ভবিষ্যতে রোবটিক্সের ব্যবহার আরও বাড়বে। রোবটিক্সের বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে সায়েন্স, টেকনলোজি, ম্যাথমেটিক্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিভিন্ন অংশ। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম ও স্পেস ইনোভেশন ক্যাম্প শনিবার (২২ অক্টোবর) আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) ক্যাম্পাসে আয়োজন করে ‘স্পেস রোবটিক্স ওয়ার্কশপ’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাসার সাবেক সিস্টেম অ্যাডমিন আজাদুল হক। তিনি বলেন, আজকের এই বাচ্চাদের যে রোবটিক্স ওয়ার্কশপ হচ্ছে এটা দিয়ে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির একটা বীজ বপন করা হচ্ছে বাচ্চাদের মনের মধ্যে, আজকের শুরুর মাধ্যমে ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে এটার আউটকাম আসা শুরু হবে। ওয়ার্কশপটির মাধ্যমে এই প্রজন্ম বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিতে আগ্রহী হচ্ছে এবং তারাই এক সময় আমাদের দেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
ওয়ার্কশপটি আয়োজন সম্পর্কে বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরামের প্রেসিডেন্ট আরিফুল হাসান অপু বলেন, আমাদের এই ওয়ার্কশপে শিশুদের মূলত স্পেস রোবটিক্সের বিভিন্ন ধরনের অ্যাক্টিভিটি এবং সাম্প্রতিক উদ্ভাবিত রোবটগুলো কী ধরনের কার্যক্রম প্লানেটে গিয়ে করছে, বিশেষ করে মঙ্গলগ্রহে কী কী করছে তা দেখানো হবে।
অপু আরও বলেন, ওয়ার্কশপে শিশুরা রোবট বানাবে। তাদের বানানো রোবট দিয়ে ১০ ধরনের অ্যাক্টিভিটি করবে। এভাবে তারা শিখবে টিমওয়ার্ক এবং কীভাবে একটা প্রবলেম সলভ করা যায়।