X
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫
২৩ বৈশাখ ১৪৩২

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য আসছে নতুন আইন

শফিকুল ইসলাম
০৭ মে ২০২৫, ০০:০১আপডেট : ০৭ মে ২০২৫, ০০:০১

সরকারি চাকরিজীবীদের আতঙ্ক কাটছে না। গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর থেকে একের পর এক অলিখিত সরকারি সিদ্ধান্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আতঙ্কিত করে তুলছে। শেখ হাসিনা সরকারের দোসর হিসেবে চিহ্নিত সচিব, সিনিয়র সচিব, বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ডিসি, এসপি, ইউএনও, ওসি, ম্যাজিস্ট্রেট, জুলাই আন্দোলনে মদতদাতা, গুলি চালানো ও আন্দোলন থামিয়ে দেওয়ার নির্দেশদাতা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ বিভিন্ন পদে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণ, ওএসডি এবং বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর প্রক্রিয়া শেষ হতে না হতে এবার তারা সরাসরি চাকরি হারানোর আতঙ্কে আছেন বলে জানা গেছে।

সরকার বিদ্যমান চাকরি আইনকে নতুন করে সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে। এতে দাফতরিক বা প্রশাসনিক কাজে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী যেকোনও এক বা একাধিক কর্মচারীকে তদন্ত ছাড়াই এক সপ্তাহের নোটিশে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে। সচিবালয়ের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে এই আতঙ্কের কথা জানিয়েছেন।  

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সব ধরনের আন্দোলন সংগ্রাম বন্ধ হতে যাচ্ছে। এ জন্য করা হচ্ছে নতুন আইন। যেকোনও দাবিতে যখন তখন আন্দোলন, কাজ, কর্ম, অফিস, ডিউটি বাদ দিয়ে ধর্মঘট বা মিছিল মিটিং বা কর্মকর্তাদের দফতরে অবস্থান কর্মসূচি পালন আর চলবে না। এসবের কারণে সরকারি কাজকর্মে স্থবিরতা নেমে আসে, সৃষ্টি হয় বিশৃ্ঙ্খলা, বাধাগ্রস্ত হয় জনসাধারণের জন্য নেওয়া সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া। এসব কারণেই সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বলে জানা গেছে।

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রশাসনিক অস্থিরতা দানা বাধে। সেই অস্থিরতায় সরকারের সব কার্যক্রম প্রায় স্থবির হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে সব কাজকর্ম বাদ দিয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর হিসেবে এক গ্রুপ অপর একটি গ্রুপকে চিহ্নিত করার কাজে ব্যস্ত হয়ে ওঠে। পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ের সব স্তরের কাজকে গুছিয়ে করার ক্ষেত্রে সমন্বয়ের অভাব, পদোন্নতি, ক্যাডার বৈষম্য, মহার্ঘ ভাতার দাবিসহ সচিবালয়ের কর্মচারীরা সোচ্চার হয়ে ওঠে নিজেদের দাবি-দাওয়া আদায়ে। এ নিয়ে পুরো প্রশাসনে চলছে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, ক্ষোভ আর হতাশা। এর মধ্যে সেই সময়ের অর্থাৎ গত বছরের ৫ আগস্টের আগে পুরো জুলাইজুড়ে দায়িত্ব পালনকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট ও জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ডিসিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ কার্যক্রম এই অস্থিরতা, ক্ষোভ ও হতাশার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে। সচিবালয়ে একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, প্রশাসনে কাজের গতি ফিরিয়ে আনতে সরকারকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছে, যা এখনও চলমান। এখনও প্রশাসনে চলছে নীরব স্থবিরতা। কাজেকর্মে চলছে ঢিলেমি। সচিবালয়ের অভ্যন্তরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাধিক অংশ তাদের দাবি দাওয়া আদায় নিয়ে কাজ করছে। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসনের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। এসব বিষয় সঠিকভাবে পরিচালনা করতে না পারলে পুরো প্রশাসন একসময় শতভাগ ভেঙে পড়তে পারে। যা নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আরও জানা গেছে, বর্তমান প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা কঠোর হস্তে দমানোর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। এর জন্য বিদ্যমান ‘সরকারি চাকরি আইন-২০১৮’ সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে চাকরি আইনে ছয় বছর আগে বাতিল হওয়া ‘সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ ১৯৭৯’ থেকে কয়েকটি ধারা ওই আইনে যুক্ত করা হচ্ছে। সংশোধিত আইনটি কার্যকর হলে দাফতরিক বা প্রশাসনিক কাজে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী কর্মচারীদের তদন্ত ছাড়াই এক সপ্তাহের নোটিশে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া যাবে। সংশ্লিষ্টদের মতে, এতে প্রশাসনে চাকরি হারানোর ঝুঁকি বাড়তে পারে।

জানা গেছে, গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে পেশাগত দ্বন্দ্ব, অনুমতি ছাড়াই কিছু কর্মচারীর কর্মস্থলে অনুপস্থিতি, ডিসি নিয়োগকাণ্ডে হট্টগোল-হাতাহাতি, সচিবের রুম আটকে আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার এ উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রথমে বাতিল হওয়া সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, ১৯৭৯ কার্যকর করার ব্যবস্থা নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। চিঠিতে বলা হয়, ‘দেশের বিদ্যমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সরকারি কর্মচারীদের মাঝে নানা মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে। তাদের মধ্যে অস্থিরতা কাজ করছে। এদের কেউ কেউ কর্মস্থলে অনুপস্থিত থেকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের আইনসংগত আদেশ/নির্দেশ পালনে অনীহা প্রকাশ করছেন। এতে সরকারকে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

যার ফলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ সরকারি কর্মকাণ্ড সম্পাদনে শৈথিল্য দেখা যাচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মচারীদের জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ, আনুগত্য প্রতিষ্ঠা ও বিশৃঙ্খলা প্রতিহতকরণ এবং দ্রুত আইনগত কার্যক্রম গ্রহণের ব্যবস্থা হিসেবে রহিতকৃত সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, ১৯৭৯ পুনরায় কার্যকর করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় রহিতকৃত সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, ১৯৭৯ কার্যকর করার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’

বিষয়টি নিয়ে সরকারের শীর্ষ মহলে আলাপ আলোচনার পর বাতিল হওয়া সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, ১৯৭৯-এর সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো বিদ্যমান সরকারি কর্মচারী আইনে সংযোজন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ২০১৮ সালে বাতিল হয়ে যাওয়া ‘সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, ১৯৭৯’-তে যা ছিল, সরকারি কর্মচারী আইনে তা প্রতিস্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আইনের খসড়াটি প্রধান উপদেষ্টার সম্মতি সাপেক্ষে শিগগিরই উপদেষ্টা পরিষদের সভায় উপস্থাপন করা হবে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, দাফতরিক বা প্রশাসনিক কাজে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশোধনের প্রস্তাবিত খসড়ায় তিন ধরনের শাস্তির কথা বলা হয়েছে, (ক) চাকরি থেকে বরখাস্ত, (খ) চাকরি থেকে অব্যাহতি এবং (গ) পদাবনতি বা বেতন কমিয়ে দেওয়া। প্রথমত, কোনও কর্মকর্তা বা কর্মচারী যদি এমন কোনও কাজে যুক্ত থাকেন, যাতে অন্য কর্মচারীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয় বা শৃঙ্খলা নষ্ট হয় বা অন্য কোনও কর্মচারীর কাজ করতে সমস্যা হয়। দ্বিতীয়ত, যদি কোনও কর্মচারী ছুটি বা অন্য কোনও যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন বা অন্য যেকোনোভাবে কাজ থেকে বিরত থাকেন। তৃতীয়ত, অন্য কোনও কর্মচারীকে কাজ থেকে বিরত থাকতে প্ররোচনা দেওয়া বা অন্য কোনও উপায়ে কাজ থেকে নিবৃত্ত রাখতে চেষ্টা করা। চতুর্থত, অন্য কোনও কর্মচারীকে তার কর্মস্থলে উপস্থিত হতে বা কাজ করতে বাধা দেওয়া। উল্লিখিত যেকোনও বিষয়ে দোষী যেকোনও এক বা একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারীকে তদন্ত ছাড়াই এক সপ্তাহের নোটিশে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়াসহ যেকোনও শাস্তি দিতে পারবে সরকার।

প্রস্তাবিত খসড়ায় বলা হয়েছে, অভিযুক্ত কর্মচারীকে দুই থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ দিনের মধ্যে অভিযোগের জবাব বা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হবে। উল্লিখিত সময়ে অভিযোগের জবাব না দিলে বা জবাব দেওয়ার পরও অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত হলে কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট শাস্তি আরোপ করে তিন দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর সুযোগ দেবে। এরপর জবাব না দিলে বা জবাব দিলেও তা কর্তৃপক্ষের কাছে সন্তোষজনক না হলে অভিযুক্ত কর্মচারীর ওপর চূড়ান্তভাবে শাস্তি আরোপ করা হবে। তবে শাস্তির বিরুদ্ধে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবর সাত দিনের মধ্যে বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির বরাবর ৩০ দিনের মধ্যে আপিল করা যাবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, শাস্তির বিপরীতে আপিলের ক্ষেত্রে ১৯৭৯ সালের বিশেষ বিধান অধ্যাদেশে কোনও ‘আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না’ এমন বিধান ছিল। কিন্তু সরকারি কর্মচারী আইনের প্রস্তাবিত খসড়ায় এটি বাদ দেওয়া হচ্ছে। এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতির কাছে আপিলের মাধ্যমে পাওয়া সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

এ প্রসঙ্গে সচিবালয়সহ কয়েকটি জেলা প্রশাসকের দফতরে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছু কর্মকর্তার দলবাজির কারণে অনেক নিরপরাধ কর্মকর্তার চাকরি যাচ্ছে বা আগামীতে যাবে। বিশেষ করে যারা গত ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন, মাঠ প্রশাসনে কাজ করেছেন, তারা অনেকটাই আতঙ্কের মধ্যে দিন পার করছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের দফতরে কর্মরত একজন কর্মকর্তা বলেছেন, “সংবিধানের ৩৯(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দান করা হইলো।’ ১৯৭৯ সালের বিশেষ আইনটি যখন হয়েছিল তখন সংবিধান স্থগিত ছিল। অথচ এখন সংবিধান কার্যকর থাকা অবস্থায় সেটি চাপিয়ে দেওয়ার কাজ চলছে।”  

এরই মধ্যে প্রশাসনের অভ্যন্তরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠন তাদের বিবৃতি বা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে প্রশাসনকে উত্তেজিত করে রেখেছে। প্রশাসন ক্যাডারের বিরুদ্ধে গিয়ে গঠিত হয়েছে অন্য একটি সংগঠন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ। তারা বিবৃতি দিয়ে তাদের সংগঠনের কাজকর্ম জানান দিচ্ছে। যেমন প্রশাসন ক্যাডার পক্ষপাতিত্ব ও বৈষম্যমূলকভাবে সাময়িক বরখাস্তের প্রতিবাদে এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের প্রতিক্রিয়ায় আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ ফারুক দেওয়ান জানিয়েছেন, সম্প্রতি প্রশাসন ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন ঢাকায় সমাবেশের আয়োজন করে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনকে আলটিমেটাম দেয় এবং সে সময় ও পরবর্তীতে তারা অন্য ক্যাডারের সদস্যদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করেন। এর পূর্বে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ঘেরাও করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন কেউ কেউ। তার পরিপ্রেক্ষিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিষদের অন্তর্ভুক্ত ২৫টি ক্যাডারের সদস্যদের সঙ্গে প্রশাসন ক্যাডারের সদস্যদের পাল্টাপাল্টি বক্তব্য শুরু হয়। এতে প্রশাসনের কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে প্রশাসনে।

এ ধরনের ঘটনা সচিবালয়ের ভেতরে অহরহ ঘটছে। এসব অস্থিরতা নিরসনের লক্ষ্যেই সরকার চাকরি আইন সংশোধনের মধ্য দিয়ে প্রশাসনের শৃঙ্খলা ফেরানোর চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান সম্প্রতি বিষয়টি সম্পর্কে গণমাধ্যমকে বলেছেন ‘এটি সরকারের এখতিয়ার। এখানে আমার কোনও বক্তব্য দেওয়া ঠিক নয়।’

/আরআইজে/এমওএফ/
সম্পর্কিত
অভিন্ন নিয়োগ বিধিমালা না করার অনুরোধ কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের
পেটেন্ট-ট্রেডমার্ক অধিদফতরে নতুন ডিজি
অভিন্ন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়নে কমিটি করেছে সরকার
সর্বশেষ খবর
মুম্বাইয়ের সাত ম্যাচের জয়যাত্রা থামিয়ে গুজরাট শীর্ষে
মুম্বাইয়ের সাত ম্যাচের জয়যাত্রা থামিয়ে গুজরাট শীর্ষে
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
এনসিপির রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটি গঠন
গুলশানে ভাস্কর রাসাকে হেনস্তার অভিযোগ
গুলশানে ভাস্কর রাসাকে হেনস্তার অভিযোগ
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনায় আরও ১৭ জন গ্রেফতার
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনায় আরও ১৭ জন গ্রেফতার
সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিকে আরও একটি অধিদফতর হচ্ছে
প্রাথমিকে আরও একটি অধিদফতর হচ্ছে
চেম্বার থেকে নারী চিকিৎসককে টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় এনে মারধর
চেম্বার থেকে নারী চিকিৎসককে টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় এনে মারধর
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন, দুই শনিবার খোলা থাকবে অফিস
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন, দুই শনিবার খোলা থাকবে অফিস
৩০ পেরোনোর পর বলিরেখা আটকাতে এই ৫ টিপস মেনে চলা জরুরি
৩০ পেরোনোর পর বলিরেখা আটকাতে এই ৫ টিপস মেনে চলা জরুরি
শব্দচয়ন ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’, হেফাজতের দুঃখপ্রকাশ
শব্দচয়ন ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’, হেফাজতের দুঃখপ্রকাশ