X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১
জামায়াতের বায়তুল মাল: প্রথম পর্ব

বেশিরভাগই ব্যয় হয় ‘ফুলটাইমার’দের ভরণপোষণে

সালমান তারেক শাকিল
২৪ আগস্ট ২০১৮, ১৩:৩৬আপডেট : ২৫ আগস্ট ২০১৮, ০০:৩০

 

জামায়াত ইসলামী জামায়াতে ইসলামীর সাধারণ জনশক্তি (কর্মী-সমর্থক-সক্ষম নেতা-শুভানুধ্যায়ী) থেকে প্রাপ্ত চাঁদার (ইয়ানত) প্রায় বেশিরভাগ অংশই চলে যাচ্ছে বেতনভুক্ত নেতাদের পকেটে। ‘ফুলটাইম দায়িত্বশীল’ হিসেবে কেন্দ্রীয় বায়তুল মালের (কোষাগার) প্রায় পুরো অংশই ব্যয় হচ্ছে নেতা ও কর্মীদের বিভিন্ন চাহিদায়। সাংগঠনিক থেকে ব্যক্তিগত সব ধরনের খাতে বেতনভুক্ত নেতাদের অর্থের জোগান দেওয়া হয় দলীয়ভাবে। এই ব্যয়ের একটি বড় অংশই ব্যবহার হচ্ছে কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতাদের ভরণপোষণে।

দলের দুঃসময়ে এই ‘ফুলটাইমারদের’ মাধ্যমে দলীয় অর্থের বেশিরভাগ ব্যয় হওয়ায় সাধারণ কর্মী-সমর্থক-ভক্ত ও শুভানুধ্যায়ীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। তাদের শঙ্কা, জামায়াতের মতো দলে এ ধরনের চর্চা আগামী দিনে দলটির মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ও বিরোধ সৃষ্টি করার উপযোগিতা তৈরি করবে। জামায়াতের কয়েক স্তরের নেতা, সিনিয়র নেতাদের পরিবার, কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলে দলের বর্তমান এ অবস্থা সম্পর্কে জানা গেছে।

অর্থের উৎস ও মাসিক আয়ের পরিমাণ

বাংলা ট্রিবিউনের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে জামায়াতের বেতুনভুক্ত নেতাদের একটি চিত্র। সংগঠনের বিভিন্ন স্তরে কথা বলে ধারণা পাওয়া গেছে, দলটির মাসিক আয় প্রায় তিন কোটি টাকা। যদিও জামায়াতের দায়িত্বশীলদের কেউ কেউ মাসে তিন কোটি টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। আবার কোনও কোনও নেতা বলেছেন, এই পরিমাণ অর্থ ওঠা স্বাভাবিক।

২০১৬ সালের শুরুর দিকে জামায়াতের ইয়ানতের এক কোটি ৪৭ হাজার টাকাসহ বায়তুল মাল বিভাগের কয়েকজন দায়িত্বশীল নেতা পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফে ওই টাকা উদ্ধার হওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর জামায়াতের তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ‘আটক ব্যক্তিরা জামায়াতের অর্থ বিভাগের দায়িত্বশীল। ২০১৫ সালের শেষ প্রান্তে অনুদান বাবদ প্রদত্ত অর্থ সংগঠনে জমা হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগের পাঁচজন দায়িত্বশীলকে গ্রেফতার করে ওই অর্থের পুরোটাই নিয়ে যায় পুলিশ।’

জামায়াতের গঠনতন্ত্রের ৬৫ ধারা অনুযায়ী বায়তুল মালের আয়ের উৎস হচ্ছে—

১. জামায়াতের রুকন, কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত ক. মাসিক ইয়ানত, (নিয়মিত মাসিক সাহায্য, খ. জাকাতও উশর (জাকাত ও উশর থেকে প্রাপ্ত অর্থ জামায়াতের কল্যাণ তহবিলে জমা হবে এবং শরিয়ত পন্থায় ব্যয় হবে) গ. এককালীন দান।

২. অধস্তন সংগঠন থেকে প্রাপ্ত নির্ধারিত মাসিক আয় (জেলা, মহানগর, মহিলা বিভাগ ইত্যাদি)।

৩. জামায়াতের নিজস্ব প্রকাশনীর মুনাফা (যেমন: আধুনিক প্রকাশনী, দৈনিক সংগ্রাম ইত্যাদি)।

জামায়াতের মহানগর, কেন্দ্র, বিভিন্ন জেলা পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিমাসে সবক’টি জেলা ও বিভাগীয় শাখার মোট বায়তুল মালের ২০ শতাংশ কেন্দ্রের বায়তুল মালে জমা দিতে হয়। মহিলা বিভাগ থেকেও একটি বড় অংশ আসে বায়তুল মালে।

এছাড়া, গত ১০ বছরে জামায়াতের এককালীন অনুদান বেড়েছে, যার একটি বড় অংশ আসে ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য, তুরস্কসহ বিভিন্ন দেশ থেকে।

মাসে তিন কোটি টাকা ইয়ানত উত্তোলনের বিষয়টির বিরোধিতা করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘মাসিক তিন কোটি টাকা ইয়ানত আসার বিষয়টি সঠিক নয়। আমাদের তো বড় বড় শিল্পপতি নেই।’

অন্যদিকে, সিলেট জেলা জামায়াতের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ‘মাসে তিন কোটি টাকা ইয়ানত হিসেবে আসা স্বাভাবিক।’

জামায়াতের সমর্থক ও সাবেক একজন আমলা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘অন্যান্য দলের তুলনায় জামায়াতের নেতাদের পেছনে ব্যয় কম। এখানে অফিস স্টাফদের বেতন দেওয়া হয়। আর যারা ফুলটাইমার আছেন, তাদের সংখ্যা খুব কম। তাদের হয়তো মাসে কিছু টাকা দেওয়া হয়। এটা উল্লেখযোগ্য নয়।’ সাবেক এই আমলা আরও জানান, তিনি নিজেও প্রতি মাসে ৩৪ হাজার টাকা দেওয়ার চেষ্টা করেন। সারা দেশে অন্তত ৮-১০ লাখ কর্মী আছে, তারা সহযোগিতা করে। আমার ধারণা, ৫-৬ কোটি টাকা তো আসতেই পারে।’

কাদের পেছনে ব্যয় হচ্ছে বায়তুল মাল

জামায়াতের একটি প্রকাশনী সংস্থার সাবেক এক দায়িত্বশীল জানান, সারা দেশ থেকে এখন জামায়াতের ইয়ানত সংগ্রহ হয় প্রায় তিন কোটি টাকা। এরমধ্যে কেন্দ্র ও ঢাকা মহানগরের ‘ফুলটাইমারদের’ জন্য বরাদ্দ বেশি। তাদের ভরণপোষণ, যাতায়াত, সফর, সাংগঠনিকভাবে ভাতা দেওয়া হয়। আর এর পরিমাণ ধরা হয় জীবনযাপনের স্থানীয় মান অনুযায়ী।

দলটির অভ্যন্তরীণ তথ্য অনুযায়ী, ফুলটাইমার বলা হয় সার্বক্ষণিক দায়িত্বশীলকে, যিনি সংগঠনের কাজেই সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন। কেন্দ্রের অন্তত ১৫ থেকে ২০ জন, ঢাকা মহানগরের সিনিয়র নেতারা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্যদের সক্রিয় একটি অংশ, মহানগরীর সার্বক্ষণিক দায়িত্বশীল, বায়তুল মাল সম্পাদক, জোনাল প্রধান, অফিস স্টাফ, সার্বক্ষণিক কর্মীদের পেছনে ইয়ানতের একটি বড় অংশ ব্যয় হয়। এরমধ্যে ভাতাভুক্তদের বেশিরভাগই নেতা।

জামায়াতে ইসলামী এ বিষয়টিই সাধারণ কর্মীদের অনেকে পছন্দ করছেন না। দলীয় ফোরামে বা সাংগঠনিক আলোচনায় বিষয়টি উত্থাপিত হলেও গুরুত্ব পায়নি। বরং ‘আল্লাহর পথে সংগ্রামে’ আরও বেশি করে যুক্ত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় প্রশ্ন তোলা কর্মীদের।

বেতন ও ভাতা নিয়ে দালিলিক প্রমাণাদি পাওয়া না গেলেও দলের ‘বেতনভুক্ত’ তথ্যের সত্যতা মিলেছে। তবে সাংগঠনিক বিষয়ে দলের সুনির্দিষ্ট ফোরাম ছাড়া অন্যত্র জানানো ‘অপরাধ’ হিসেবে বিবেচ্য গঠনতান্ত্রিকভাবে।

গঠনতন্ত্রের ৫৮ ধারা অনুযায়ী পত্র-পত্রিকায় সাংগঠনিক বিষয়ে প্রকাশ করার সুযোগ নেই। এ কারণে সূত্রগুলো পরিচয় উদ্ধৃত হতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে। এক্ষেত্রে জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে কয়েকটি বিষয় বেরিয়ে এসেছে। কেউ কেউ বেতনভাতা পাওয়ার কথা স্বীকার করলেও পরিচয় গোপন রাখার শর্ত দিয়েছেন।

জামায়াত নেতা অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কতটুকু দেওয়া হয়, তা আমরা সাংগঠনিকভাবে নির্ধারণ করে থাকি। এটা কেন্দ্রীয় বা সংশ্লিষ্ট সংগঠন, একজন ফুলটাইমারের ভাতা কত হবে, সেটা ঠিক করেন। সংগঠন যদি মনে করে কাউকে সার্বক্ষণিক প্রয়োজন, তাহলে সংগঠনই সিদ্ধান্ত নেয়। একজন চাইলেই তো হবে না। দ্বীনি দৃষ্টিতে এটাতো বড় কোরবানি। একজনের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তিনি চাকরি বা ব্যবসা না করে, তার পুরো সময়টা আল্লাহর পথে দিচ্ছেন। এটার সংখ্যা খুব কম। ঢাকা ও কেন্দ্রে কয়েকজন থাকতে পারেন, তবে এদের সংখ্যা বেশি হবে না।’

জামায়াতের রাজনীতির পর্যবেক্ষক একটি ব্যাংকের সাবেক এক শীর্ষ কর্মকর্তা নিজের নাম ও পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছা প্রকাশ করে বলেন, ‘জামায়াতের মোট সংগৃহীত অর্থের একটা সামান্য অংশ হয়তো ব্যয় হয়। এক্ষেত্রে পিয়ন, অফিস স্টাফ, যারা অন্য চাকরি করতে পারে না, কেন্দ্রের এমন নেতা যার হয়তো চাকরি নেই, তাদের বেতন-ভাতা দেওয়া হয়।’

সাবেক এই আমলা আরও বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সবাই তো ঢাকায় থাকেন না। অনেক সদস্য আছেন এখানে থাকেন না। ধরেন, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক তিনি তো এক পয়সাও গ্রহণ করেন না। আইনজীবীরা কেউই কোনও ভাতা গ্রহণ করেন না।’
জামায়াতের বেতন বা ভাতার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন সাবেক এক প্রভাবশালী নেতার সন্তান। প্রবাসে থাকা এই সন্তান বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ‘ফুলটাইম যারা দেয় তাদের সংগঠন স্বাবলম্বীভাবে চলার মতো অর্থ দেয়। এটা ঢাকা শহরে হলে এখানকার মতো, অন্য কোথাও হলে অন্য রকম। যে নেতা যে সোসাইটি বিলং করেন, তাকে সেভাবেই ভাতা দেওয়া হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘ফুলটাইম ও পার্টটাইম— সংগঠন থেকে ক্রমাগত মোটা অংকের ভাতা গেলে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। যদি কারও বাইরে কাজ করার সুযোগ থাকে, তাহলে সে ব্যক্তি চাকরি না করে সংগঠন থেকে ভাতা নিয়ে চলা নিন্দনীয়।’

সিলেট জেলা দক্ষিণের আমির মাওলানা হাবিবুর রহমান বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ‘তার শাখায় কোনও ফুলটাইমার নেই। সবাই দ্বীনের জন্য কাজ করেন। তবে অফিস স্টাফ হিসেবে যারা আছেন, তাদের বেতন দেওয়া হয় এবং যারা অফিসে সময় দেন, এমন নেতাদের ভাতা দেওয়া হয়।’

গাজীপুর মহানগর জামায়াতের আমির এস এম সানাউল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ভাতা দেওয়ার বিষয়ে বিধিবদ্ধ কোনও নিয়ম নেই। সব আমিরকে ভাতা দেওয়ার সত্যতা নেই। আর ইয়ানতের বেশিরভাগই নেতাদের পেছনে যায়, এটাও সঠিক নয়। এটা তো সত্য, আমাদের জনশক্তির প্রায় সবাই সহযোগিতা করেন। এটা দিয়েই সংগঠনের ব্যয়ভার সব নির্বাহ করা হয়।’

ঢাকা মহানগরের একজন কর্মী, যিনি তিনটি শাখায় অন্তত তিন হাজার টাকা নিয়মিত ইয়ানত দিয়ে থাকেন। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সংগঠনের মাসিক ইয়ানতের প্রায় সব অর্থই দায়িত্বশীলদের পেছনে ব্যয় করা হয়। এরমধ্যে বাসা-বাড়ির ভাড়া, গাড়ি, ড্রাইভার, চিকিৎসা ব্যয় ইত্যাদি বহন করা হয়। এছাড়া, বিশেষ কালেকশন ও বিদেশ থেকে প্রাপ্ত অর্থ রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে ব্যয় করা হয়।’

কুমিল্লা মহানগরীর একজন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কেউ যদি ফুলটাইম সংগঠন করে তাহলে তার ও তার পরিবারের ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এই সংখ্যা অনেক কম।’

ফেনী জেলা জামায়াতের আমির একেএম শামসুদ্দিন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সংগঠনের গাড়ি ফিক্সড থাকে। গাড়ির দায়িত্বে থাকা ড্রাইভারকে বেতন দেওয়া হয়। আর যাদের দেওয়া হয় সেটা সম্মানী হিসেবে দেওয়া হয়।’
ফেনী জেলা জামায়াতের আমির একেএম শামসুদ্দিন নিজে কোনও সম্মানী গ্রহণ করেন না। তিনি বলেন, ‘আমি কোনও সম্মানী নিই না। ফুলটাইমার যারা আছেন, তাদের সম্মানী দেওয়া হয়। তারা যেন চলাফেরা করতে পারেন, সেজন্য দেওয়া হয়।’

সমালোচনার মুখে কমে যায় ‘ফুলটাইমার’-এর সংখ্যা

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জামায়াত ইসলামীতে আশির দশকে ‘ফুলটাইমার’ কনসেপ্ট প্রকাশ্যেই ছিল। ওই সময় প্রত্যেক জেলা বা সমমানের কমিটিতে ‘বাধ্যতামূলক ফুলটাইমার’ পদ ছিল। ওই সময়ের রুকনরা বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত থাকতেন। আলাদা একটি ফান্ড সৃষ্টি করা হয়েছিল তখন। আশির দশকের শেষ দিকেও তা অব্যাহত ছিল। পরে ‘ফুলটাইমার’ কনসেপ্ট নিয়ে দলের ভেতরে সমালোচনা হওয়ায় এদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলা হয়।

এ বিষয়ে ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি, বর্তমানে ২০ দলীয় জোটের শরিক খেলাফত মজলিসের মহাসচিব অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদের বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমাদের সময় জামায়াতে ফুলটাইমার ছিল। কনসেপ্ট হিসেবেই ছিল। গোপন কিছু ছিল না। এটা ছিল—যারা সংগঠনের সার্বক্ষণিক সময় দেবেন। প্রায় প্রত্যেক জেলাতেই একজন বা দুজন করে থাকতেন। তাদের সব ধরনের ভরণপোষণ সংগঠন বহন করতো। এখন কী অবস্থা জানি না।’

/এসটিএস/এপিএইচ/এমওএফ/
সম্পর্কিত
নীলফামারীতে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারিসহ ৩ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনআ.লীগের একাধিক প্রার্থী, ভোটে অংশ নিচ্ছে জামায়াত
ঢাকায় তিনটি ইফতার নিয়ে বিএনপির কৌশলী অবস্থান
সর্বশেষ খবর
উত্তরাসহ দেশের চার পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান
উত্তরাসহ দেশের চার পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান
রনির ব্যাটে প্রাইম ব্যাংককে হারালো মোহামেডান
রনির ব্যাটে প্রাইম ব্যাংককে হারালো মোহামেডান
কুড়িগ্রামে বৃষ্টির জন্য নামাজ, এপ্রিলে সম্ভাবনা নেই বললো আবহাওয়া বিভাগ
কুড়িগ্রামে বৃষ্টির জন্য নামাজ, এপ্রিলে সম্ভাবনা নেই বললো আবহাওয়া বিভাগ
‘উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে’
‘উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে’
সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা