নতুন জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বিয়া আটটি সেক্টরে ভাগ হয়ে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ এবং সম্পৃক্ত হতে দেশব্যাপী নানা ধরনের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সংগঠনের বেশ কয়েকজন সদস্যকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদে এসব বিষয়ে জানতে পারে র্যাব।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল-মঈন শুক্রবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর কাওরান বাজার মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
র্যাব জানায়, সংগঠনটির মাশুল সেক্টর বা নিজে নিজে যোগ্যতা অনুযায়ী সাথীদের সাথে যোগাযোগ করা বা তাদের সাথে কাজ করা, সৈনিক শাখা, হিজরত শাখা, আনসার শাখা, ডোনার শাখা, ওলামা শাখা, মিডিয়া শাখা এবং জনসমর্থন শাখার কথা জানা গেছে। তারা মিডিয়া বা অন্য কোনও মাধ্যমে জনসমর্থন তৈরি করবে এবং দাওয়াত দেওয়া ও জনকল্যাণের মাধ্যমে অথবা শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। এই আটটি সেক্টরের মধ্যে আবার আনসার শাখার তিনটি ভাগ রয়েছে, আনসার ‘ক’ বিভাগ দশ দিনের বেশি প্রোগ্রাম করতে পারবে, আনসার ‘খ’ তিন দিনের বেশি প্রোগ্রাম করতে পারবে, আনসার ‘গ’ যারা বাসায় পূর্ণ একদিন প্রোগ্রাম করতে পারবে। ডোনার শাখায় আবার তিনটি ভাগ রয়েছে। বিভাগ অনুযায়ী তারা প্রতিমাসে ১০ হাজার থেকে এক লাখ বা তিন হাজার থেকে দশ হাজার অথবা ১০০০ থেকে ৩ হাজার টাকা দিতে পারবে।