X
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
৩ বৈশাখ ১৪৩১

লেখকদের রঙ্গ-রসিকতা

শফিক হাসান
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ২২:৫০আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১০:৫৪

লেখকরা আর দশজন মানুষ থেকে কিঞ্চিত আলাদা। তাই তাদের যাপিত জীবনের সুখ-দুঃখ, রঙ্গ-রসিকতাও একটু আলাদা। কোনো কোনো সময় এসবে তাদের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। পরিস্থিতির ‘শিকার’ হন শুধু। এসব পরিস্থিতি স্বীকার বা অস্বীকারও করতে হয় না অনেক লেখকের। শুধু উৎসাহী কেউ উঁকি দিলে দেখতে পান দূর দিগন্ত!

দুই ভাই‘দ্বয়’কে কৌতূহলটা ছিল দীর্ঘদিনের। লেখক ও সাংবাদিক আহসান কবির, তার ছোট ভাই কার্টুনিস্ট কাম লেখক আহমেদ কবীর কিশোর। একদিন কিশোর ভাইকে প্রশ্ন করলাম, ‘আহসান কবির হ্রস্ব ই কারে নাম লিখলে আপনি কেন দীর্ঘ ইকার ব্যবহার করবেন?’

হেসে জবাব দিলেন, ‘তিনি আগে এসেছেন যে!’

আগে বলতে বাংলা বর্ণ তথা যতিচিহ্নে হ্রস্ব ইকার প্রথমে, এরপরই দীর্ঘ ইকার! এমন নজির আরেকটা দেখেছি। ‘মাসুদ রানা’ সিরিজের লেখক ও সেবা প্রকাশনীর প্রকাশক কাজী আনোয়ার হোসেনের বড় ভাই কাজি মাহবুব হোসেন। তিনি ওয়েস্টার্ন কাহিনি লেখক হিসেবে খ্যাত। এঁদের বাবা শিক্ষাবিদ কাজী মোহাতার হোসেন সন্তানের নামকরণের ক্ষেত্রে এমন আগ-পিছ তত্ত্ব ব্যবহার করেছিলেন কি না জানা নেই!

একসময়ের জনপ্রিয় একটি দৈনিকের সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্র হিসেবে প্রকাশিত ১৬ পৃষ্ঠার ম্যাগাজিন একবার ‘মাসুদ রানা’ সংখ্যা করেছিল। সেখানে লিখেছিলেন পাঠকরাও। কাজী আনোয়ার হোসেনের নাম না নিয়েই একজন লেখক (?) মাসুদ রানা কীভাবে-কেন তার প্রিয় লেখক এমন সব গুণগানের ফিরিস্তি দিয়ে গেছেন! বিভাগীয় সম্পাদকও কী বুঝে সেটা ছাপিয়ে দিয়েছিলেন জানি না।

কাজী আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুর পরে তাঁকে নিয়ে লিখেছেন মিলা মাহফুজা। ঘটনাটি আশির দশকের। মিলা মাহফুজা ও তাঁর স্বামী ‘সেবা রোমান্টিক’খ্যাত খন্দকার মজহারুল করিম স্টলের সামনে দাঁড়িয়ে চুটিয়ে অটোগ্রাফ দিতেন। কাজীদা বইমেলার শেষদিকে কেন যেতেন তা নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন একবার। জবাবে কাজীদা স্মিত হেসে বললেন, আমি তো আপনাদের মতো অনেক অটোগ্রাফ দিতে বইমেলায় আসি না। একটা অটোগ্রাফ দিতে আসি!

আদতে স্টলের বিক্রির হিসাব বুঝে নিয়ে খাতায় স্বাক্ষর করতেন কাজী আনোয়ার হোসেন।

শহীদুল জহির অন্যরকম একটি অপ্রাপ্তি ও হাহাকার নিয়েই মারা গেছেন। এটা নিঃসন্দেহে করুণ রস। একটি ‘অন্যরকম’ উপন্যাস লিখেছিলেন তিনি। পুরো উপন্যাসে কোনো দাঁড়ি থাকবে না। শুরু থেকে শেষপর্যন্ত কমা’র (,) ব্যবহার। প্রথম সংস্করণে উপন্যাসের শেষে প্রকাশক কিংবা প্রুফ রিডার ঠিকই দাঁড়ি বসিয়ে দিয়েছেন। দ্বিতীয় সংস্করণে এ বিচ্যুতি সারানোর চেষ্টা করেছেন। এবারও শেষে ঠিকই দাঁড়ি বসিয়ে দিয়েছেন প্রকাশক। লেখক বেচারা আর কী করেন!

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ ‘সঞ্চয়িতা’ ছাপা হচ্ছে। তখনই ধরা পড়ল মারাত্মক একটি ভুল। প্রেস থেকে একজন কর্মী হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন। বললেন—সর্বনাশ হয়ে গেছে, কবিগুরু! সঞ্চয়িতা ভুল শব্দ, শুদ্ধ হবে সঞ্চিতা। সব শুনে রবীন্দ্রনাথ বললেন, ২৫ ফর্মা ছাপা হইয়া গিয়াছে। এখন সঞ্চয়িতাই শুদ্ধ! তবে একই ‘ভুল’ কাজী নজরুল ইসলাম করেননি। তিনি কাব্যগ্রন্থের নামকরণ করেছেন সঞ্চিতা। একটি বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্টে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—‘সুলেখা কালি। যে কালি কলঙ্কের চেয়ে কালো।’

কম্পিউটার অপারেটরের ‘বাড়তি’ পাণ্ডিত্যের কারণেও কখনো কখনো অঘটন ঘটে। একটি মাসিক ম্যাগাজিনে কাজ করি তখন। প্রচ্ছদরচনা হলো ‘বিশ্বসেরা ১০০ বাংলাদেশি’। পত্রিকা ছাপা হয়ে আসার পরে দেখা গেল তাহমিনা আনাম! তাহমিনা কেন হবে, নামটা তাহমিমা আনাম। কম্পিউটার অপারেটর নামটি দেখেছিলেন। যেহেতু ব্যতিক্রমী নাম, তার কাছে নতুন, ভুল মনে করে ম-এর স্থলে ন বসিয়ে দিয়েছিলেন নিজের সিদ্ধান্তেই!

একদিন হুমায়ুন আজাদের পিছু নিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তারই এক ছাত্র। ছাত্র মুগ্ধতা প্রকাশ করে বলল, ‘স্যার, আপনি খুব জ্ঞানী!’

হুমায়ুন আজাদ জবাব দিলেন, ‘তুমি দেখছি আস্ত গবেট!’

হুমায়ূন আহমেদ সম্বন্ধে হুমায়ুন আজাদ (সম্ভবত) খেদ প্রকাশ করে একটি লেখায় বলেছিলেন—ও যে কেন দীর্ঘ উকার দিয়ে নাম (হুমায়ূন) লেখে বুঝি না!

বাংলাদেশের প্রথম আলোকচিত্রী সাইদা খানমের সাক্ষাৎকার নেব আমরা। এখন যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দরকার। তাঁর বইয়ের প্রকাশক (যুক্ত) ও লেখক নিশাত জাহান রানার ফোন নম্বর সংগ্রহ করে দিলাম সহকর্মী মিজান মিজানুর রহমানকে। তিনি কল দিয়ে প্রশ্ন করলেন, ‘রানা সাহেব বলছেন?’

অপর প্রান্তে নারীকণ্ঠ শুনে ঝট বিচ্ছিন্ন করলেন সংযোগ। ফিরলেন আমার দিকে, ‘তুমি কার নম্বর দিয়েছ?’

‘কেন, রানা আপার!’

সহকর্মী আগে মিজানুর রহমান মিজান নামে লিখতেন। আচমকা তার সঙ্গে যোগাযোগ হয় সালেম সুলেরীর। সালেম সুলেরী একটি সাপ্তাহিক কাগজ সম্পাদনা করবেন। লোকবল দরকার। মিজান ভাই যোগাযোগ করলে তিনি বললেন, এ নামে তো লেখক বা সাংবাদিক কোনোটাই হওয়া যাবে না!

কী করতে হবে?

নামের আধুনিকায়ন করতে হবে। সেটাই হল শেষে। এরপর মিজান মিজানুর রহমান নাম দেখে কাছের লোকজন বলা শুরু করল মিজান নামটা দুইবার বলতে হবে কেন! অল্পদিনে আরেকটা কথা ছড়াল, ‘হবিগঞ্জে কবি নাই, আছে মিজান মিজানুর রহমান!’

সালেম সুলেরী কেবল যেন অন্যের নাম পাল্টানোয় ভূমিকা রেখেছেন, তা নয়। নিজের নামও পাল্টেছেন। তার ভালো নাম হারুনুর রশীদ। সাংবাদিক নঈম নিজাম’র নামটিও তারই দেওয়া। এটি ‘বানানো’ নাম।

একবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হয়েছিলেন লেখক-সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান। একদিন সকালের দিকে সফরসঙ্গী আরেক সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীকে জানালেন, পীরের শরীর খারাপ। উত্তরে শেখ হাসিনা হেসে পরোক্ষভাবে নিজের স্বাস্থ্য বিষয়ে জানালেন, মুরিদের অবস্থাও তেমন ভালো না!

বড় লেখকের কলম দিয়ে লিখলে নাকি লেখা ভালো হয়—এমন বিশ্বাস আছে কারও কারও। অনেক বছর আগে বইমেলা থেকে আনিসুল হকের একটি কলম ‘মেরে’ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছেন আবু সুফিয়ান। বুঝতে পেরে আনিসুল হক বললেন, কলমটা ফেরত দিয়ো!

প্রকাশিত হয়েছে হুমায়ূন আহমেদের নতুন বই। বইমেলায় সেটি তিনি উপহার দিলেন আসাদুজ্জামান নূরকে। নূর বললেন, লিখে দিন। শুনতে হলো, নাম লেখাই আছে!

বই দিলেন এখন, নাম লিখলেন কখন! সত্যতা যাচাই করতে পৃষ্ঠা উল্টালেন তিনি। অভিভূত হলেন উৎসর্গপত্রে নিজের নাম দেখে!

এমন সংলাপ নকলের সুযোগ আমারও এল একদিন। ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয়েছে আমার রম্যগ্রন্থ ‘পাতালের তারকা’। বইটি উৎসর্গ করেছি কার্টুনিস্ট ও উন্মাদ সম্পাদক আহসান হাবীবকে। তখন বইমেলার বর্ধমান হাউসের পাশে বয়রাতলায় থাকত লিটলম্যাগ চত্বর। এ চত্বরের একাংশে থাকত ‘উন্মাদ’ স্টল। কাঁঠালতলায় দেখা হল আহসান হাবীবের সঙ্গে। বইটা উপহার দিলাম তাঁকে। আহসান ভাই বললেন, লিখে দাও। বললাম, নাম না লিখে তো কাউকে বই উৎসর্গ করা যায় না!

উন্মাদ ম্যাগাজিনে লেখা পাঠিয়েছেন এক পাঠক-লেখক। সেই লেখা আর ছাপা হয় না। একপর্যায়ে ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে পাঠক চলে এল লালমাটিয়াস্থ উন্মাদ কার্যালয়ে। সম্পাদক জানালেন, লেখা ছাপা হবে, সিরিয়ালে আছে। অন্যদিকে পাঠক দেখলেন তার লেখা আবর্জনা ফেলার ঝুড়িতে। সম্পাদকের ভাষ্যের সঙ্গে বাস্তবতার মিল না পেয়ে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠলেন তিনি। আহসান হাবীব বললেন, আমরা নির্বাচিত লেখাগুলো ওখানেই রাখি। পাঠক দেখলেন, তার লেখার নিচেই রয়েছে আনিসুল হকের একটি রম্য। এটা দেখে তিনি আশ্বস্ত হলেন। তবে তিনি জানলেন না, আগের সংখ্যায় আনিসুল হকের লেখাটি ছাপা হয়ে গেছে!

হাতের লেখা খারাপ হলে কম্পোজিটর ও সম্পাদক উভয়েই বিপাকে পড়েন। খারাপ হাতের লেখার এক লেখক কল করে নিজ লেখার অগ্রগতি জানতে চাইলেন। মনোনীত হয়েছে কি না, হলে কবে ছাপা হবে।

ফোনের এ প্রান্তে আহসান হাবীব বললেন, আমি লেখাটার অর্ধেক অনুবাদ করেছি। বাকিটার কাজও চলছে।

অপর প্রান্ত থেকে আর্তনাদ করে উঠলেন লেখক—কিন্তু আমি তো বাংলায় লিখেছি!

বইমেলায় একজন অভিভাবক হুমায়ূন আহমেদের বই কিনে তাঁর অটোগ্রাফ নিলেন। ছেলের হাতে বইটা তুলে দিতেই তার তারস্বরে কান্না—আমার বইয়ে উনি লিখলেন কেন!

ফয়েজ আহমদ এক কিশোরকে অটোগ্রাফ দিলেন ‘বড় হও বুড়ো হও’ লিখে। সেই কিশোর জুড়ে দিলো কান্না, কেন তাকে বুড়ো হতে বলা হলো এই দুঃখে!

সঙ্গত কারণেই এই লেখকের নাম বলা যাবে। বাংলা একাডেমির পুকুরপাড়ে ছিল স্টল। একজন পাঠক এসে যেই না একটি বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টাতে গেলেন, হাত থেকে বই ছোঁ মেরে বইটি নিয়ে নিলেন লেখক। পাঠক আবার সেই লেখককে চেনেন না। এমন আচরণে হতভম্ব পাঠক বললেন, ভাই, এটা কী করলেন?

বিগলিত হেসে লেখক বললেন, অটোগ্রাফ দেওয়ার জন্য নিয়েছি।

পরিস্থিতি বুঝতে পেরে পাঠক জবাব দিলো, আমি বইটি নেব, এটা কাকে বলেছি!

বইমেলার বাইরে পোর্ট্রেট এঁকে দেওয়ার চল ছিল তখন। একশ’ থেকে তিনশ’ টাকার বিনিময়ে। এক কবির ইচ্ছা হলো, চায়ের টাকা বাঁচিয়ে নিজের একটা ছবি আঁকিয়ে নেবে। কিন্তু চড়ামূল্যে হতাশ হলো সে। শিল্পীর উদ্দেশে বলল, স্ট্যাম্প সাইজে একটা ছবি আঁকলে কত টাকা নেবেন!

প্রয়াত কবি নূরুল হক আজিজ সুপার মার্কেটে আসতেন। পুলক হাসান সম্পাদিত ‘খেয়া’ লিটল ম্যাগাজিনের কাজ তদারকি করতেন। তাকে মজা করে বলতাম, এরশাদের কবিতা ছাপবেন না? জবাবে তিনি বলতেন, এরশাদের কবিতা অনেক আগেই ছাপা হয়ে গেছে; তুমি দেখোনি!

প্রসঙ্গত, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকাকালীন জাতীয় দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায় নিজের নামে লেখা কবিতা ছাপতে বাধ্য করতেন। বরাবরের মতোই কবিতাগুলো লিখে দিতেন দেশের কয়েকজন বরেণ্য কবি!

জীবনানন্দ দাশের একবার দেখা করেছিলেন শামসুর রাহমান। পুরনো কিছু কবিতা জীর্ণশীর্ণ হয়ে আছে—জীবনানন্দ দাশের এমন মন্তব্যে শামসুর রাহমান হেসে বললেন, ধূসর পাণ্ডুলিপি! বলাবাহুল্য, ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থের নাম।

গল্পটা বলেছিলেন ছড়াকার-শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটন। এক কবির সঙ্গে আরেক কবির দেখা হলো পথে। বই হাতে কবি থামালেন অন্যজনকে। বললেন, ভাই, আমি আপনাকে একটি বই উৎসর্গ করেছি।

শুনে তো অন্য কবি খুশি। বই উপহারও পেলেন এক কপি। কিন্তু ভেতরে দেখলে প্রতিটি কবিতা আলাদা আলাদা ব্যক্তিকে উৎসর্গ করা। তিনি নিজের নামে উৎসর্গ করা পাতা ছিঁড়ে নিলেন। এরপর বইটা ফেরত দিয়ে বললেন, আমার অংশটা নিয়ে গেলাম!

এতক্ষণ যা শোনানো হলো, সবই জীবন থেকে নেওয়া। লেখকদের যাপিত জীবনের গল্প। সর্বশেষ একটি ‘মির্মম’ কৌতুক বলে বিদায় নেই।

এক লেখক তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে বলছেন, আমার উপন্যাসটার ফিনিশিং টাচ দেই কীভাবে?

জবাব পেলেন—কেন, ম্যাচের কাঠি দিয়ে।

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণ: ২ আসামির স্বীকারোক্তি
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণ: ২ আসামির স্বীকারোক্তি
‘সাংগ্রাই জলোৎসব’ যেন পাহাড়ে এক মিলন মেলা
‘সাংগ্রাই জলোৎসব’ যেন পাহাড়ে এক মিলন মেলা
পাঁচ উপায়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা
বাজেট ২০২৪-২৫পাঁচ উপায়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা
সর্বাধিক পঠিত
ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন: সবাই সব জেনেও ‘চুপ’
ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন: সবাই সব জেনেও ‘চুপ’
ডাবের পানি খাওয়ার ১৫ উপকারিতা
ডাবের পানি খাওয়ার ১৫ উপকারিতা
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো ১৩ জনের
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো ১৩ জনের
প্রকৃতির লীলাভূমি সিলেটে পর্যটকদের ভিড়
প্রকৃতির লীলাভূমি সিলেটে পর্যটকদের ভিড়
চুরি ও ভেজাল প্রতিরোধে ট্যাংক লরিতে নতুন ব্যবস্থা আসছে
চুরি ও ভেজাল প্রতিরোধে ট্যাংক লরিতে নতুন ব্যবস্থা আসছে