ফেন্সিং অ্যাসোসিয়েশনে অ্যাডহক কমিটি হয়েছে গত ১২ আগস্ট। নতুন কমিটি এসেই দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এনেছে সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে এ নিয়ে অভিযোগও করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে ৬ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এক সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (প্রশাসন) শেখ হামিম হাসানকে করা হয়েছে তদন্ত কর্মকর্তা।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মাসুদ করিম শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফোনে এ প্রসঙ্গে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, ‘ফেন্সিংয়ের বর্তমান কমিটি আগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছে। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের তদন্ত করতে বলা হয়েছে। আমরা দিন কয়েক আগে এক সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্ত কর্মকর্তাকে দ্রুততম সময়ে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।’
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (প্রশাসন) শেখ হামিম হাসানও এই প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আমি এখনও চিঠি পাইনি। তাই কিছু বলতে পারছি না। চিঠি পেলে তখন ব্যবস্থা নেবো।’