X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

পোড়া সাইকেল

আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদির
০৯ জুলাই ২০২১, ০৫:০০আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২১, ০৫:০০

বাবার বেশিরভাগ স্মৃতিই এখন আবছা, সাদাকালো। মাঝেমধ্যে অবশ্য একটা-দুইটা রঙিন ছবি মনে পড়ে। সবকটাতেই দেখি আমার সুদর্শন বাবা সাইকেল চালিয়ে হয় শহরে যাচ্ছেন, নয়তো শহর থেকে ফিরছেন। কালো রঙের চাকা ঘুরছে, বাবার পরনে চেক শার্ট। গুনগুন করে একটার পর একটা গান গাইছেন। 
‘কিছু আগে হলে ক্ষতি কী ছিল দেখা হলোই যখন’

শেষ হলে—

‘সুখ তুমি কী বড় জানতে ইচ্ছে করে’

গান দুইটার বাকি লাইনগুলো ভুলে গেছি। তবে এখনও স্পষ্ট মনে আছে ইট বিছানো, নদী বরাবর লম্বা রাস্তা। শহরে পৌঁছে হাতের কাজ শেষ হলে অন্তত ঘণ্টাখানেক আমাকে সামনে বসিয়ে বাবা ঘুরে বেড়াতেন এই পথে, ওই পথে। একটু পরপর গান থামিয়ে গানের চেয়ে মিষ্টি সুরে ছোট ছোট আলাপ করতেন। 

‘এই বিরিজের নাম কী, কওছে?’

বাবা জানতেন আমি জানি না। 

‘ইলিয়ট ব্রিজ। মাইনষে যদিও বড়পুল কয়া ডাহে।’

আর এখন বাবাকে ছাড়াই কতকিছু জানছি, দ্রুত বড় হয়ে যাচ্ছি! সাত-আট মাস পর বৃত্তি পরীক্ষা। এরপর ক্লাস নাইন। খুব মন চায় প্রতি বৃহস্পতিবার অর্ধেক স্কুল শেষে ছুটে যাই বাবার কাছে। এখন তাঁর নতুন সংসার। তবু জানি আমার জন্য দিন-রাত তাঁর মন পোড়ে। গতবছর এক রবিবারে বলা-নেই কওয়া-নেই দেখি ক্লাসরুমের সামনের বকুলতলায় বাবা দাঁড়িয়ে। হাতে দামি জ্যামিতি বক্স, ক্যালকুলেটর আর একটা এক ব্যান্ডের রেডিয়ো। 

বিকেল থেকেই মার চোখে আগুন। একটা জিনিসও ব্যবহার করতে দেননি। জ্যামিতি বক্স, ক্যালকুলেটর ছিলই। পরেরদিন আরও উন্নত একটা রেডিয়ো সেট কিনে হাতে তুলে দিলেন। 

‘ওই লোকের দেয়া কিচ্ছু নিবি না, খবরদার। আমি কি তক কোন জিনিস কিন্যা দেই ন্যা? যহন যা নাগে আমাক কবি।’

রাগে আমার হাত পা কাঁপতে থাকে। আবার মায়ের জন্যে মায়াও হয় প্রচণ্ড। আমি আর নানি ছাড়া এই দুনিয়ায় তাঁর কেউ নাই। নতুন সংসার করেন নাই। সরকারি প্রাইমারি স্কুলে পড়ান। সকালবেলা স্কুলে যাওয়ার আগে কয়েকটা ব্যাচে ছেলেপেলে আসে অঙ্ক শিখতে। আমি আমার শিক্ষক মায়ের কোনো কথার অবাধ্য হতে পারি না। ভয় আর ভালোবাসা একসাথে, হাতে হাত রেখে, আমাকে তাঁর গাঢ় ছায়ায় বন্দি করে রাখে। 

*  
পরশু শনিবার, পহেলা বৈশাখের ছুটি। আজকে সকাল থেকেই প্রচণ্ড গরম। চৈত্রমাস বিদায় নেয়ার আগে তার শক্তির জানান দিচ্ছে। রোদে পাঁচ মিনিট দাঁড়ালেই মনে হচ্ছে শরীরের চামড়া সব ঝলসে গেল। ভয়ংকর রোদ মাথায় নিয়েই, দুপুরে ছুটির পর বাড়ির উল্টো পথে রওনা দিলাম। বাবা খবর পাঠাচ্ছেন দিন দশেক হলো। অন্তত একবার যেন যাই। যমুনার পাড়ের বড়বাজারে তাঁর বিশাল সারের দোকান। ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ওইখানেই বসেন তিনি। তাছাড়া মা আজকে শহরে গেছেন কী একটা কাজে। সন্ধ্যার আগে ফিরতে পারবেন না। নানিকে বলে এসেছি, আমার দেরি হবে। এবং ভালো করেই জানি তিনি মাকে আমার বিরুদ্ধে কিছু বলবেন না।

আমাদের স্কুল থেকে বাবার গ্রামের রাস্তা চলে গেছে সোজা উত্তর দিকে। মাঝখানে চারটা গ্রাম পার হতে হয়। তৃতীয় গ্রামটাতে বড় বড় দুইটা পাড়া। মূল পথ চলে গেছে পশ্চিম পাড়ার ওপর দিয়ে। কিন্তু আমি চললাম পুব দিকে। পাশ দিয়ে গভীর খাল। পাড়ায় উঠতে হয় বিরাট একটা ঢাল বেয়ে। এরপর সুশৃঙ্খল ঘরবাড়ি। সবার বাড়ির বাইরের দরজার রঙও এমনকি এক। সব বাড়ির মাথায় বসার জন্যে বাঁশের মাচাল। বেলি, হাসনাহেনা অথবা রক্তজবার ঝাড়। সারা পৃথিবীতে বোধ হয় এটাই এখন আমার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা। কারণ সবচেয়ে পছন্দের মানুষের বাস এই পাড়াতেই। 

ওদের বাইরের দরজায় সব সময় একটা হাতলওয়ালা চেয়ার পাতা থাকে। আর ঘরের সামনে দিয়ে গেলে ক্যাসেট প্লেয়ারের গমগম করা আওয়াজ এসে কানে লাগে। চেয়ারটায় বেশিরভাগ সময় ওর দাদা বসে থাকে। কপাল ভালো হলে কোনো কোনো দিন পাশের জানলায় প্রিয় মুখ ভেসে ওঠে, নিচের দিকে নামানো, যেন সারা দুনিয়ায় কোথায় কী হচ্ছে কোনো খেয়াল নেই। সামনে খোলা বই, নয়তো খবরের কাগজ। স্কুলে আসার সময় প্রতিদিন কায়দা করে চুল বাঁধা থাকে। জানলার পাশে বসে যখন, খোলা চুল, বাতাসের হালকা ঢেউয়ে উড়ছে।

প্রথম দুই বছর মেয়েটাকে আমি খেয়ালই করি নাই। এখন খুব আফসোস হয়। এইটে বৃত্তি পরীক্ষার কোচিং শুরু হলো জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে। প্রথম দিন ক্লাস নিতে এলেন বাংলার শিক্ষক। সারা স্কুলে সবচেয়ে মজার লোক এই স্যার। আমাদের অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার। কথা বলতে বলতে হঠাৎ গুণগুণ করে পুরাতন বাংলা, উর্দু ছবির গান গেয়ে ওঠেন। গানের গলা খুব মিষ্টি। কিন্তু কথা বলেন উচ্চস্বরে। হেডস্যারের রুমে একটা অ্যানালগ টেলিফোন আছে। ওইটাতে মাঝেমধ্যে ঢাকা থেকে কল আসে তাঁর নামে, ছেলে পড়ে ইউনিভার্সিটিতে। এত জোরে কথা বলেন ছেলের সাথে যে পুরো স্কুল স্পষ্ট শুনতে পায়। ক্লাস সেভেনে বাংলা দ্বিতীয় পত্র পড়াতেন। এইবার পড়াবেন দুই পত্রই। সকাল ৮টা বাজে, একদম ঘড়ি ধরে এসে সাইকেল রাখলেন ঝাউগাছের সাথে। গান গাইতে গাইতে ঢুকলেন। উনাকে দেখলে মনে হয় সারা দুনিয়ায় কেবল পড়া আর গান, আর কিছু নাই। 

‘সবাই ‘অধ্যবসায়’ রচনা ল্যাখ আগে। এই রচনার মর্ম না বুজলি লাভ নাই। খবরদার দ্যাহাদেহি করবি না। এরপর পড়ান শুরু করমু ‘জোঁক’ গল্প দিয়া। সাহিত্য কণিকা বই রেডি কইরা থো আগেই।’

আমরা কিন্তু দেখাদেখি করেই লিখতে লাগলাম। স্যারের মনোযোগ আমাদের দিকে নাই। সুরেলা গলা খুলে সকালের স্কুলের বাতাস মধুর করে উনি গান গাইছেন। আমাদেরও সম্পূর্ণ মনোযোগ তাঁর গানে। আর লিখে চলেছি যন্ত্রের মতো, একজন আরেকজনেরটা দেখে দেখে। 

‘আপ দিলকি আঞ্জুমানমে হুসন বানকার আগায়ে
এক নাশাসা ছাগায়া হাম বিন পিয়ে ল্যাহরা গায়ে’

স্যার চোখ বন্ধ করে চেয়ারে হেলান দিয়ে গেয়ে চলেছেন। আমি লেখা শেষ করে দরজার দিকে তাকাতেই দেখলাম মেয়েটা দাঁড়িয়ে, নীল-সাদা ইউনিফর্মের ওপর খয়েরি রঙের সোয়েটার, কাঁধে ব্যাগ।

চোখে সেই যে মনোরম এক ধাক্কা লাগল, আমি আর তার ঘোর থেকে বের হতে পারি না। মাথার মধ্যে সকাল-সন্ধ্যা কেবল একটাই ছবি। সাহস করে কথা বলতে প্রায় এক সপ্তাহ লাগল। একুশে ফ্রেব্রুয়ারির ভোরে গাঁদা-পাতাবাহারের তোড়া হাতে পৌঁছে দেখি, আমাদের কবাটহীন, জানলা দরজা খোলা ক্লাসরুমে সে একলা বসে। আমার দিকে তাকিয়ে হাসল একবার, তারপর জানলা পেরিয়ে তাকিয়ে থাকল মেহগনির বনে। আমাদের স্কুলের পেছনে কয়েক বিঘার একটা জমিজুড়ে বিশাল বিশাল মেহগনি লাগানো, তাদের পায়ের চারপাশে জংলি লতা-পাতা। ওই ঘনবনের দিকে তাকালে গা ছমছম করে। আজকে যখন ওর পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম, ভিন্ন এক অনুভূতি। ভয়-ভীতি উড়ে গিয়ে কুয়াশার ওপারে পরম সুখের এক সূর্য উঠছে ধীরে। তার বেঁধে রাখা চুল থেকে পাগলকরা ঘ্রাণ।

বাবার কাছ থেকে ফিরছি উপহার নিয়ে। নতুন একটা ফিনিক্স সাইকেল। এত তুমুল আনন্দ আমার এই জীবনে কম এসেছে। বাবা মানেই আমার স্মৃতিতে সদা-সর্বদা চলন্ত সাইকেল। তাই স্বয়ং তাঁর হাত থেকে হাসিমুখে পাওয়া এই উপহারের কোনো তুলনা হয় না। অবশ্য আনন্দ তাড়িয়ে দিয়ে আশঙ্কা এসে ভর করতে তেমন সময় লাগল না। বাজার পার হয়ে রাস্তায় নামতেই মনে পড়ল মায়ের চোখ। তিনি কোনোমতেই এই সাইকেল ঘরে তুলবেন না। দরকার হলে কালকেই নিজে শহরে গিয়ে আরেকটা কিনে আনবেন। তবু বাবার দেওয়া ফিনিক্সে আমাকে আর কোনো দিন চড়তে দেবেন না। 
বুদ্ধি করলাম মিথ্যা বলব মাকে। বলব এই সাইকেল মূলত এক বন্ধুর, আমার কাছে রেখে সে ঢাকা বা রাজশাহী গেছে। ফিরে আসলে ফিরিয়ে দেবো। কিন্তু একটা সময় এসে বাবার সুন্দর হাসির আভাস লাগা কালো লোহার এই স্বপ্নযানের মায়া আমাকে ছাড়তেই হবে। 
খালের পাড়ে বেলি-রক্তজবা-ঘেরা ওদের পাড়ায় ঢুকতেই আনন্দের দোল আবার ফিরে এলো। বিশেষ করে যখন দেখলাম বাইরের দরজার চেয়ারটায় দাদা নেই, বরং ও নিজে বসা। সাহস করে এগিয়ে গেলাম। মন চাইল ওকে বলি আমার দুই চাকার এই স্বপ্নযানে উঠে বসতে। তারপর একসাথে ডানা মেলে আকাশমুখী। 
সেদিন অসম্ভব মনে হলেও প্রবল এই ইচ্ছা পূরণ হলো দ্রুতই। তখনও এপ্রিল চলে। কড়া রোদ, খরার মাটি ততদিনে ভিজে উঠেছে। সাইকেলটা মনে হচ্ছে না আর বেশিদিন রাখতে পারব। সকাল বিকাল মায়ের শত প্রশ্ন। কোথায়, কার কাছে রেখে আসলে নিরাপদ থাকবে, যত্ন পাবে—সারাক্ষণ মাথাভর্তি এই চিন্তা। 
আজকে সকাল থেকেই ঘনবৃষ্টি। ক্লাস হওয়ার সম্ভাবনা নাই জেনেও বৃষ্টি একটু ধরে আসামাত্রই সাইকেল নিয়ে ছুটলাম। সেই মেহগনি-বনের মুখে খোলা জানলা। যেমন আশা করেছিলাম তাই। আর কেউ নাই। ওর হালকা ভেজা চুল খুলে পড়ে আছে কাঁধ বরাবর। আমি পাশে দাঁড়ালাম, আমাকে প্রশ্রয় দিয়ে প্রিয় হাসিমুখ ঘুরে তাকাল। চোখের ভেতর চোখ। সাইকেল নিয়ে বাবার স্মৃতি, মায়ের রাগ, ভয়—সব বলতে শুরু করলাম যন্ত্রচালিতের মতো। ঠান্ডা বাতাস এসে আমার সাহস আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। 
‘চলো, প্লিজ, আমার সাইকেলে তোমাক নিয়া অন্তত পাঁচ মিনিট ঘুইরব্যার চাই। তারপর যদি আর কোনোদিন এইডোক ঘরে নিয়া যাইব্যার নাও পারি, আমার আফসোস থাইকপো না কোন, প্লিজ।’ 
আমরা চললাম মেহগনি বনের পাশের মাটির রাস্তা ধরে। জলে কাদায় পিচ্ছিল হয়ে ওঠা নির্জন পথ। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি গায়ে পড়লে মনে হচ্ছে ঠান্ডা কদম ফুল। আমাদের অভিসারে আকাশের পাঠানো উপহার। তাকে এখনও একবারও ‘ভালোবাসি’ বলা হয় নাই। অথচ মনে হচ্ছে আমাদের বছরের পর বছর কেটে গেছে একসাথে, বলতে বলতে বলার মতো সব কথা ফুরিয়ে গেছে। 
পথটা একটু ভয়ের। মাথায় একটা বাঁশঝাড়, পাশে পরিত্যক্ত শ্মশান ঘাট। এর মধ্যে হুট করে বৃষ্টি বেড়ে গেল। ঝড় উঠে আসছে পশ্চিম থেকে। একটা বাঁশের গায়ে সাইকেল রেখে, দৌড়ে গিয়ে উঠলাম বেলগাছের তলায় দেয়াল ছাড়া ঘরে। শ্মশানজুড়ে ছড়িয়ে থাকা লাশ পোড়ানোর শোক আর বিস্মৃত বিলাপ। মৃত্যুর দিকে মুখ করে আমরা দুইজন সবচেয়ে জীবন্ত মানুষ দাঁড়ানো। দেখলাম একজোড়া নারকেল গাছে বেঁকে নুয়ে পড়ছে মাটিতে। বাঁশের ঝাড় থেকে ভেসে আসছে শোঁ শোঁ শব্দ। 
আচমকা ওর খোলা ঘাড়ে গিয়ে পড়ল আমার তপ্ত নিশ্বাস। সারা শরীর কেঁপে উঠল। আমাদের জিভে জিভ, ঠোঁটে ঠোঁট, হাতের উপর হাত—পদ্মপাতায় জল—দুইজন যেন গড়িয়ে পড়ছি গহিন কোন দিঘির কোলে। কয়েক মুহূর্ত আমরা চোখ বন্ধ করে থাকলাম। হঠাৎ চোখ খুলে দমকা বাতাসের মতন চমকে উঠে ও এক দৌড়ে ঘরের বাইরে চলে গেল। বৃষ্টির জল আর শব্দ দুটোই বেড়েছে। কিন্তু সব ছাপিয়ে মেয়েটা চিৎকার করে কাঁদতে লাগল। কেমন অদ্ভুত এক আর্তনাদ! ওর চোখে যদিও ভালো লাগার স্পষ্ট আলো, হাত পা কাঁপছে। ঠান্ডা বাতাসের কারণেই বোধ হয় আমারও শরীর কাঁপতে লাগল। জীবনের প্রথম চুমুর স্বাদ, প্রথম অন্য কারো শরীরকে নিজের বলে মনে হওয়ার ফুর্তি নিয়েও, প্রবল অপরাধবোধ আমাকে নামিয়ে আনল খোলা আকাশের নিচে। 
সেই দুর্যোগ-নির্জন পথে এরই মধ্যে তৃতীয় কেউ এসেছিল। তালা দিতে ভুলে যাওয়া ভেজা সাইকেলটা চুরি করে নিয়ে সেই ব্যক্তি—উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম—কোন একদিকে মিলিয়ে গেছে আমাদের অজান্তেই। সমান চিৎকারে, সমান কান্নায় আমরা দুইজন তখনও বিরামহীন বিলাপ করে যাচ্ছি। 
জীবনে একবারই আসে এইরকম মুহূর্ত। সুন্দর বাবার রঙিন ছবি, মায়ের চোখে আরও একবার আগুন দেখার ভয়—সবকিছু ধুয়ে নিতে এইরকম বৃষ্টি আর কোনো দিন নামবে না। 

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
শেষ ম্যাচে জিতে সুপার লিগে গাজী গ্রুপ
শেষ ম্যাচে জিতে সুপার লিগে গাজী গ্রুপ
কারাগার এখন বিএনপি নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী
কারাগার এখন বিএনপি নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী
তিন নম্বরে থেকে সুপার লিগে মোহামেডান
তিন নম্বরে থেকে সুপার লিগে মোহামেডান
মুখ থুবড়ে পড়েছে ইউক্রেনের অস্ত্র খাত
মুখ থুবড়ে পড়েছে ইউক্রেনের অস্ত্র খাত
সর্বাধিক পঠিত
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?