১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা বলেছেন, নির্বাচনে জন-সম্পৃক্ততা না থাকায় আওয়ামী লীগ এখন দেউলিয়া হয়ে ভোট কেনা শুরু করেছে। রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়ে তারা জনগণের সঙ্গে প্রতারণার করে নির্বাচন সম্পন্ন করতে চায়।
শনিবার (৬ জানুয়ারি) দুপুরে প্রেসক্লাব, পল্টন এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে জোটের নেতারা এসব কথা বলেন। রবিবার ভোট বর্জন এবং অসহযোগ আন্দোলন সফল করার লক্ষ্যে হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।
বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘জনগণ এই ডামি নির্বাচন বর্জন করেছে। এর পরে সরকার আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। বিদেশিরা এই সরকারের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।’
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, ‘আমরা আন্দোলনে সফল হয়েছি। আগামীকাল জনগণ ভোটকেন্দ্রে যাবে না। জনগণ ভোট বর্জন করবে।’
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম বলেন, ‘এই সরকারের সময় শেষ, যেকোনও সময় তাদের পতন হবে।’
বিক্ষোভ মিছিল শেষে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমেদ বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন পারভেজ।