X
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪
২৭ বৈশাখ ১৪৩১

বিজ্ঞাপনে শিশু খাদ্য: মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিতে ভরপুর!

জাকিয়া আহমেদ
২০ মে ২০১৬, ০৮:০৫আপডেট : ২০ মে ২০১৬, ০৮:২৯

চটকদার এসব বিজ্ঞাপন দিয়ে আকৃষ্ট করা হয় ক্রেতাদের

বিজ্ঞাপনে যেভাবে শিশুখাদ্য কিংবা তার পরিপূরক হিসেবে যেসব খাবারের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় এবং তাতে যেসব পুষ্টিমান আছে বলে দাবি করা হয়, সেসব খাদ্যে আসলে ওই পুষ্টিমান নেই বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। কোম্পানিগুলো শিশুসহ অভিভাবকদের প্রলুব্ধ করতে প্রচার করছে নানা চটকদার বিজ্ঞাপন। এসব বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণে কোনও নীতিমালা না থাকায় তা প্রচারে থাকছে না কোনও বাধা। অস্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ন্ত্রণ এবং মিথ্যা তথ্যে ভরা এসব বিজ্ঞাপন বন্ধ করা জরুরি বলেও মত সংশ্লিষ্টদের।

বিজ্ঞাপন নমুনা: সুপার শপে কেনাকাটা করছেন তিন নারী। একজন একটি হরলিক্সের বয়াম ধরতেই আরেকজন জিজ্ঞাসার মুখে জানালেন তিনি হরলিক্স কিনছেন, কারণ বাচ্চার বেড়ে ওঠার প্রয়োজনীয় নিউট্রিশন এতে আছে। যেমন -মাছ, মাংস, ডিমের জন্য প্রোটিন, দুধের বিকল্প হিসেবে ক্যালসিয়াম, কলিজার বিকল্প হিসেবে আয়রন বলে চলেন তিনি। কৌতূহলী দৃষ্টিতে আরেকজনের জিজ্ঞাসা, তার মানে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক সব আপনি রোজ দিচ্ছেন? আর রোজ এতোকিছু কিভাবে দেওয়া যায়, এ প্রশ্নের মুখে তিনি জানান, যেন কোনও কিছু মিস না হয়, সেজন্য প্রতিদিন রেগুলার খাবারের সঙ্গে তিনি তার সন্তানকে দেন ২ গ্লাস হরলিক্স, যা সন্তানের প্রতিদিনের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে। তিনি আরও বলেন, এটি ক্লিনিক্যালি প্রমাণিত যে, হরলিক্স উন্নত করে গ্রোথের ৫ টি চিহ্ন, যেমন- স্বাস্থ্যকর রক্ত, সঠিক ওজন বৃদ্ধি, অধিক মনোযোগ, সবল পেশী ও অধিক হারের পরিধি, তাই বেড়ে ওঠার ডোজ – রোজ রোজ।

তিন বছর বয়সী লাবিবা মা ফারজানাকে হরলিক্স কিনে দিতে চাপ দেয়। তার ধারণা, হরলিক্স খেলে সে তাড়াতাড়ি বড় হবে, বলেন ফারজানা।

অথচ নিজ সন্তানের জন্য জুনিয়র হরলিক্স কিনে উৎসাহবশত ল্যাবে হরলিক্সটি পরীক্ষা করিয়েছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের ‘স্ট্রেংথেনিং এনালাইটিকাল অ্যান্ড মাইক্রোবিয়াল ল্যাবরেটরিজ’ প্রকল্পের পরিচালক রেজাউল করিম। তখন হরলিক্সের বয়ামের গায়ে লেভেলে লেখা ডিএইচএ বা ডেকোসাহেক্সানয়িক এসিড পাননি তিনি। যদিও হরলিক্সের বিজ্ঞাপন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বলছে, হরলিক্সের আন্তর্জাতিক গবেষণা রয়েছে এ বিষয়ে। কিন্তু যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রক সংস্থা অ্যাডভারটাইজিং স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সি (এএসএ) ২০০৮ সালে হরলিক্সের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করে যুক্তরাজ্যে মিথ্যা তথ্যের জন্য।

জানতে চাইলে এক বাক্যে ‘হরলিক্সের তথ্য ঠিক না’ বলেন রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘আমার করা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হবার পর দেখলাম, গণমাধ্যমে হরলিক্সের এ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন আরও বেশি বেড়ে গেল, যেটা আমাকে আরও কষ্ট দিয়েছে।’

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ডব্লিউবিবি (ওয়ার্ক ফর বেটার বাংলাদেশ)-এর এক গবেষণা থেকে জানা যায়, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যের বিজ্ঞাপনের মধ্যে অধিকাংশই কোমল পানীয়, কৃত্রিম জুস ও প্রক্রিয়াজাত ফলের রস, এনার্জি ড্রিঙ্ক, ফাস্টফুড এবং প্যাকেটজাত পণ্যের বিজ্ঞাপন। টেলিভিশনের প্রচারিত বিজ্ঞাপনের ৪৬ শতাংশ খাদ্যদ্রব্যের, এর মধ্যে আবার ৮ শতাংশ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যের, মিষ্টি জাতীয় পানীয়ের বিজ্ঞাপন ১৯ শতাংশ এবং অন্যান্য খাদ্যের বিজ্ঞাপন ১৯ শতাংশ। স্বাস্থ্যকর বা পুষ্টিকর খাদ্য যেমন – শাকসবজি, ফল-মূলের কোনও বিজ্ঞাপন নেই।

গবেষণায় দেখা যায়, ১০০ শিশুর মধ্যে ৯৭ জন শিশু টেলিভিশন দেখে, এই ৯৭ জনের মধ্যে ৮৮ জন শিশু নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর খাদ্যের বিজ্ঞাপন দেখে এবং এর বিষয়বস্তু শনাক্ত করতে পারে। এদের তিন-চতুর্থাংশ, অর্থ্যাৎ ৭১ জন শিশু এসব বিজ্ঞাপন দেখে বাবা-মাকে চাপ দেয় সেসব খাদ্য কিনে দিতে।

‘আমার ছোট ছেলেটি বেশ দুষ্ট, লেখাপড়াতেও অমনোযোগী, স্কুলের খাতাও দেখাতে চায় না বাসায়। সেদিন হোমওয়ার্কের খাতার কথা জিজ্ঞেস করতেই চুপ হয়ে গেল, পাশ থেকে আমার মেয়ে বললো, মা ওকে ফ্রুটিকা খাইয়ে দাও, সত্যি কথা বলে ফেলবে। ওমনি ছেলের কান্না, সে কিছুতেই ফ্রুটিকা খাবে না। এই হচ্ছে অবস্থা।’ বলছিলেন লাবনী হায়দার খান নামের এক মা। ওই মা আরও বলেন, ‘প্রচারেই প্রসার। কিন্তু সেই প্রচারে যদি ভ্রান্তিকর তথ্যে ভরা থাকে তাহলে এটা প্রতারণা। এসব খাবারগুলোর বিজ্ঞাপন মিথ্যা, অতিরঞ্জিত এবং তথ্য দিয়ে আমাদের বিভ্রান্ত করছে, কল্পকাহিনী সব জায়গায় খাটে না, এটা বোঝা উচিত আমাদের। ফ্রুটিকার এই বিজ্ঞাপন নিয়ে বিপদে পড়েছি আমি।’

এদিকে ১০০ ভাগ প্রিজারভেটিভ মুক্ত দাবি করা ‘একটু বেশিই পিওর ফ্রুটিকা’র ল্যাব টেস্টে পাওয়া গেছে ৬১ ভাগ সোডিয়াম বেনজোনাইট এবং ৬৪ ভাগ সালফার ডি-অক্সাইড, যা ক্যান্সার ঝুঁকির অন্যতম উপাদান। টিভিতে বিজ্ঞাপন দেখে ল্যাব টেস্টটি করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য পরিদর্শক মোহাম্মদ কামরুল হাসান। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন দেখে আমি নমুনা সংগ্রহ করে বিসিএসআইআর-এ পরীক্ষা করাই। বিজ্ঞাপনে তারা বলেছে, কোনও রকম কেমিক্যাল ছাড়াই ফ্রুটিকা বানানো হয়েছে। কিন্তু পরীক্ষা করে সেখানে কেমিক্যাল পাওয়াতে মূলত মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিজ্ঞাপনটির বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে আমি মামলা করি। বিজ্ঞাপনে তারা বলেছে, এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রিজারভেটিভ মুক্ত জুস -এটা একদিকে ভেজাল, আরেক দিকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে তারা বাংলাদেশের মানুষকে।’ মামলার রায় হয় গত বছরের ২৭ অক্টোবর। রায়ে ২ লাখ ৭০ হাজার জরিমানা করা হয় কোম্পানিকে।

কেন বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে মামলা করলেন, প্রশ্ন করলে কামরুল হাসান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমি একজন ফুড ইন্সপেক্টর, এই পরিচয় ছাড়াও একজন নাগরিক হিসেবে এই বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। কারণ, বিজ্ঞাপন দেখে আমরা প্রলুব্ধ হই। কিন্তু দেখলাম, বিজ্ঞাপনের সঙ্গে ফ্রুটিকার লেভেলের কোনও মিল নাই।’ মিথ্যা বিজ্ঞাপন অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত এবং এসব বিজ্ঞাপন অথেনটিক এবং বাস্তবভিত্তিক হওয়া উচিত বলেন তিনি।

অপরদিকে ওয়ার্ক ফর বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের (ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট) প্রোগ্রাম ম্যানেজার সৈয়দা অনন্যা রহমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য আইন-২০০৫ পাস হবার আগে তামাক কোম্পানিগুলো যেভাবে সিগারেটের বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করতো, ঠিক সেভাবেই এখন অস্বাস্থ্যকর খাদ্যের বিজ্ঞাপনে নানারকম তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।’

ফ্রুটিকা

তিনি বলেন, ‘হরলিক্সের বিজ্ঞাপনে দেখানো হয়, হরলিক্স পান করলে শিশুরা দ্রুত বেড়ে ওঠার পাশাপাশি লম্বা, বুদ্ধিমান এবং শক্তিশালী হয়ে ওঠে। বিজ্ঞাপনে বলা হয়, দুধের শক্তি বাড়াতে হরলিক্স মেশাও। হরলিক্সের দাবি, যে শিশুরা দুধ পান করতে চায় না এবং শাক-সবজি খেতে চায় না তাদেরকে দুধের সঙ্গে হরলিক্স মিশিয়ে দেওয়া হলেই দুধ এবং সবজির অভাব পূরণ হবে। এসব দেখার জন্য একটি কঠিন রেগুলেটরি বোর্ড করা দরকার, যারা এগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে।’

শিশু খাদ্যের এসব বিজ্ঞাপন নিয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের শিশু রোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ইফফাত আরা সামসাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এতো অসম্ভব। বিজ্ঞাপনগুলো মা এবং শিশুদের এক্সপ্লোয়েড করছে। দুধ এবং শাক-সবজির সমান পুষ্টিমান কিভাবে হয় হরলিক্স!’ তিনি আরও বলেন, ‘কমপ্লেইন নামের আরেকটি বিজ্ঞাপনে দেখি, কমপ্লেইন খেলে শিশুরা লম্বা হচ্ছে, যেটা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কোনওভাবেই সম্ভব নয়।’ এসব মিথ্যা তথ্যে ভরপুর বিজ্ঞাপনগুলো বন্ধ করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

‘বিজ্ঞাপনের কাজই হলো মানুষকে প্রলুব্ধ করা, চাহিদা তৈরি করা, তবে সেটা সঠিক তথ্য দিয়ে করতে হবে, মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রলুব্ধ করা যাবে না’ বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক ফাহমিদুল হক।

তিনি বলেন, ‘কোনও কোনও বিজ্ঞাপনে এতো মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়, যা আপত্তিকর, এসব নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক মামলা হয়, এর ফলে তারা বিজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে নিতে বা ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য হয়, কিন্তু আমাদের দেশে এরকম অ্যাক্টিভিজম না থাকার কারণে যে যার মতো করে বিজ্ঞাপন বানায়।’

ফাহমিদুল হক আরও বলেন, ‘হয়তো একই বিজ্ঞাপনের একই কন্টেন্ট এক দেশে নিষিদ্ধ, কিন্তু আমাদের দেশে চলছে। যেমন – হরলিক্স খেলে যে হাড় শক্ত হয় বা বাড়ে এর কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নাই, এটা সাপোর্টিং কিছু হলেও হতে পারে কিন্তু কেবল হরলিক্স খেলেই বাড়ে, এমনতো না – ফলে এটি মিথ্যা এবং ভুল তথ্য। এগুলোর বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত এবং এ ধরনের বিজ্ঞাপন যেন না হয়, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত সরকারের পক্ষ থেকে।’

‘বিজ্ঞাপন নীতিমালা আংশিকভাবে কোথাও কোথাও থাকলেও একটি সংঘবদ্ধ কর্তৃপক্ষ নাই, যারা বিজ্ঞাপন মনিটর করবে, এটা খুব দরকার।’ বলেন তিনি।

এদিকে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিজ্ঞাপনী সংস্থার পরিচালক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিজ্ঞাপনে ওভার ক্লেইম করার রেওয়াজটা ভয়াবহ – এটা সাধারণ মানুষকে ভুল তথ্য দেয়, যেটা কোনওভাবেই কাম্য নয়। আর এই ভুলটা তখনই হয়, যখন বিজ্ঞাপনী সংস্থাটির হাতে সঠিক তথ্য থাকে না।’

হরলিক্স এবং ফ্রুটিকার বিজ্ঞাপনগুলো নির্মাণ করেছে বিজ্ঞাপনী সংস্থা ‘গ্রে’। হরলিক্সের বিজ্ঞাপন বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, জানালে গ্রে-র প্রধান নির্বাহী গাউসুল আলম শাওন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘হরলিক্সের বিজ্ঞাপন যা কিছু দাবি করে, সেখানে সব কিছুই রয়েছে, এ নিয়ে হরলিক্স কর্তৃপক্ষের গবেষণাও রয়েছে, কোনও ভুল তথ্য দেওয়া হচ্ছে না।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘হরলিক্স খেলে তো কোনও বাচ্চা একবারেই বড় হয়ে যাবে না, ধীরে ধীরে হবে।’

আরও পড়ুন:

  বিজ্ঞাপনে শিশু খাদ্য: মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিতে ভরপুর!  সব অ্যাম্বুলেন্সই অ্যাম্বুলেন্স নয়, আছে ঝুঁকিও

বিজ্ঞাপনে শিশু খাদ্য: মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিতে ভরপুর!  আমার গালে থাপ্পড় মেরেছেন সেলিম ওসমান: শ্যামল কান্তি ভক্ত

বিজ্ঞাপনে শিশু খাদ্য: মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিতে ভরপুর! এবার বেনামি চিঠিতে রাবির আরেক শিক্ষককে হত্যার হুমকি

 

/এসএ/এপিএইচ/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ১৭ মে বিক্ষোভ করবে ইসলামী আন্দোলন
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ১৭ মে বিক্ষোভ করবে ইসলামী আন্দোলন
সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে বাসদ
সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে বাসদ
কাল যুবদলের সমাবেশ, থাকবেন মির্জা ফখরুল
কাল যুবদলের সমাবেশ, থাকবেন মির্জা ফখরুল
নয়া পল্টনে বিএনপির সমাবেশ চলছে
নয়া পল্টনে বিএনপির সমাবেশ চলছে
সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের বানান ভুল লিখলো সওজ, চলছে সমালোচনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের বানান ভুল লিখলো সওজ, চলছে সমালোচনা
৫ জনকে হারিয়ে বিপুল ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান সেই সুইটি
৫ জনকে হারিয়ে বিপুল ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান সেই সুইটি
দেশের ব্যাংকগুলো ধ্বংস হচ্ছে, তার উদাহরণ এনআরবিসি: জিএম কাদের
দেশের ব্যাংকগুলো ধ্বংস হচ্ছে, তার উদাহরণ এনআরবিসি: জিএম কাদের
অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিকনীতি পরিবর্তন করবে ইরান
অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিকনীতি পরিবর্তন করবে ইরান
রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র চাইলেন জেলেনস্কি
রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র চাইলেন জেলেনস্কি