শনিবার (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন আয়োজিত বিশ্বের সব সংখ্যালঘুর ওপর নির্মম নির্যাতনের প্রতিবাদে এক মানববন্ধন তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িত সন্দেহে এরইমধ্যে ৬ কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। পৃথক পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তের মাধ্যমেই পুরো বিষয়টি বেরিয়ে আসবে। জড়িতদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
চন্দ্রিমা উদ্যান মাজারে আদৌ জিয়ার লাশ আছে কি না পরীক্ষার জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘পরীক্ষার পর যদি দেখা যায়, সেখানে জিয়ার লাশ নেই বা কোনও লাশই না থাকে, তাহলে সেখানে মাজার রাখার প্রশ্নই আসে না।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘সংসদ ভবন এলাকায় কোনও মাজার রাখা হবে না। শুধু জিয়ার মাজার নয়। লুই কানের পুরনো নকশা অনুযায়ী সংসদ ভবন এলাকা সংরক্ষণ করা হবে। কাজেই যেহেতু জিয়ার মাজার নিয়ে একটা প্রশ্ন তৈরি হয়েছে তাই এটি সরকারকে পরীক্ষার আহ্বান জানাচ্ছি। সেখানে কোনও লাশ না থাকলে মাজার রাখা উঠিয়ে দেওয়া হবে। এ নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকবে না।’
মিয়ানমারসহ বিশ্বে যেসব সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে, তা অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানান তিনি।
মানববন্ধনে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন-
কর্মীরা বরখাস্ত, কর্মকর্তারা বহাল তবিয়তে!
/আরওআর/এফএস/