধু যে একটিই রস থাকবে এমন কোনো কথা নেই। একাধিক রসের মিশ্রণও ঘটতে পারে আর সেটাই স্বাভাবিক। নয়টি রসের মিশ্রণেই তো এই জীবনের প্রকাশ! মালকোশ রাগটিও যদিও প্রধানত শান্ত রসের কিন্তু তবু তার সঙ্গে শৃঙ্গারেরও মিশ্রণ ঘটতে পারে এবং আবদুল করিম খাঁর গানটি শুনলে তাই মনে হবে। ওস্তাদ আমীর খাঁর গাওয়া ‘আছ মোরি ঘর আইল বালমা’খেয়ালটি অবশ্যই শুনবেন। একটি তারানা কথাও মনে পড়ছে। ওস্তাদ নিসার হুসেন খাঁর কণ্ঠে মালকোশ রাগের এই গানটিতেও মালকোশের যে আন্দোলন ও প্রশান্তি, তার সঙ্গে খুঁজে পাবেন শৃঙ্গার রসের আশ্চর্য সংমিশ্রণ। ঠিক একই কথা বলা যায়, ওস্তাদ বিসমিল্লা খাঁর সানাই-এ মালকোশ সম্পর্কেও।

সব শেষে, মনে পড়ে গেল একটি ভজন গানের কথা। মহম্মদ রফির কণ্ঠে, ‘মন তড়পত হরি দরশনকি আশ...’। মালকোশের খুব সহজ একটি আলপনা এই গানটিতে পাবেন।

মালকোশের পাশাপাশি আরেকটি রাগের কথা খুব স্বাভাবিকভাবেই মনে পড়ে। সে রাগটি হলো, চন্দ্রকোশ। এই রাগের সঙ্গে পরিচিত হতে হলে, শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রেকর্ড অনেক পাওয়া যাবে, কিন্তু অনেক স্মৃতি হাতড়েও এই রাগটির একটি বৈ দুটি বাংলা গানের রেকর্ডের সন্ধান পেলাম না। রেকর্ডটি বহু পুরোনো। যতদূর মনে পড়ে, আজ থেকে প্রায় ষাট বছর আগে, বিগত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে, ‘ঢুলী’ ছায়া ছবিতে গানটি গেয়েছিলেন ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য। তবে গানটি এখনো নিশ্চয়ই খুঁজে পাওয়া যাবে অধুনা ইন্টারনেটের কল্যাণে। এই গানটি শুনতেই হবে। গানটির বাণী হলো ‘ত্রিনয়নী দুর্গা, মা তোর রূপের সীমা পাই না খুঁজে’। ধনঞ্জয় ভট্টাচার্যের উদাত্ত কণ্ঠের সে গান একবার শুনলে চন্দ্রকোশ রাগটির রূপও আপনাকে আচ্ছন্ন করবে।

দুর্গাপুজোর সময় হলো শরৎকাল। চন্দ্রকোশ রাগটি যেন ঠিক ওই সময়েরই উপযুক্ত। কারণ, আকাশ তখন মেঘমুক্ত থাকে আর প্রকৃতি যখন ঠিক এই রকমই উন্মুক্ত, তখনই ভোর রাত্রিই চন্দ্রকোশের রূপের প্রকাশক।

অন্য একটি গানের কথাও এই মুহূর্তে মনে পড়ল। গানটি নজরুল গীতি এবং বিশুদ্ধ চন্দ্রকোশেই আধারিত। তবে, গানটির রেকর্ড আছে কিনা, সে বিষয়ে নিশ্চিত নই। গানটির বাণী হলো, ‘বনপথে কে যায়, মনে হয় যেন তারে চিনি...’

লঘু সঙ্গীত, এমনকি রাগপ্রধান বাংলা গান হিসেবেই এই গানটি আর কেউ রেকর্ড হয়েছে কিনা তাও বলতে পারি না। তবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রেকর্ড অনেক আছে। প্রথমেই মনে পড়ছে গঙ্গুবাঈ হাঙ্গলের গাওয়া খেয়াল গানটির কথা- ‘কব্ ঘর আয়ো, গুঁইয়া’। ত্রিতালে নিবদ্ধ। ওস্তাদ আমীর খাঁর একটি রেকর্ড আছে; তাতে একই সঙ্গে পাবেন মালকোশ এবং চন্দ্রযোগ- দুটি রাগকেই। প্রথমে মালকোশ রাগে বিলম্বিত একতালে এবং পরে দ্রুত ত্রিতালে নিবদ্ধ খেয়াল এবং সব শেষে দ্রুত একতালে চন্দ্রকোশ রাগে তারানা। দুটি রাগের মধ্যে মিল অনেক, কিন্তু একটি মাত্র স্বরের পার্থক্যে তাদের ভাব রূপ পৃথক হয়ে যায়। মনে করুন, ভৈরবী রাগের আরোহণ অবরোহণ থেকে রে ও পা বর্জন করে আমরা পেলাম মালকোশের আরোহণ ও অবরোহণ। অর্থাৎ মালকোশের সব স্বরগুলিই কোমল স্বর এবং এর কোমল ণি স্বরটি বদলে শুদ্ধ নি করলেই পাওয়া যাবে চন্দ্রকোশ রাগটির আরোহণ ও অবরোহণ। তবু আবার বলি, এসব না জেনেও শুধুমাত্র নিজের শ্রবণ ও অনুভবের ওপর নির্ভর করেও চন্দ্রকোশকে মালকোশ থেকে অনায়াসেই পৃথক করা যায়। মালকোশের রঙ গভীর রাত্রির রঙ। এই রঙে যখন শুদ্ধ নি স্বরটির স্পর্শে হঠাৎ দেখবেন অনাগত ভোরের আলোর আভাস, তখনই বুঝবেন মালকোশ নয়, আপনি আসলে শুনছেন চন্দ্রকোশ।

খুব কাছাকাছি আরেকটি রাগের কথা বলি। খুব উদাস, নিঃসীম জ্যোৎস্নালোকিত এক নিস্তব্ধ রাত্রির ছবি, রাগ কৌশিকী বগনাড়া, যেন এই নর জীবনের নশ্বরতাকেই বাঙ্ময় করে তোলে। গভীর দুঃখ, গভীর বিচ্ছেদ ব্যথায় ভরা এই রাগটির ভাবের মূর্ত রূপ, কাজী নজরুল ইসলামের এই গানের বাণীটি- ‘শ্মশানে জাগিছে শ্যামা...’। এ রাগ যেন শ্মশান বৈরাগ্যেরই ভাবের প্রকাশক। গানটির অতুলনীয় একটি রেকর্ড আছে জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামীর কণ্ঠে। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে দুটি রেকর্ডের কথা বলব। প্রথমটি একটি খেয়াল। শিল্পী বাসবরাজ রাজগুরু এবং দ্বিতীয়টি ওস্তাদ আমজাদ আলি খাঁর সরোদে গৎ। (চলবে)

আগের পর্ব পড়তে ক্লিক করুন-

চেনা সুরের রাগ-রঙ


 

প্রতি বুধবার এই ধারাবাহিকটি প্রকাশিত হবে।

//জেডএস//
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
৯ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে চুয়েট, হলে থাকতে পারবেন শিক্ষার্থীরা
৯ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে চুয়েট, হলে থাকতে পারবেন শিক্ষার্থীরা
সর্বাধিক পঠিত
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় প্রকাশ
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় প্রকাশ