X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

বদলে গেছে সংক্রমণের মানচিত্র

জাকিয়া আহমেদ
২১ অক্টোবর ২০২১, ০০:০৯আপডেট : ২১ অক্টোবর ২০২১, ০০:৩৮

দেশে করোনার ঊর্ধ্বমুখী প্রবাহ কমে এসেছে। শনাক্ত রোগী, শনাক্তের হার এবং মৃতের সংখ্যা এখন নিম্নমুখী। গত ২৪ ঘণ্টায় (২০ অক্টোবর সকাল ৮ পর্যন্ত) করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে দেশের আট বিভাগের মধ্যে ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে কোনও অপ্রত্যাশিত মৃত্যু নেই। দেশের ৩৭ জেলায় শনাক্ত হয়েছে এক অঙ্কের সংখ্যার রোগী, আর বাকি ২৩ জেলায় নতুন করে কারও শরীরে ভাইরাসটির উপস্থিতি শনাক্ত হয়নি। গত প্রায় এক মাস ধরেই শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংক্রমণের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন (সামাজিক সংক্রমণ) কমেছে। এর ফলে বদলে গেছে সংক্রমণের মানচিত্র। কিন্তু এ নিয়ে স্বস্তিতে ভোগারও কোনও কারণ নেই। স্বাস্থ্যবিধি না মানলে আবারও চিত্র বদলে যেতে পারে, আঘাত হানতে পারে সংক্রমণের সেই ঊর্ধ্বগতি।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ দেখা দেয়। কয়েক মাসের মধ্যে এ ভাইরাস বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আর ২০২০ সালের ৮ মার্চে দেশে প্রথম তিন জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। তার ঠিক ১০ দিন পর প্রথম রোগীর মৃত্যুর কথা জানানো হয়। এরপর থেকে সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমূখী-নিম্নমুখী হলেও ধারণা করা হচ্ছিল ওই বছরের (২০২০) শেষের দিকে দিকে শীত পড়লে করোনার প্রকোপ বাড়বে। কিন্তু ধারণা ভুল প্রমাণ করে উল্টো দেশে করোনার সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তবে চলতি বছরের মার্চের শেষ দিক পর্যন্তও এই ধারা নিম্নমুখীই ছিল। কিন্তু করোনার চরিত্রটা বদলাতে থাকে মে মাসের দিকে, যা টানা কয়েক মাস দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে।

ভয়ংকর জুলাই-আগস্ট

অতিসংক্রমণশীল ডেল্টার প্রকোপে গত ছয় জুলাই দেশে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা প্রথম ১০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। এরপর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তাণ্ডবে পুরো জুলাই মাস ছিল টালমাটাল। যদিও তার আগের মাস জুন থেকে দৈনিক শনাক্তের হার উঠে যায় ২০ শতাংশের উপরে। তবে জুলাইতে প্রায় প্রতিদিনই শনাক্ত ও মৃত্যুতে তার আগের দিনের রেকর্ড ভাঙ্গতে থাকে। এরিমধ্যে দেশে করোনাকালে একদিনে সর্বোচ্চ গত ২৮ জুলাই রোগী শনাক্ত হয় ১৬ হাজার ২৩০ জন। শনাক্তের হার উঠে যায় ৩২ শতাংশের বেশি। গত ২৪ জুলাই একদিনে রোগী শনাক্তের হার ছিল ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ।

করোনায় মৃত রোগীকে দাফন করাতেও সৃষ্টি হয়েছিল নানা জটিলতা (ফাইল ছবি)

জুলাই শেষ হওয়ার পর তার রেশ চলতে থাকে আগস্ট মাস পর্যন্ত। গত ১২ আগস্ট পর্যন্ত ৩৮ দিনের মধ্যে ৩০ দিনই শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি ছিল। আর করোনাকালে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু হয় আগস্ট মাসের দু’দিন। গত ৫ এবং ১০ আগস্ট একদিনে সর্বোচ্চ ২৬৪ জনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। জুলাইকে ভয়ংকর আখ্যা দিয়ে সেসময় জনস্বাস্থ্যবিদেরা জানিয়েছিলেন, আগস্টেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। এই দু’মাসে করোনা মহামারিকালের সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দেখেছে দেশ।

শনাক্তের হার পাঁচ থেকে দুইয়ে

তবে আগস্টের প্রথম দিক থেকে রোগী শনাক্তের হার কমে আসতে থাকে। গেল সেপ্টেম্বর মাসে সংক্রমণের হার কমে এসেছে পাঁচ-এর নিচে। গত ২১ সেপ্টেম্বর সাড়ে পাঁচ মাস পর দৈনিক সংক্রমণের হার পাঁচ শতাংশের নিচে আর গত ৩০ সেপ্টেম্বর চার শতাংশের নিচে নামে। এরপর তিন শতাংশের নিচে নেমে আসে গত ৩ অক্টোবর আর গত ১৬ অক্টোবর শনাক্তের হার নেমে আসে দুই শতাংশের নিচে। এরপর টানা তিনদিন সেটা অব্যাহত থেকে গত ১৯ অক্টোবর স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, তার আগের ২৪ ঘণ্টায় দুই শতাংশের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। সেদিন রোগী শনাক্তের হার দুই দশমিক ২০ শতাংশ ছিল, তার ঠিক ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও শনাক্তের হার নেমে আসে দুই শতাংশের নিচে। সবশেষ ২০ অক্টোবর অধিদফতর জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় দৈনিক রোগী শনাক্তের হার ছিল এক দশমিক ৮০ শতাংশ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, কোনও দেশে যদি টানা দুই সপ্তাহ দৈনিক শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচে থাকে তাহলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বলে ধরা হবে।

মহামারিতে প্রথম মৃত্যুহীন দিন ঢাকা বিভাগের

দেশে করোনা মহামারির ১৮ মাসে এই প্রথম করোনাতে আক্রান্ত হয়ে ঢাকা বিভাগ এক মৃত্যুহীন দিন দেখলো। গত বছরের ১৮ মার্চে করোনাতে আক্রান্ত হয়ে প্রথম রোগীর মৃত্যুর পর একই বছরের ৩ এপ্রিল করোনাতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু ছিল না। এরপর থেকে প্রতিদিনই করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর দুঃসংবাদ আসতেই থাকে।

এর মধ্যেই গত ২৩ সেপ্টেম্বর ডেল্টার ভয়ংকর তাণ্ডবের পর দেশে প্রথমবারের মতো দেশের তিন বিভাগে করোনায় সংক্রমিত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি বলে জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেদিন আট বিভাগের মধ্যে রাজশাহী, বরিশাল এবং ময়মনসিংহ বিভাগে কোনও মৃত্যু ছিল না। এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিনই কোনও না কোনও বিভাগ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুহীন থাকছে।

আর গত ২৪ ঘণ্টায় (২০ অক্টোবর সকাল ৮টা পর্যন্ত) করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে মারা যাওয়া ছয়জনের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগের তিনজন, রাজশাহীর দু’জন আর খুলনার বিভাগের একজন। এ সময়ে ঢাকা বিভাগসহ বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগেও করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।

সারাদেশে চলছে করোনার টিকাদান কর্মসূচি (ফাইল ছবি)

দেশে করোনা মহামারি শুরু থেকেই দেশে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত ও সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাতে আক্রান্ত হয়ে মারা ‍যাওয়া ছয়জনকে নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত করোনাতে মোট মারা গেলেন ২৭ হাজার ৭৯১ জন। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। ২৭ হাজার ৭৯১ জনের মধ্যে মোট ১২ হাজার ১১৯ জন। শতকরা হিসেবে ৪৩ দশমিক ৬১ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৪৪ শতাংশই ঢাকা বিভাগের।

৩৭ জেলায় শনাক্ত এক অঙ্কে, ২৩ জেলায় শূন্য

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাতে দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৩৭ জেলায় এক অঙ্কের রোগী শনাক্ত হয়েছেন, ২৩ জেলায় শনাক্ত নেই বলে জানিয়েছে অধিদফতর। আর এক অঙ্কের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৪ জেলায়।

অধিদফতর জানায়, এ সময়ে ঢাকা মহানগরসহ ঢাকা জেলায় শনাক্ত হয়েছেন ২১৩ জন, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় যথাক্রমে ১৩ ও ১২ জন আর রাজশাহী জেলায় শনাক্ত হয়েছেন ১০ জন।

এছাড়া, ঢাকা বিভাগের গাজীপুর, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর ও টাঙ্গাইল জেলায়;  ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, জামালপুর ও শেরপুর জেলায়; চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, ফেনী, নোয়াখালী, চাঁদপুর, কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়; রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, পাবনা ও বগুড়া জেলায়; রংপুর বিভাগের ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুর জেলায়; খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, খুলনা ও কুষ্টিয়া জেলায়; বরিশাল বিভাগের ভোলা ও পিরোজপুর জেলায় এবং সিলেট বিভাগের সিলেট, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় করোনাতে এক অঙ্কের রোগী শনাক্ত হয়েছেন।

আর শনাক্ত না হওয়া জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর, মাদারীপুর ও নরসিংদী জেলা, চট্টগ্রাম বিভাগের বান্দরবান ও লক্ষ্মীপুর জেলা, রাজশাহী বিভাগের সিরাজগঞ্জ ও জয়পুরহাট জেলা, রংপুর বিভাগের রংপুর, পঞ্চগড়, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলা, খুলনা বিভাগের বাগেরহাট, মাগুরা, মেহেরপুর, নড়াইল ও সাতক্ষীরা জেলা, বরিশাল বিভাগের বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ঝালকাঠি জেলা এবং সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলা।

কমেছে, তবে রয়েছে বাড়ার শঙ্কাও

সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে- এটা এখন অবশ্যই বলা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানদণ্ড অনুযায়ী, দুই সপ্তাহ ধরে যদি শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচে ধারাবাহিকভাবে থাকে তাহলে সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। আমাদের দেশে গত ২০ সেপ্টেম্বর থেকে পাঁচ শতাংশের নিচে শনাক্তের হার। আজ (২০ অক্টোবর) টানা এক মাস শনাক্তের হার পাঁচ শতাংশের নিচে রয়েছে। এরপর থেকে সেটা এখন নেমে এসেছে দুই শতাংশের নিচে; সবমিলিয়ে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এটা বলাই যায়।

রাস্তাঘাট, মার্কেট, শপিংমলে এখনও দেখা যায় স্বাস্থ্যবিধি না মানার প্রবণতা (ফাইল ছবি)

গত বছরের ৩ এপ্রিলের পর ঢাকা বিভাগ কখনও মৃত্যুশূন্য হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, করোনাতে প্রথম সংক্রমণ, প্রথম মৃত্যু সব ঢাকা বিভাগেই ছিল। সেই থেকে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত এবং সবচেয়ে বেশি মৃত্যুও এ বিভাগে। কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টা ঢাকা বিভাগ আমরা মৃত্যুহীন দেখছি। দেশের বেশির ভাগ জেলাতেই এখন শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা এক অঙ্কের, অনেক জেলাতে শূন্য; তাতেই বোঝা যায় সংক্রমণের মানচিত্র বদল হয়েছে, অনেক জেলাই লাল থেকে এখন সবুজ হয়েছে”।

তবে এই তথ্যে খুব বেশি উদ্বেলিত হওয়ার কিছু নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘করোনাভাইরাস ছোঁয়াচে, সেইসঙ্গে এটা উপসর্গহীন; অনেকের ক্ষেত্রেই কোনও উপসর্গ নাই- তাই অবহেলা করা যাবে না। কিন্তু বিয়ে-শাদি থেকে শুরু করে অনেক সামাজিক অনুষ্ঠান হচ্ছে। এসব অনুষ্ঠানে অনেক বেশি ফটোসেশন হচ্ছে। আমরা হয়তো মাস্ক পরে যাচ্ছি ঠিকই, কিন্তু ছবি তোলার হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে মাস্ক খুলে রাখা হচ্ছে; এগুলোর প্রতি সচেতন হওয়া দরকার। কারণ, যেকোনও সময় আবার করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ হতে পারে। তাই মাস্ক পরাসহ আমাদের স্বাস্থ্যবিধি অবশ্যই মেনে চলতে হবে।’

‘এই মুহূর্তে সংক্রমণ ও মৃতের সংখ্যা কম, কিন্তু সংক্রমণ একেবারেই নেই- তা নয়’ মন্তব্য করে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মুশতাক হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, রাশিয়াসহ কয়েকটি দেশে এখনও আমাদের চাইতে বেশি সংক্রমণ রয়েছে। কাজেই, সংক্রমণ কমে গেছে ভালো কথা। কিন্তু এটা ধরে রাখতে হলে শনাক্ত রোগীর ব্যবস্থাপনা, হাত ধোয়া, মাস্ক পরাসহ সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

সেইসঙ্গে বেশি বেশি টিকা দেওয়ার কথা জানান ডা. মুশতাক। তিনি বলেন, ‘যত বেশি টিকা দিতে পারবো আমরা, সংক্রমণ বাড়লেও মৃতের সংখ্যাটা তাতে নাও বাড়তে পারে।’

‘পৃথিবীর সব জায়গায় করোনা নিয়ন্ত্রণ না হলে কোনও একটি দেশ এককভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকতে পারবে না’ মন্তব্য করে মহামারি বিশেষজ্ঞ ডা. মুশতাক আরও বলেন, ‘হয়তো আরও নতুন ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব হবে এবং আবার হয়তো সবকিছু তছনছ করে দিতে পারে। তাই সচেতন থাকতে হবে।’

/ইউএস/
সম্পর্কিত
সারা দেশ নিপাহ ভাইরাসের ঝুঁকিতে: আইইডিসিআর
করোনার শঙ্কা আবার বাড়ছে?
করোনায় ৬ লাখ মৃত্যু দেখলো ব্রাজিল
সর্বশেষ খবর
বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম, কারণ জানেন না কেউ
বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম, কারণ জানেন না কেউ
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন তাইওয়ানের প্রতিনিধি
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন তাইওয়ানের প্রতিনিধি
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়