X
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪
২৬ বৈশাখ ১৪৩১

বাজেট চূড়ান্ত, চলছে শেষ মুহূর্তের খুঁটিনাটি সংশোধন

শফিকুল ইসলাম
০৩ জুন ২০১৮, ২২:৫৮আপডেট : ০৪ জুন ২০১৮, ১৪:০৮

 

বাজেট চূড়ান্ত, চলছে শেষ মুহূর্তের খুঁটিনাটি সংশোধন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের  ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের কাজ প্রায় শেষ। এখন চলছে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের বাজেট বক্তৃতা তৈরির শেষপর্ব। আগামী ৭ জুন (বৃহস্পতিবার) জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনের (বাজেট অধিবেশন) তৃতীয় দিন এ বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী। মঙ্গলবার (০৫ জুন) বিকেলে তা ছাপানোর জন্য বিজি প্রেসে যাবে। এটি শেখ হাসিনা সরকারের তৃতীয় ও টানা দ্বিতীয় মেয়াদের সরকারের শেষ বছরের বাজেট। ধারণা করা হচ্ছে, এ বছর বাজেটের আকার হতে পারে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এ বাজেটের সম্ভাব্য আয় ধরা হচ্ছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৭৭৫ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বজেটে ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৪২৫ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রীর দফতরের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

২০১৮-১৯ অর্থবছরের আসন্ন বাজেটে জিডিপির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ লাখ ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। জিডিপি প্রবৃদ্ধির এ হার ৭ দশমিক ৮ ভাগ। যা চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধির এ আকার ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এ বছর জিডিপির আকার হলো ২২ লাখ ২৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।

সূত্র জানায়, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপির লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশি অর্জন হবে বলে আশা করছে সরকার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে বছর শেষে জিডিপির এ হার ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সরকারের ‘রূপকল্প-২০২১’সহ অন্যান্য অগ্রাধিকারমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রয়োজন দক্ষ ও কার্যকর একটি জনপ্রশাসন। এ জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। এ লক্ষ্যে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে ৩ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) সম্ভাব্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে একলাখ ৭৮ হাজার ২৯৬ কোটি টাকা। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এডিপিতে বরাদ্দ আছে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। এটি জিডিপির ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এর আগের বছরে উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল ৯১ হাজার কোটি টাকা। সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম বাজেট ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয় ৭৫ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫ শতাংশের সমান। কিন্তু শেষ বাজেটে এডিপিতে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে জিডিপির প্রায় সাত শতাংশ। টাকার অঙ্কে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের তুলনায় ১৩৭ শতাংশ বেশি।

জাতীয় নির্বাচনের আগেই পেশ হতে যাচ্ছে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট। তাই ভোটার তুষ্টিতে বাজেটে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হচ্ছে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর প্রতি। বাজেটে প্রায় ১১ লাখ দরিদ্র মানুষকে সামাজিক সুরক্ষার আওতায় আনা হচ্ছে।

এর ফলে এ কর্মসূচির আওতায় উপকারভোগীর মোট সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ৮৬ লাখ। পাশাপাশি বাজেটে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে। ভাতার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে হিজড়াসহ অনগ্রসর জনগোষ্ঠীরও।

আসন্ন বাজেটে দেশের সূর্যসন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ‘বিজয় দিবস ভাতা’ হিসেবে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধা বছরে এককালীন ৫ হাজার টাকা পাবেন। এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আসন্ন বাজেটে সে ঘোষণা থাকবে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে সব সরকারি হাসপাতালে ও ১৬টি বিশেষায়িত হাসপাতালে বিনা খরচে চিকিৎসা নেওয়া, সম্মানী ভাতা দ্রুত পৌঁছানোর জন্য ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি ব্যবহার ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন সুবিধা দিতে বহুতল ভবন নির্মাণের উদ্যোগের ঘোষণা থাকবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, সব ধরনের ভাতাসহ উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয় মেটাতে আগামী বাজেটে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে ৪ হাজার ২৬১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবারের বাজেটে এ মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে বরাদ্দের পরিমাণ হচ্ছে ৩ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা।

নির্বাচনমুখী বাজেটে কর ছাড়, আওতা বৃদ্ধি ও কিছু ক্ষেত্রে কর কাঠামো 'যৌক্তিকীকরণ' করে এনবিআরের মাধ্যমে আয়কর, মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও আমদানি শুল্ক থেকে মোট ২ লাখ ৯৬ হাজার ২০১ কোটি টাকার রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসবে অভ্যন্তরীণ আয়ের অন্যতম উৎস ভ্যাট থেকে ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। আয়কর থেকে ১ লাখ ২০০ কোটি টাকা এবং আমদানি শুল্ক থেকে ৮৪ হাজার কোটি টাকা। এবার রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হচ্ছে ৩১ শতাংশ, যা চলতি অর্থবছরে ধরা হয় ৩৬ শতাংশ। যদিও বাংলাদেশে রাজস্ব আয়ের গড় প্রবৃদ্ধি ১৫ থেকে ১৮ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এনবিআরের আদায়ের মূল লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৪৮ হাজার কোটি টাকা। পরে সংশোধন করে নির্ধারণ করা হয় ২ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা।

সূত্র জানায়, আগামী বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণি আয়ে কিছুটা ছাড় দিয়ে বর্তমানের আড়াই লাখ টাকা থেকে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকায় উন্নীত করা হতে পারে। তবে ন্যূনতম করের অঙ্ক আগের মতো বহাল থাকছে। বর্তমান বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণি বার্ষিক করমুক্ত আয়ের সীমা রাখা হয়েছে আড়াই লাখ টাকা। যদিও এর সঙ্গে বাড়িভাড়া, যাতায়াত ও চিকিৎসা ভাতা হিসেবে রেয়াত সুবিধা পাওয়া যায়।

আসন্ন বাজেটে করপোরেট কর কাঠামো সহজ করে তিন থেকে চারটি স্তরে করা হতে পারে। বর্তমানে ননলিস্টেড কোম্পানির করপোরেট করহার ৩৫ শতাংশ। এটি ১ থেকে ২ শতাংশ কমানো হতে পারে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও এর বাইরে ব্যাংকসহ ননলিস্টেড কোম্পানির ক্ষেত্রে ছয়টি স্তরে করপোরেট কর আদায় করা হয়।

আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ১০ মে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। মোট এডিপির মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা, বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৬০ হাজার কোটি টাকা ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিল থেকে ৭ হাজার ৮৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা খরচের লক্ষ্য ধরা হয়েছে।

আগামী অর্থবছর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, পদ্মা সেতু ও পদ্মাসেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্পের গুরুত্ব বিবেচনা করে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে পরিবহন খাতে। এছাড়া অগ্রাধিকার বিবেচনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ বিদ্যুৎ এবং তৃতীয় সবোচ্চ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ভৌত পরিকল্পনা-পানি সরবরাহ ও গৃহায়ন খাতে।

এনইসি বৈঠকে অনুমোদন পাওয়া আগামী অর্থবছরের জন্য ১৭টি খাতের মধ্যে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া ১০টি খাত হচ্ছে—পরিবহন খাতে ৪৫ হাজার ৪৪৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, যা মোট এডিপির ২৬ দশমিক ২৭ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ খাতে ২২ হাজার ৯৩০ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট এডিপির ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ। তৃতীয় সর্বোচ্চ ভৌত-পরিকল্পনা-পানি সরবরাহ ও গৃহায়ন খাতে ১৭ হাজার ৮৮৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, যা রমাট এডিপির ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

এছাড়া গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনয়ন ও অধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য চতুর্থ সর্বোচ্চ পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতে ১৬ হাজার ৬৯০ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। শিক্ষার প্রসার ও গুণগতমান বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষা ও ধর্ম খাতে পঞ্চম সবোচ্চ বরাদ্দ ১৬ হাজার ৬২০ কোটি ৩৩ লাখ  টাকা, যা ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণসহ তথ্য প্রযুক্তির প্রসারে বিজ্ঞান,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ১৪ হাজার ২১০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা,যা ৮ দশমিক ২১ শতাংশ। স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য-পুষ্টি-জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতে বরাদ্দ ১১ হাজার ৯০৫ কোটি টাকা, যা ৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে কৃষি খাতে বরাদ্দ ৭ হাজার ৭৬ কোটি ২২ লাখ টাকা, যা ৪ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। নদী ভাঙন রোধ ও নদী ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে পানিসম্পদ সেক্টরে বরাদ্দ ৪ হাজার ৫৯২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা, যা ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। মানবসম্পদ উন্নয়নসহ দক্ষতা বৃদ্ধিতে গতিশীলতা আনয়নে জনপ্রশাসন খাতে বরাদ্দ ৩ হাজার ৩৬১ কোটি টাকা, যা মোট এডিপির ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ। 

এনইসি বৈঠকে অনুমোদন পাওয়া সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া ১০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ বরাদ্দ স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুকূলে ২৩ হাজার ৪৩৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ বিদ্যুৎ বিভাগের অনুকূলে ২২ হাজার ৮৯২ কোটি  ৬০ লাখ  টাকা এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অনুকূলে ২০ হাজার ৮১৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এরপর পর্যায়ক্রমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ১১ হাজার ৭২০ কোটি ৩৭ লাখ টাকা, রেলপথ মন্ত্রণালয় ১১ হাজার ১৫৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা, সেতু বিভাগে ৯ হাজার ১১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে ৯ হাজার ৪০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ৮ হাজার ৩১২ কোটি টাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা  বিভাগে ৬ হাজার ৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অনুকূলে বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা।

আগামী অর্থবছরের এডিপিতে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ মোট ১ হাজার ৪৫২টি প্রকল্প যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে বরাদ্দসহ অনুমোদিত প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৩৪৬টি। (বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে ১ হাজার ২২৭টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১১৭টি এবং জেডিসিএফ প্রকল্প ২টি)। এছাড়া এসব প্রকল্পের মধ্যে চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে স্থানান্তরিত হচ্ছে ১ হাজার ২৩৪টি প্রকল্প। আর একেবারেই নতুন অনুমোদিত প্রকল্প রয়েছে ১১২টি। তবে এগুলোর বাইরে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়িতব্য প্রকল্প থাকছে ১০৫টি। আর বরাদ্দহীনভাবে অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় থাকছে ১ হাজার ৩৩৮টি। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) বাস্তবায়নের জন্য রেকর্ড ৭৮টি প্রকল্প যুক্ত হয়েছে আগামী এডিপিতে। বাস্তবায়ন শেষ হবে এরকম ৪৪৬টি প্রকল্পের তালিকা যুক্ত করা হয়েছে এ এডিপিতে। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে ৪৩০টি এবং কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১৬টি।  

/এমএনএইচ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের বানান ভুল লিখলো সওজ, চলছে সমালোচনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের বানান ভুল লিখলো সওজ, চলছে সমালোচনা
সরকার বিরোধিতা বিএনপির খাসলত: নানক
সরকার বিরোধিতা বিএনপির খাসলত: নানক
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পাচ্ছে বিএনপি
নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি পাচ্ছে বিএনপি
সর্বাধিক পঠিত
এবার কি ফুটপাত দখলমুক্ত হবে?
এবার কি ফুটপাত দখলমুক্ত হবে?
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা: আজিজ মোহাম্মদসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা: আজিজ মোহাম্মদসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন
আর্জেন্টাইন ক্লাবকে জামাল ভূঁইয়ার ২ কোটি টাকা পরিশোধের নির্দেশ ফিফার
আর্জেন্টাইন ক্লাবকে জামাল ভূঁইয়ার ২ কোটি টাকা পরিশোধের নির্দেশ ফিফার
ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ইস্যুতে ন্যাটোকে রাশিয়ার সতর্কতা
ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ইস্যুতে ন্যাটোকে রাশিয়ার সতর্কতা
‘প্রেমটা থাকুক, বিয়ে কোনও এক সময় হয়ে যাবে’
‘প্রেমটা থাকুক, বিয়ে কোনও এক সময় হয়ে যাবে’