X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

মশার ওষুধ সংকটে ডিএসসিসি: ৮ মাসেও চূড়ান্ত হয়নি টেন্ডার

শাহেদ শফিক
২৯ আগস্ট ২০২০, ১৪:০০আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১২:৫৩

ডিএসসিসি উড়ন্ত মশা মারার ওষুধ সংকটে পড়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। চাহিদার তুলনায় যৎসামান্য মজুত নিয়েই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের বাহক এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। তাও চলছে ধারদেনা করে। বছরের আট মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও ওষুধ ফর্মুলেশনের টেন্ডার চূড়ান্ত করতে পারেনি সংস্থাটি। তিন দফা শেষে চতুর্থ দফায় আবারও পুনঃটেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এ অবস্থায়ও সিটি করপোরেশনের দাবি, তারা মশা নিয়ন্ত্রণে সফল। নগরবাসী বলছেন, নগরজুড়ে মশার উপদ্রব বেড়েছে। আর সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) বলছে, ডিএসসিসির ১৬টি ওয়ার্ড ডেঙ্গুর ঝুঁকিতে রয়েছে।

গত বছর ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাবের পর বিদেশ থেকে সরাসরি ওষুধ আমদানি করার অনুমতি দেওয়া হয় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনকে। এরপর বিদেশ থেকে ম্যালাথিউন ৫% আমদানি করে ডিএসসিসি। কিন্তু আমদানিকৃত ওষুধটি সরাসরি ব্যবহার উপযোগী নয়। এর সঙ্গে ৯৫ শতাংশ ডিজেল ও ২৫ থেকে ৫০ এমএল সাইট্রোনেলা মিশ্রিত করে ছিটাতে হয়। এজন্য ডিজেল এবং ওষুধের ফর্মুলেশন (মিশ্রণ) সঠিক হতে হয়। আর এই কাজটি করার জন্য সিটি করপোরেশনের নিজস্ব কোনও প্রযুক্তি নেই। এজন্য দ্বিতীয় পক্ষ দিয়ে কাজ করতে হয় নগর ভবনকে।

তৃতীয় দফায়ও চূড়ান্ত হয়নি ওষুধ ফর্মুলেশন কাজ

ওষুধ ফর্মুলেশন করতে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ৬ লাখ ৪০ হাজার লিটার অ্যাডাল্টিসাইডিং ওষুধের জন্য টেন্ডার আহ্বান করে ডিএসসিসি। তাতে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ১২ কোটি ৪১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এতে সর্বনিম্ন দরদাতা হয় দ্য লিমিট অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি লিটার ওষুধের ফর্মুলেশন করতে দর দেয় ১৭২ টাকা। কিন্তু গত বছর মানহীন ওষুধ সরবরাহের অভিযোগ থাকায় প্রতিষ্ঠানটিকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল মেসার্স ফরওয়ার্ড ইন্টারন্যাশনাল (বিডি) লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি লিটারের জন্য দর দেয় ১৮৫ টাকা। আর তৃতীয় অবস্থানে ছিল জাহিন কনস্ট্রাকশন। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি লিটারের দর দেয় ১৯৫ টাকা। কিন্তু প্রথম অবস্থায় কোনও প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ না দিয়ে ফের টেন্ডার আহ্বান করে ডিএসসিসি।

পুনঃটেন্ডারে সর্বনিম্ন দরদাতা হয় মেসার্স ফরওয়ার্ড ইন্টারন্যাশনাল (বিডি) লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি সর্বনিম্ন দর দেয় ১৫৫ টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা মেসার্স দ্য লিমিট অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস দর দিয়েছে ১৬৩ টাকা। তৃতীয় অবস্থানে থাকা মেসার্স নোকন লিমিটেড দর দেয় ১৮৩ টাকা। আর মেসার্স মার্শাল এগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড চতুর্থ অবস্থান থেকে দর দেয় ১৮৯ টাকা। কিন্তু এই দফায়ও কাউকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। আহ্বান করা হয় পুনঃটেন্ডার।

তৃতীয় দফার টেন্ডারে দ্য লিমিট অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড সর্বনিম্ন ১৩৩ টাকা দর দেয়। ১৪৮ টাকা দর দিয়ে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করে এসিআই লিমিটেড। তৃতীয় স্থানে অবস্থান করে ফরওয়ার্ড ইন্টারন্যাশনাল (বিডি) লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি দর দেয় ১৪৯ টাকা। ১৫৫ টাকা দর দিয়ে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করে নোকন লিমিটেড। আর পঞ্চম ও সর্বোচ্চ দরদাতা হয় মার্শাল এগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি লিটার ওষুধ ফর্মুলেশনের জন্য দর দিয়েছে ১৮৯ টাকা। কিন্তু এ পর্যায়েও কোনও প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি।

শর্তের বেড়াজালে টেন্ডার

ডিএসসিসির ভান্ডার বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, প্রথম ও দ্বিতীয় দফার টেন্ডারে দেড় কোটি টাকার কাজের অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়েছে। তৃতীয় দফার টেন্ডারে এর পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে সাত কোটি টাকা। আর চলতি চতুর্থ দফায় চাওয়া হয়েছে ৫ কোটি টাকার কাজের অভিজ্ঞতা। বর্তমানে দেশে এ পরিমাণ কাজের অভিজ্ঞতা মাত্র একটি প্রতিষ্ঠানের রয়েছে। ফলে এ টেন্ডারে একটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যরা অংশ নেওয়ার সুযোগ হারাচ্ছেন।

ধার করে চলছে মশক কার্যক্রম

জানা গেছে, মশা নিধনে দুই ধরনের ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। সেগুলো হচ্ছে–অ্যাডাল্টিসাইডিং (উড়ন্ত মশার ওষুধ) এবং লার্ভিসাইডিং (মশার লার্ভা মারার ওষুধ)। চলতি বছরের শুরু থেকেই এই দুই ধরনের ওষুধ সংকটে পড়ে ডিএসসিসি। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) থেকে প্রথম ধাপে ২৫ হাজার লিটার ধার পায় ডিএসসিসি। দ্বিতীয় দফায় আরও ২৫ হাজার লিটার ধার চাওয়া হয়েছে। তবে সেগুলো এখনও পাওয়া যায়নি।

এছাড়া ডিপিএম পদ্ধতিতে (ডিরেক্ট প্রকিউরমেন্ট মেথড) মেসার্স মার্শাল এগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড থেকে প্রতি লিটার ১৭৮ টাকার বিনিময়ে ২৫ হাজার লিটার ও মেসার্স ফরওয়ার্ড ইন্টারন্যাশনাল (বিডি) লিমিটেড থেকে ১৫০ টাকা করে তিন দফায় ৬৪ হাজার লিটার ওষুধ ফর্মুলেশন করে নেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে চলতি বছরে ফর্মুলেশন করা ৮৯ হাজার লিটার অ্যাডাল্টিসাইডিং ওষুধ সংগ্রহ করেছে ডিএসসিসি।

চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ অপ্রতুল

ডিএসসিসির ভান্ডার সূত্র জানিয়েছে, প্রতি বছর মশার লার্ভা নির্ধারণের জন্য প্রায় ১০ হাজার লিটার ওষুধের চাহিদা থাকে ডিএসসিসিতে। পাশাপাশি উড়ন্ত মশা মারার জন্য প্রায় ৬ থেকে ৮ লাখ লিটার অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ের প্রয়োজন হয়। এই অনুযায়ী ওষুধও সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু এ বছর দেখা গেছে তার ব্যতিক্রম।

করোনার সময়ে করোনা সামগ্রীসহ কী পরিমাণ ওষুধ সংগ্রহ ও বিতরণ করা হয়েছে গত ২৮ আগস্ট তার একটি ফিরিস্তি তৈরি করেছে ডিএসসিসি। তাতে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরে ৬৫ হাজার ২০০ লিটার ফর্মুলেশনকৃত অ্যাডাল্টিসাইডিং ওষুধ সংগ্রহ করেছে ডিএসসিসি। তার মধ্যে ৫৮ হাজার ২০০ লিটার ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। ভান্ডারে মজুত রয়েছে ৭ হাজার লিটার। একই সঙ্গে পুরো বছরে ৯ হাজার ২৪০ লিটার লার্ভিসাইডিং সংগ্রহ করা হয়েছে। এরমধ্যে গত ৮ মাসে মাত্র ২ হাজার ৭৯০ লিটার ওষুধ প্রয়োগ বা মাঠপর্যায়ে বিতরণ করা হয়েছে, যা মোট চাহিদার মাত্র এক চতুর্থাংশ। এই ওষুধটির এখনও ৬ হাজার ৪৫০ লিটার মজুত রয়েছে। অপরদিকে ৬ লাখ ৪০ হাজার লিটারের বেশি অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ের চাহিদা থাকলেও ডিএসসিসি হিসাব বলছে, করোনাকালীন সময়ে ব্যবহার হয়েছে মাত্র ৫৮ হাজার ২০০ লিটার, যা মোট চাহিদার ১২ ভাগের এক ভাগ।

টেন্ডার ছাড়াই ওষুধ ফর্মুলেশন

মশার ওষুধ সংকটে পড়লে টেন্ডার আহ্বান না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে কোনও ধরনের চুক্তি ছাড়াই গত বছরের শেষের দিকে এক লাখ ৬০ হাজার লিটার ওষুধ নেওয়া হয়। এর মধ্যে মেসার্স মার্শাল এগ্রোভেট কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড থেকে এক লাখ লিটার ও দ্য লিমিট অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড থেকে ৬০ হাজার লিটার ওষুধ নেয় ডিএসসিসি। কিন্তু এসব ওষুধের টাকা এখনও দিতে পারেনি সংস্থাটি। সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মো. এমদাদুল হক ও সাবেক প্রধান ভান্ডার কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম মিলে এই ওষুধ সংগ্রহ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ওষুধ সংগ্রহের বৈধ কোনও কাগজপত্র না থাকায় তৎকালীন মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন সেই বিল পরিশোধ করে যাননি।

লার্ভিসাইডিং করে মশা নিয়ন্ত্রণের কৌশল

সিটি করপোরেশন বলছে, তারা অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ের চেয়ে লার্ভিসাইডিং বেশি করতে চান। কারণ লার্ভিসাইডিং মশা উৎপাদন করতে দেয় না। আর অ্যাডাল্টিসাইডিং উড়ন্ত মশা নিধন করে। যদি মশা উৎপাদন বন্ধ করা যায় তাহলে আর অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ের প্রয়োজন হবে না। করপোরেশনের এ কৌশলকে নগরবাসী কীটতত্ত্ববিদরা স্বাগত জানালেও তা বাস্তবায়ন করতে দেখা যাচ্ছে না।

ওষুধ কম, তবু কর্মী বেশি অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ে

মশা নিয়ন্ত্রণে দুই বেলা কাজ করেন মশকনিধন কর্মীরা। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লার্ভিসাইডিং এবং দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত অ্যাডাল্টিসাইডিং করা হচ্ছে। লার্ভিসাইডিংয়ে বেশি গুরুত্বের কথা বলা হলেও করপোরেশনের এক তালিকায় দেখা গেছে লার্ভিসাইডিংয়ের তুলনায় অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ে নিয়োজিত শ্রমিক সংখ্যা বেশি। অপর দিকে অ্যাডাল্টিসাইডিং না থাকায় কর্মীরা অলস সময় কাটাচ্ছেন।

মাঠকর্মীদের বক্তব্য

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএসসিসির একাধিক মাঠ পর্যায়ের মশককর্মীরা জানান, বর্তমানে অ্যাডাল্টিসাইডিং ওষুধ নেই বললেই চলে। প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫ থেকে ১০টি করে মেশিন থাকলেও দৈনিক এক থেকে দুটি করে মেশিন চালানো হচ্ছে। আবার কখনও কখনও ওষুধ না থাকায় একটিও চালানো যাচ্ছে না।

ডেঙ্গু ঝুঁকিতে ১৬ ওয়ার্ড

চলতি মৌসুমে ঢাকা দক্ষিণের ১৬টি ওয়ার্ড ডেঙ্গুর ঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছে আইইডিসিআর। গত ১৯ থেকে ২৮ জুলাই নগরজুড়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালিত এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। সেগুলো হচ্ছে: ২, ৪, ৮, ৯, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৮, ২৫, ৩৪, ৪০, ৪১, ৪৫ ও ৫১ নম্বর ওয়ার্ড।

যা বলছে কর্তৃপক্ষ

বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মো. এমদাদুল হক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা টেন্ডার কাজ চূড়ান্ত করতে না পারলেও ডিপিএমের মাধ্যমে কিছু ওষুধ নিয়েছি। সেগুলো প্রয়োগ করা হচ্ছে।’ এর বেশি কিছু বলতে  তিনি রাজি হননি।

আর প্রধান ভান্ডার কর্মকর্তার দাবি, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর ডিএসসিসিতে মশার সংখ্যা কম। তিনি বলেন, ‘আমরা মশার বংশবিস্তার ধ্বংসে বেশি লার্ভিসাইডিং করছি। আর উত্তর সিটি থেকে প্রথমে ২৫ হাজার লিটার ধার নেওয়া হয়েছে। এখন আবার ২৫ হাজার লিটার ধার চাওয়া হয়েছে।’

এ বিষয়ে ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মামুনুর রহমান মামুন বলেন, ‘মশা একসঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এক সিটিতে নিয়ন্ত্রণ আর অন্য সিটিতে বেড়ে গেলে পরিস্থিতি একই হবে। তাই আমরা ডিএসসিসির প্রয়োজন হলে ওষুধ ধার দিয়ে থাকি। তারা আমাদের থেকে আগে ২৫ হাজার লিটার নিয়েছে। আবার ২৫ হাজারের জন্য আবেদন করেছেন। আমরা ওষুধ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

/এমএএ/এমএমজে/
সম্পর্কিত
‘নীরব এলাকা’, তবু হর্নের শব্দে টেকা দায়
সমবায় সমিতির নামে কোটি টাকার দুর্নীতি: দুদকের অনুসন্ধান শুরু
হজ ব্যবস্থাপনায় বিশৃঙ্খলার শঙ্কা এজেন্সি মালিকদের
সর্বশেষ খবর
থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
পশ্চিমাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চীনকে যা করতে হবে
পশ্চিমাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চীনকে যা করতে হবে
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী মিডফিল্ডারকে নিয়ে দুঃসংবাদ
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী মিডফিল্ডারকে নিয়ে দুঃসংবাদ
টেবিলে রাখা ‘সুইসাইড নোট’, ফ্ল্যাট থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার
টেবিলে রাখা ‘সুইসাইড নোট’, ফ্ল্যাট থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ