X
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪
১৭ বৈশাখ ১৪৩১

বন্ধ হয়নি বিচারবহির্ভূত হত্যা: আসক

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ২১:০৪আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ২১:০৪

আগামী ৭ জানুয়ারির  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে একদলীয়, একপাক্ষিক অভিহিত করে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) চেয়ারপারসন আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেছেন, একটা দলের নির্বাচন হচ্ছে। আদতে ভোটের মাধ্যমে তাই হবে, যা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে হতো। আওয়ামী লীগের জোটে যারা আছে তারাই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে চলতি বছরের মানবাধিকার প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে  তিনি এ মন্তব্য করেন।

আগের তুলনায় কমে আসলেও বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধ হয়নি। বিচারবহির্ভূত হত্যা নিয়ে অভিযোগগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচারও নিশ্চিত করা যায়নি। রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আসক।

আসকের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সাল থেকে সংখ্যাগত দিক কমে আসলেও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ হয়নি। এসব অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচারও নিশ্চিত করা যায়নি। গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ২০ জন। এরমধ্যে পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধে কক্সবাজার জেলায় সাজেদুল ইসলাম মান্না এবং নারায়ণগঞ্জে র‌্যাবের গুলিতে আবুল কাশেম নিহত হন। এছাড়া, পুলিশ হেফাজতে ১৩ জন, র‌্যাবের হেফাজতে ২ জন ও ডিবি (গোয়েন্দা) পুলিশের হেফাজতে ৩ জন নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। ২০২২ সালে ১৯ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ ও গুম

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে ২০২৩ সালে ৯ জন অপহরণ, গুম ও নিখোঁজের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এরমধ্যে ৬ জনকে পরবর্তী সময়ে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। ফিরে এসেছেন ৩ জন। এছাড়া আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিকে আটকের ঘটনা ঘটছে। পরিবার ও স্বজনদের দাবির প্রেক্ষিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার বা আটকের কোনও তথ্য না দিয়ে সরাসরি নাকচ করে দেওয়ার ঘটনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যা যথেষ্ট উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সৃষ্টি করেছে। এরপরও বিভিন্ন অভিযোগে আটক ব্যক্তিদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরবর্তীকালে গ্রেফতার দেখিয়েছে। আটক এবং গ্রেফতার দেখানোর সময়ের যে যথেষ্ট ফারাক, তার কোনও ব্যাখ্যা নেই। এক্ষেত্রে দেশের প্রচলিত আইন ও উচ্চ আদালতের নির্দেশনার সুস্পষ্ট ব্যত্যয় লক্ষ্য করা গেছে।

কারা হেফাজতে মৃত্যু

এ বছর দেশের বিভিন্ন কারাগারে অসুস্থতাসহ বিভিন্ন কারণে মারা গেছেন ১০৫ জন। এর মধ্যে কয়েদি ৪২ এবং হাজতি ৬৩ জন। ২০২২ সালে কারা হেফাজতে মারা যান ৬৫ জন। এর মধ্যে কয়েদি ২৮ এবং হাজতি ৩৭ জন।

আইন সালিশ কেন্দ্রের প্রতিবেদনে বলা হয়, নানা কারণে ২০২৩ সাল ছিল বাংলাদেশের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বছর। ২০২৪ এর শুরুতে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ ১৪টি রাজনৈতিক দল এ নির্বাচন বর্জন করায় এরইমধ্যে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা এবং অংশগ্রহণ নিয়ে দেশে-বিদেশে নানা প্রশ্ন ও উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইতিবাচক অর্জন থাকলেও এ বছর ইউক্রেন যুদ্ধ এবং প্যালস্টোইনে সংঘাতের প্রভাব সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও পড়েছে। যার কারণে মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ সংকটসহ নানামুখী অর্থনৈতিক সংকটের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

২০২৩ সালের বার্ষিক মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এ বছরও শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশে বাধা দেওয়া, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গায়েবি মামলা, রাজনৈতিক গ্রেফতার, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, হেফাজতে নির্যাতন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আইনবহির্ভূত আচরণ, ধরে নিয়ে যাওয়ার পর গুম করার অভিযোগ, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে।

নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের ক্ষেত্রে এ বছর র‌্যাবের হেফাজতে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যুর ঘটনা ছিল বিদ্যমান আইন ও যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করার একটি অন্যতম উদাহরণ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে বেআইনি আটক, নির্যাতনের অভিযোগগুলোর যথাযথ প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না বলে জনমানুষের মধ্যে সৃষ্ট ধারণা ক্রমশ বিস্তৃত হচ্ছে। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য যে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো সরকার ক্রমাগত প্রত্যাখ্যান করেছে এবং সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এসব অভিযোগকে দেশি-বিদেশি প্রচারণার অংশ হিসেবে উল্লেখ করে নানা ধরনের দুঃখজনক মন্তব্য করেছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারকে কেন্দ্র করে সংঘাত থামছে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনি প্রচার শিবির ও মিছিলে হামলা, কর্মীদের মারধর ও হুমকি দেওয়া চলছেই। মাদারীপুরে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে, যাকে ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজের কর্মী বলে দাবি করেছেন। মুন্সিগঞ্জে এক কর্মীর বাড়িতে গুলির ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো ছাড়াই এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এবং নিজ দলীয় প্রার্থীদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলেও নিজেদের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ লক্ষণীয়।

 

নিম্ন আদালতের সাজা দেওয়ার ঘটনা লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। ঢাকার আদালতে গত ৫ মাসে ৯২ মামলায় সাজা হয়েছে অন্তত ১ হাজার ৫১২ জন সরকার বিরোধী রাজনতৈকি দলের নেতাকর্মীর।

সীমান্ত হত্যা ও নির্যাতন

প্রায় প্রতি বছরই ভারতের পক্ষ থেকে বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ সীমান্ত হত্যা বন্ধে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাদের প্রতিশ্রুতির কোনও বাস্তবায়ন ঘটেনি। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য সংরক্ষণ ইউনিটের হিসাব মতে,  ২০২৩ সালে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ হাতে ৩০ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের হাতে ৩১ জন নাগরিক মারাত্মক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ২০২২ সালে বিএসএফ-এর হাতে ২৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হন।

২০২৩ সালে গণপিটুনির ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৫১ জন। ২০২২ সালে গণপিটুনিতে নিহত হয়েছিলেন ৩৬ জন। এ বছর দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর, মন্দির ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের ২১টি ঘটনা ঘটেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৬ বছর হতে চলেছে। কিন্তু এ চুক্তির বাস্তবায়নে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি ঘটেনি। বিশেষত পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের নিকট যে প্রত্যাশা, কমিশন সে অনুযায়ী ভূমিকা রাখতে পারছে না।

নারী অধিকার

নারীর প্রতি সহিংসতা ২০২৩ সালের আরেকটি উদ্বেগজনক বিষয়। বিশেষ করে ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণ, ধর্ষণ-পরবর্তী হত্যা, যৌন হয়রানি, পারিবারিক নির্যাতনের নানা ঘটনাসহ শিশু হত্যা ও নির্যাতনের অনেক ঘটনা ঘটেছে। বিগত বছরের ন্যায় এ বছরও ধর্ষণ, যৌন হয়রানি, পারিবারিক নির্যাতন, সালিশ ও ফতোয়াসহ নারীর প্রতি বিভিন্ন ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। ২০২৩ সালে সারাদেশে ধর্ষণ ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৫৭৩ জন নারী। এর মধ্যে ধর্ষণ পরবর্তী হত্যার শিকার হয়েছেন ৩৩ জন এবং ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেছেন ৫ জন। ধর্ষণের চেষ্টার শিকার হয়েছে ১২৯ জন। এরমধ্যে ধর্ষণের চেষ্টার পর হত্যা করা হয় ৩ জনকে, ধর্ষণের চেষ্টার কারণে আত্মহত্যা করেন ৩ জন। যৌন হয়রানি ও উত্ত্যক্তের শিকার হয়েছেন কমপক্ষে ১৪২ জন নারী। এসব ঘটনার প্রতিবাদ করতে গিয়ে নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন ১২২ জন পুরুষ। এ বছর উত্ত্যক্ত করার কারণে আত্মহত্যা করেছেন ১২ জন নারী। এ ছাড়া যৌন হয়রানির প্রতিবাদ ও উত্তক্ত্যের প্রতিবাদ করতে গিয়ে ৪ জন নারী ও ৪ জন পুরুষ খুন হয়েছেন। পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৫০৭ জন নারী। এর মধ্যে নির্যাতনের কারণে মারা যান ২৯২ জন এবং আত্মহত্যা করেন ১৪২ জন। যৌতুকের জন্য নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১৪২ নারী। এর মধ্যে শারীরিক নির্যাতনের পর হত্যার শিকার হন ৬৪ জন নারী এবং আত্মহত্যা করেন ৬ নারী।

গৃহকর্মী নির্যাতন ও অ্যাসিড নিক্ষেপ

২০২৩ সালে ৩২ জন নারী গৃহকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে শারীরিক নির্যাতনের কারণে মারা যায় ৬ জন, এছাড়া রহস্যজনক মৃত্যু হয় ১ জনের। অপরদিকে এ বছরে অ্যাসিড নিক্ষেপের শিকার হয়েছেন ১০ জন নারী।

শিশু অধিকার

হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ, বলাৎকার, অনলাইনে যৌন হয়রানিসহ শিশুর প্রতি নানা সহিংসতার ঘটনা অব্যাহত থেকেছে পুরো বছরজুড়ে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এর তথ্য সংরক্ষণ ইউনিটের হিসাব মতে, ২০২৩ সালে শারীরিক নির্যাতনের কারণে মৃত্যু, ধর্ষণের পরে হত্যা, ধর্ষণ চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে হত্যা, অপহরণ ও নিখোঁজের পর হত্যাসহ বিভিন্ন কারণে নিহত হয় কমপক্ষে ৪৮৪ জন শিশু। এছাড়া ২০২৩ সালে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয় কমপক্ষে ১০১২ জন শিশু। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৩১৪ জন শিশু, ধর্ষণ চেষ্টা ও যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে ১১৮ জন শিশু এবং বলাৎকারের শিকার হয়েছে ৭৫ ছেলে শিশু।

শ্রমিক অধিকার

চলতি বছরের নভেম্বরের শুরুতে মজুরি বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকদের চলমান আন্দোলনের মধ্যে মিরপুর, আশুলিয়া, চন্দ্রা, গাজীপুর ও অন্যান্য এলাকার অন্তত ৩০০টি পোশাক কারখানা তাদের কার্যক্রম বন্ধ করেছে। এরই মধ্যে শ্রমিক আন্দোলন জোরদার হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আন্দোলনরত শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ হলে আইশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে আঞ্জুয়ারা বেগম নামে একজন নারী শ্রমিক, রাসেল হাওলাদার ও জালালউদ্দিনসহ মোট ৩ জন শ্রমিক নিহত হন। মজুরি বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলন করার ন্যায্য অধিকার রয়েছে, কিন্তু সেই আন্দোলনে গুলিবর্ষণ করে শ্রমিক মেরে ফেলা সম্পূর্ণভাবেই শ্রমিক অধিকারের লঙ্ঘন।

অভিবাসী শ্রমিক

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশতি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের প্রথম ১১ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০ দশমিক ৪১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪১ কোটি ডলার। বাংলাদেশ জনশক্তি ও কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী— বাংলাদেশ থেকে চলতি বছরের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২ লাখ ৪৬ হাজার কর্মী বিদেশে পাঠানো হয়েছে। যা গত বছরের ১১ লাখ ৩৫ হাজারকে ছাড়িয়ে গেছে। শুধু অভিবাসী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ালেই হবে না, তাদের সুরক্ষা এবং মানবাধিকার নিশ্চিত করাটাও গুরুত্বপূর্ণ। অভিবাসী শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য সেসব দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দুতাবাসগুলোকে উপযুক্ত ও সন্তোষজনক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

মানবাধিকার রক্ষায় বিভিন্ন সময়ে সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যেসব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তার বাস্তবায়নও সরকারের দায়িত্ব। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণী নির্বিশেষে সবার জন্য মর্যাদাপূর্ণ ও সমঅধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকার ও নাগরিক সমাজের সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন বলে আসক মনে করে। এ নিয়ে তারা বেশ ‍কিছু সুপারিশও দিয়েছে।

/জেইউ/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে জাতিসংঘে সমালোচনার মুখে তালেবান
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারের’ কার্যক্রমের তদন্ত চায় মানবাধিকার কমিশন
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিমার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভিত্তিহীন তথ্য রয়েছে
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরার ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড 
সাতক্ষীরার ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড 
বিস্তৃত অংশীদারিত্বের লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ ও ইইউ
বিস্তৃত অংশীদারিত্বের লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ ও ইইউ
রাশিয়ার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আকাশসীমার নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ এস্তোনিয়ার
রাশিয়ার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আকাশসীমার নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ এস্তোনিয়ার
কেএনএফ দমন অভিযান: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেবে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি
কেএনএফ দমন অভিযান: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেবে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি
সর্বাধিক পঠিত
এসি কেনার আগে মনে রাখতে হবে এই ৭ বিষয়
এসি কেনার আগে মনে রাখতে হবে এই ৭ বিষয়
আওয়ামী লীগ নেতাকে হারিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা রউফ জয়ী
আওয়ামী লীগ নেতাকে হারিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা রউফ জয়ী
বেতন বৈষম্যে উচ্চশিক্ষার মান হারাচ্ছে বেসরকারি কলেজগুলো
বেতন বৈষম্যে উচ্চশিক্ষার মান হারাচ্ছে বেসরকারি কলেজগুলো
ট্রাকের চাকায় পিষে দেওয়া হলো ৬ হাজার কেজি আম
ট্রাকের চাকায় পিষে দেওয়া হলো ৬ হাজার কেজি আম
সিএনজির রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চালু করতে বিআরটিএ অফিস ঘেরাও
সিএনজির রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চালু করতে বিআরটিএ অফিস ঘেরাও