X
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪
২৭ বৈশাখ ১৪৩১

পাওনা আদায়ে আদালতে ঘুরছেন ভুক্তভোগী, ‘শর্তজুড়ে’ পাশ কাটাচ্ছেন সাংবাদিক দম্পতি

মহিউদ্দিন খান রিফাত
০৬ অক্টোবর ২০২৩, ২২:৩১আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৫৯

দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু কর্নারে রাখার জন্য ‘বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা’ বইটির ৬৫ হাজার ৭০০ কপি কেনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতর। ২০১৯-’২০ অর্থবছরে এই বই কেনা হয়। এজন্য বইটির প্রকাশক জার্নি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান শারমিন সুলতানা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) নাজমুল হোসেন পান ১১ কোটি ২ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৫ টাকা। তবে বইটি কেনার ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছে— এই অভিযোগ ওঠে ২০২০ সালের আগস্টে। কেননা, বইটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বই হিসেবে ২০১৮ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।

অভিযোগ ওঠার পর আইনজীবী সায়েদুল হক সুমন হাইকোর্টে জনস্বার্থে প্রকাশক নাজমুল হোসেন ও শারমিন সুলতানার বিরুদ্ধে রিট করেন। রিটের পর বইটির কপিরাইট সনদ সংশোধন করা হবে এবং বইয়ের লেখক অমিতাভ দেউরীকে বিক্রির ৬ শতাংশ— অর্থাৎ ৬৬ লাখ ১৭ হাজার টাকা পরিশোধ করা হবে বলে গত মার্চে দুই পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়।

চুক্তি অনুযায়ী, জার্নি মাল্টিমিডিয়ার সিইও নাজমুল ৩০ লাখ টাকার একটি এবং ৩৬ লাখ ১৭ হাজার ৬৩২ টাকার আরেকটি চেক দেন লেখক অমিতাভ দেউরীকে। তবে ৩০ লাখ টাকার চেকটি ব্যাংক থেকে ক্যাশ করতে পারলেও অপর চেকটির টাকা তুলতে পারেননি অমিতাভ। অমিতাভ দেউরির অভিযোগ, চুক্তি অনুযায়ী তিনি ৩০ লাখ টাকা পেলেও বাকি টাকা পাননি। এমনকি কপিরাইট সার্টিফিকেটে লেখক হিসেবে অমিতাভ দেউরীর নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রতিপক্ষকে তাগদা দিয়েও ফল হয়নি।

পরে গত ১৯ জুলাই এ ঘটনায় অমিতাভ দেউরী জার্নি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান শারমিন সুলতানা এবং এমডি ও সিইও নাজমুল হোসেনের বিরুদ্ধে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন আদালতে দুটি মামলা করেন। এর মধ্যে একটি চেক ডিজঅনারের এবং অপরটি প্রতারণার মামলা।

আদালত সূত্রে জানা যায়, চেক ডিজঅনার মামলায় সাংবাদিক দম্পতি নাজমুল হোসেন ও তার স্ত্রী শারমিন সুলতানার বিরুদ্ধে গত ১২ সেপ্টেম্বর গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। পরে এ মামলায় আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন অভিযুক্ত নাজমুল ও শারমিন দম্পতি। আর প্রতারণার মামলায় গত ৩ অক্টোবর আদালতে হাজির হয়ে আপস করার শর্তে জামিন নেন।

নাজমুলের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ

প্রতারণা মামলার এজাহারে অমিতাভ দেউরী উল্লেখ করেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পটভূমি নিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা’ বইটি তিনি সম্পাদন করেন। ২০১৮ সালের ৭ জুন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে বইটি প্রকাশিত হয়। পরে ২০১৯ সালের ১ ডিসেম্বর  ‘বঙ্গবন্ধু বুক কর্নার’ প্রকল্পের অধীনে প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য একটি করে মোট ৬৫ হাজার ৭০০ কপি কেনার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতর বইটি নির্বাচন করে। বইয়ের দাম নির্ধারণ করা হয় ১১ কোটি ২ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৫ টাকা।

এজাহারে বলা হয়, মামলার বাদী লেখক অমিতাভ দেউরীকে বাদ দিয়ে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও জার্নি মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি করা হয়। প্রসঙ্গত, এ মামলার আসামিরা মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী। ওই চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২৩ শতাংশ ও জার্নি মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড ৭৭ শতাংশ বইটির বাণিজ্যিক স্বত্বের অংশীদার হয়। বইটির বিক্রির টাকা থেকে এ মামলার বাদীকে বঞ্চিত করার উদ্দেশে ‘বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা’ নামে বইয়ের লেখক শব্দটি বাদ দিয়ে ও বইয়ের ক্রেডিট লাইন বদল করে ৬৫ হাজার ৭০০ কপি বই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরকে সরবরাহ করেন আসামিরা।

এজাহারে আরও বলা হয়, পরে অমিতাভ দেউরীর নামটি বাদ দেওয়ার বিষয়টি দৃষ্টিগোচর হলে তিনি প্রতিবাদ করেন। এরপর ২০২২ সালের ২ জুলাই এ মামলার ২ নম্বর আসামি সাংবাদিক নাজমুল হোসেন ও অমিতাভ দেউরীর মধ্যে একটি চুক্তি সম্পাদন হয়। মামলার ১ নম্বর আসামি নাজমুলের স্ত্রী শারমিন সুলতানা সাক্ষী হিসেবে চুক্তিনামায় সই করেন।

এই চুক্তির শর্তে উল্লেখ করা হয় যে, অমিতাভ দেউরীর নাম কপিরাইট সার্টিফিকেটে লেখক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে। অমিতাভ দেউরী সংশোধিত কপিরাইট সনদের ৬ শতাংশ বাণিজ্যিক স্বত্বের অংশীদার হবেন। সে মোতাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদফতরের কাছে বইটি বিক্রি বাবদ ১১ কোটি ২ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৫ টাকার মধ্যে ৬ শতাংশ অর্থাৎ ৬৬ লাখ ১৭ হাজার ৬৩২ টাকা অমিতাভ দেউরী নাজমুলের কাছে পাবেন।

২০২০ সালের ২৩ আগস্ট একটি দৈনিক পত্রিকায় ‘২০ কোটি টাকার বই দুর্নীতি, তিনটি বইয়ের মেধাস্বত্ব চুরি করেছেন সাংবাদিক নাজমুল!’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়, মুজিববর্ষে দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’-এর জন্য যে আটটি বই কেনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে, তার মধ্যে তিনটি বই নিয়েই জালিয়াতি করেছেন সাংবাদিক নাজমুল হোসেন। ‘বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা’ এবং ‘৩০৫৩ দিন’ বইটির পাশাপাশি অধ্যাপক নাসরিন আহমদ সম্পাদিত ‘অমর শেখ রাসেল’ বইটিরও মেধাস্বত্ব চুরি করে মোটা অঙ্কের টাকায় বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ‘জার্নি মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড’ ও ‘স্বাধীকা পাবলিশার্স’ নামে দুটি প্রকাশনা সংস্থার মালিক নাজমুল হোসেনের বিরুদ্ধে। যদিও নাজমুল দাবি করেন, যাকিছুই হয়েছে তা বিধি মোতাবেকই হয়েছে।

এদিকে অধ্যাপক নাসরিন আহমদ সম্পাদিত ‘অমর শেখ রাসেল’ বইটিও লেখকের অনুমতি ছাড়া পৌনে ৩ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এ বিষয়ে অধ্যাপক নাসরিন কিছুই জানতেন না। তিনি বলেন, বইটির এডিটোরিয়ালের কাজ করেছি। আমি ছোট্ট রাসেলকে যতটুকু চিনতাম ততটুকুই গুছিয়ে একটু লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এরপর বইটি কোথায় গেছে, কত টাকায় বিক্রি করা হয়েছে, তার কিছুই আমাকে জানানো হয়নি। আমি খোঁজও নিইনি। বঙ্গবন্ধু কর্নারের জন্য বইটি যে গেছে সে বিষয়েও কোনও আলাপ আমার সঙ্গে করা হয়নি। তাছাড়া আমি কিন্তু এটা নিয়ে তেমন চিন্তিতও নই।

অভিযুক্ত সাংবাদিক নাজমুলের বক্তব্য

নাজমুল হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আদালত জেনেছে, অমিতাভ দেউরী তথ্য গোপন করেছেন। ৩০ লাখ টাকা যে ক্যাশ করেছেন, সেটা তিনি আদালতকে বলেননি। অন্যদেরও বলেননি। সে কারণে আদালত যে সমাধানটা দিয়েছেন— সেই সমাধানের সঙ্গে আমি একমত। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, সব অভিযোগ তুলে নেওয়ার পর বাকি ৩৬ লাখ টাকার চেকটি তিনি ক্যাশ করতে পারবেন। আদালত যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, সে আদেশ পালন করতে আমি বদ্ধপরিকর।

নাজমুল হোসেন বলেন, আমি আইনের প্রতি সবসময় শ্রদ্ধাশীল। কপিরাইট অফিসে আমার পক্ষে রায় হয়েছে, হাইকোর্ট আমার পক্ষে রায় দিয়েছেন। তিনি লিভ টু আপিল করেছিলেন। এটা করার উদ্দেশ্য ছিল যেন শিশুদের কাছে বইগুলো না পৌঁছায়। হাইকোর্টে তিনি হেরে যাওয়ার পর উনার টার্গেট ছিল একটা বিলম্ব করানো। মন্ত্রণালয় ৬৫ হাজার বই কেনার পরও দুই বছর ধরে তা পড়েছিল। তখন তিনি লিভ টু আপিল দাখিল করেন। যে কারণে বইগুলো বিদ্যালয় পাঠানো যাচ্ছিল না। আমার বিলও আটকে ছিল। তখন আমি তার সঙ্গে একটা জেন্টলম্যান অ্যাগ্রিমেন্ট করি দুটি চেকের মাধ্যমে। তাকে আমি পেমেন্ট দেবো যখন তিনি সব অভিযোগ প্রত্যাহার করবেন। কিন্তু উনি অভিযোগ প্রত্যাহার না করে আমার বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনারের মামলা করেছেন। কিন্তু উনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, চেক প্রতারণার মামলা। যে কারণে আমি ব্যথিত হয়েছি। তিনি গণমাধ্যমকে ভুল তথ্য দিয়েছেন। এটা দুঃখজনক। তিনি আইনবিরুদ্ধ কাজ করেছেন। তিনি মিডিয়া ট্রায়াল করেছেন। আমার ও আমার স্ত্রীর সামাজিক মর্যাদা হানি করার জন্য তিনি এটা করেছেন। আমরা আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আদালত যে আদেশ দিয়েছে, সেটা আমরা পালন করবো।

বইটি সম্পাদনা ও রচয়িতা হিসেবে অমিতাভ দেউরীর নাম বাদ দেওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা মিথ্যা কথা। বইটির ৬৫ হাজার কপি বাংলাদেশের প্রত্যেকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আছে। গিয়ে চেক করে দেখতে পারেন। প্রত্যেকটা কপিতেই সম্পাদক হিসেবে তার নাম আছে। আমি কোথাও তার নাম বাদ দেইনি।

অমিতাভ দেউরী মালিকানা দাবি করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিনি কমার্শিয়াল রাইটস চাচ্ছেন। সম্পাদক তো পেইড হন। পাবলিশার একটা কাজে সম্পাদককে অন পেমেন্টে অ্যাসাইন করেন। তার মানে এই নয় যে, তিনি ওই পত্রিকার মালিক। বিষয়টা সেরকম। তাকে আমি টাকা দিয়েছি। ৭ লাখ টাকা নিয়েছেন। তখন কিন্তু উনি এই কপিরাইট ক্লেইম করেননি। অভিযোগ করলেন দুই বছর পর। আমরা জানতাম না এই বইটা মুজিববর্ষ আসবে। মুজিববর্ষে বইটির ৬৫ হাজার কপি যে কেনা হবে, এটাও আমরা কেউ জানতাম না। যেহেতু বইটা বিক্রি করা হয়েছে সরকারের কাছে, সরকার কিন্তু সব কাগজপত্র, নথিপত্র দেখেই বইটি কিনেছে। তখন তিনি কপিরাইট ক্লেইম করে আমাকে সামাজিকভাবে হেনস্থা করেছেন। কিন্তু উনি কোনও বই দেখাতে পারবে না, যেখানে সম্পাদক হিসেবে তার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। সবগুলো বইয়ের সম্পাদক তিনি। তাহলে তিনি কীসের ভিত্তিতে একের পর এক মিডিয়া ট্রায়াল করছেন।

অমিতাভ দেউরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, মিথ্যা বিপদজ্জনক। তবে সত্যের সঙ্গে মিথ্যা মিশিয়ে বলা ভয়ংকর। নাজমুল হোসেন সেটাই করছেন। জার্নি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান শারমিন সুলতানা কেবলমাত্র নাজমুল হোসেনের স্ত্রীই নন, তিনি অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের পদাধিকারী এবং চেকের সিগনেটরিও। এছাড়া বিষয়টি উচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ, কপিরাইট বোর্ডের আপিল বিভাগ এবং সিএমএম আদালতে বিচারাধীন।

তিনি বলেন, আমি সব জায়গায় কপিরাইট সার্টিফিকেটে রচয়িতা হিসেবে আমার নাম বাদ দেওয়া নিয়ে কথা বলেছি। ছাপা হওয়া বই থেকে সম্পাদকের নাম বাদ দেওয়া নিয়ে নয়। নাজমুল হোসেনের কাছ হতে আমার সাত লাখ টাকা নেওয়ার যে দাবি তিনি গণমাধ্যমে করছেন তা মিথ্যা। এই বিষয়টিও কপিরাইট বোর্ডের আপিল বিভাগে বিচারাধীন আছে।

বই কেনায় অনিয়মের ঘটনায় সংসদীয় তদন্ত কমিটি

মুজিববর্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’-এর জন্য বঙ্গবন্ধুর ওপর লেখা বই কেনায় ২০ কোটি টাকার অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে চার সদস্যের সংসদীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ২০২০ সালের ২৬ অক্টোবর একাদশ জাতীয় সংসদের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির অষ্টম বৈঠকে সংসদ সদস্য মো. নজরুল ইসলাম বাবুকে আহ্বায়ক করে এই সংসদীয় সাব-কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন— সংসদ সদস্য আলী আজম, শিরীন আখতার ও মো. মোশারফ হোসেন।

আরও পড়ুন- চেক প্রতারণার মামলায় সাংবাদিক দম্পতির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

/এপিএইচ/এফএস/
সম্পর্কিত
প্রশ্নফাঁস: বিমানের ডিজিএমসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র
যেভাবে খালাস পেয়ে যাচ্ছে দুর্ধর্ষ আসামিরা
১৭ লাখ টাকার জমি দেওয়ার পরও চাকরির জন্য চাইলেন ঘুষ, শিক্ষক কারাগারে
সর্বশেষ খবর
দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়ে উদ্বেগ কতটা?
দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়ে উদ্বেগ কতটা?
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ ইস্যুতে জাতিসংঘে ভোট আজ
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ ইস্যুতে জাতিসংঘে ভোট আজ
রাজধানীতে মাদকসহ গ্রেফতার ৩১
রাজধানীতে মাদকসহ গ্রেফতার ৩১
তুরস্কের গ্র্যান্ডমাস্টারের সঙ্গে ফাহাদের পয়েন্ট ভাগাভাগি
তুরস্কের গ্র্যান্ডমাস্টারের সঙ্গে ফাহাদের পয়েন্ট ভাগাভাগি
সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের বানান ভুল লিখলো সওজ, চলছে সমালোচনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের বানান ভুল লিখলো সওজ, চলছে সমালোচনা
আর্জেন্টাইন ক্লাবকে জামাল ভূঁইয়ার ২ কোটি টাকা পরিশোধের নির্দেশ ফিফার
আর্জেন্টাইন ক্লাবকে জামাল ভূঁইয়ার ২ কোটি টাকা পরিশোধের নির্দেশ ফিফার
দেশের ব্যাংকগুলো ধ্বংস হচ্ছে, তার উদাহরণ এনআরবিসি: জিএম কাদের
দেশের ব্যাংকগুলো ধ্বংস হচ্ছে, তার উদাহরণ এনআরবিসি: জিএম কাদের
৫ জনকে হারিয়ে বিপুল ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান সেই সুইটি
৫ জনকে হারিয়ে বিপুল ভোটে ভাইস চেয়ারম্যান সেই সুইটি
অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিকনীতি পরিবর্তন করবে ইরান
অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিকনীতি পরিবর্তন করবে ইরান